সুন্দরীর হাত ধরলেই চমকে উঠত মানুষ! সন্ধ্যা নামতেই 'হ্যান্ডশেক' করতে লাইন দিত যুবকেরা...পর্দা ফাঁস হতেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড!

Last Updated:
Beautiful Girl Handshake: সন্ধ্যা নামলেই শুরু হত এক অদ্ভুত দৃশ্য। এক সুন্দরী নারীকে একঝলক দেখার জন্য ভিড় জমাত তরুণেরা, আর কেউ কেউ তাঁকে ছুঁয়ে দেখার সুযোগ পেলে ধন্য মনে করত। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় ছিল, এই রহস্যময়ী সৌন্দর্য বিনামূল্যে কারও সঙ্গে করমর্দন করতেন না।
1/8
সন্ধ্যা নামলেই শুরু হত এক অদ্ভুত দৃশ্য। এক সুন্দরী নারীকে একঝলক দেখার জন্য ভিড় জমাত তরুণেরা, আর কেউ কেউ তাঁকে ছুঁয়ে দেখার সুযোগ পেলে ধন্য মনে করত।
সন্ধ্যা নামলেই শুরু হত এক অদ্ভুত দৃশ্য। এক সুন্দরী নারীকে একঝলক দেখার জন্য ভিড় জমাত তরুণেরা, আর কেউ কেউ তাঁকে ছুঁয়ে দেখার সুযোগ পেলে ধন্য মনে করত। (Represental Image)
advertisement
2/8
তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় ছিল, এই রহস্যময়ী সৌন্দর্য বিনামূল্যে কারও সঙ্গে করমর্দন করতেন না। হ্যান্ডশেকের জন্য ছিল নির্দিষ্ট মূল্য। টাকা গুনলেই মিলত হাতে হাত রাখার সুযোগ—কিন্তু কয়েক মুহূর্ত পরেই পাল্টে যেত সবকিছু!
তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় ছিল, এই রহস্যময়ী সৌন্দর্য বিনামূল্যে কারও সঙ্গে করমর্দন করতেন না। হ্যান্ডশেকের জন্য ছিল নির্দিষ্ট মূল্য। টাকা গুনলেই মিলত হাতে হাত রাখার সুযোগ—কিন্তু কয়েক মুহূর্ত পরেই পাল্টে যেত সবকিছু! (Represental Image)
advertisement
3/8
যাঁরা এই বিশেষ করমর্দনের অভিজ্ঞতা নিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই জানতেন না, এর আসল রহস্য ঠিক কী। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই যা ঘটত, তাতে হতবাক হয়ে যেতেন সকলে। বিষয়টি পুলিশের কানে পৌঁছাতেই আসল সত্য সামনে আসে, যা জানার পর তাঁরাও বিস্মিত হয়ে পড়েন।
যাঁরা এই বিশেষ করমর্দনের অভিজ্ঞতা নিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই জানতেন না, এর আসল রহস্য ঠিক কী। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই যা ঘটত, তাতে হতবাক হয়ে যেতেন সকলে। বিষয়টি পুলিশের কানে পৌঁছাতেই আসল সত্য সামনে আসে, যা জানার পর তাঁরাও বিস্মিত হয়ে পড়েন। (Represental Image)
advertisement
4/8
এই কাণ্ডের মূল চরিত্র বন্দনা—যাঁর চোখে একসময় ছিল গভীর শান্তি, কিন্তু আজ সেখানে দোদুল্যমান ভবিষ্যতের ছাপ স্পষ্ট। ২০১৫ সালে বিয়ে হয়েছিল তাঁর, কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই তিনি এমন এক দুনিয়ায় পা রাখেন, যেখানে শুধু মিথ্যার জাল আর মাদক ছড়িয়ে ছিল। বন্দনার আসল উদ্দেশ্য ছিল একদম অন্যরকম—হ্যান্ডশেকের আড়ালে চলত ভয়ঙ্কর কারবার!
এই কাণ্ডের মূল চরিত্র বন্দনা—যাঁর চোখে একসময় ছিল গভীর শান্তি, কিন্তু আজ সেখানে দোদুল্যমান ভবিষ্যতের ছাপ স্পষ্ট। ২০১৫ সালে বিয়ে হয়েছিল তাঁর, কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই তিনি এমন এক দুনিয়ায় পা রাখেন, যেখানে শুধু মিথ্যার জাল আর মাদক ছড়িয়ে ছিল। বন্দনার আসল উদ্দেশ্য ছিল একদম অন্যরকম—হ্যান্ডশেকের আড়ালে চলত ভয়ঙ্কর কারবার! (Represental Image)
advertisement
5/8
পুলিশি তদন্তে জানা যায়, বন্দনার হাতের তালুর ভিতরেই লুকিয়ে থাকত বিশেষ প্যাকেট, যাতে থাকত ভয়ঙ্কর মাদক হেরোইন। করমর্দনের মুহূর্তেই এই প্যাকেট পৌঁছে যেত ক্রেতার হাতে। বহু যুবক নিয়মিত অপেক্ষা করত এই বিশেষ ‘হ্যান্ডশেক’ পাওয়ার জন্য।
পুলিশি তদন্তে জানা যায়, বন্দনার হাতের তালুর ভিতরেই লুকিয়ে থাকত বিশেষ প্যাকেট, যাতে থাকত ভয়ঙ্কর মাদক হেরোইন। করমর্দনের মুহূর্তেই এই প্যাকেট পৌঁছে যেত ক্রেতার হাতে। বহু যুবক নিয়মিত অপেক্ষা করত এই বিশেষ ‘হ্যান্ডশেক’ পাওয়ার জন্য। (Represental Image)
advertisement
6/8
বন্দনা প্রথমে একা ছিলেন না। তাঁকে এই ব্যবসায় টেনে এনেছিল সাচিন নামের এক ব্যক্তি। সে বন্দনাকে বুঝিয়েছিল, ‘‘এটা একটা দারুণ সুযোগ, লুফে নাও!’’ প্রথমে বন্দনা দ্বিধায় থাকলেও, পরে ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়ে এই মাদক চক্রে। নন্দ নগরী, সুন্দর নগরী, ডিএলএফ ভোপুরা, রাজেন্দ্র নগর—এইসব এলাকায় বন্দনার হাত ধরে ছড়িয়ে পড়ছিল হেরোইন।
বন্দনা প্রথমে একা ছিলেন না। তাঁকে এই ব্যবসায় টেনে এনেছিল সাচিন নামের এক ব্যক্তি। সে বন্দনাকে বুঝিয়েছিল, ‘‘এটা একটা দারুণ সুযোগ, লুফে নাও!’’ প্রথমে বন্দনা দ্বিধায় থাকলেও, পরে ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়ে এই মাদক চক্রে। নন্দ নগরী, সুন্দর নগরী, ডিএলএফ ভোপুরা, রাজেন্দ্র নগর—এইসব এলাকায় বন্দনার হাত ধরে ছড়িয়ে পড়ছিল হেরোইন। (Represental Image)
advertisement
7/8
শেষমেশ পুলিশের ফাঁদে ধরা পড়ে বন্দনা ও সাচিন দু’জনেই। তাঁদের জেরা করে পুলিশ এখন আরও গভীরে তদন্ত চালাচ্ছে, কারণ সন্দেহ করা হচ্ছে, এই চক্রের পেছনে আরও কেউ রয়েছে।
শেষমেশ পুলিশের ফাঁদে ধরা পড়ে বন্দনা ও সাচিন দু’জনেই। তাঁদের জেরা করে পুলিশ এখন আরও গভীরে তদন্ত চালাচ্ছে, কারণ সন্দেহ করা হচ্ছে, এই চক্রের পেছনে আরও কেউ রয়েছে। (Represental Image)
advertisement
8/8
এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে আসার পর গোটা এলাকায় রীতিমতো আলোড়ন পড়ে গিয়েছে! বন্দনার এই গোপন কারবারের খোঁজ পাওয়ার পর পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় বন্দনা জানায়, এক ব্যক্তি, সাচিন, তাঁকে এই অবৈধ ব্যবসায় টেনে আনে। প্রথমে রাজি না হলেও সাচিনের প্রলোভনে সে ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়ে মাদক ব্যবসায়। বন্দনা মূলত নন্দ নগরী, সুন্দর নগরী, ডিএলএফ ভোপুরা, রাজেন্দ্র নগরসহ বিভিন্ন এলাকায় হেরোইন বিক্রি করত। পুলিশ এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সাচিনকেও গ্রেফতার করেছে।
দিল্লির এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে আসার পর গোটা এলাকায় রীতিমতো আলোড়ন পড়ে গিয়েছে! বন্দনার এই গোপন কারবারের খোঁজ পাওয়ার পর পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় বন্দনা জানায়, এক ব্যক্তি, সাচিন, তাঁকে এই অবৈধ ব্যবসায় টেনে আনে। প্রথমে রাজি না হলেও সাচিনের প্রলোভনে সে ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়ে মাদক ব্যবসায়। বন্দনা মূলত নন্দ নগরী, সুন্দর নগরী, ডিএলএফ ভোপুরা, রাজেন্দ্র নগরসহ বিভিন্ন এলাকায় হেরোইন বিক্রি করত। পুলিশ এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সাচিনকেও গ্রেফতার করেছে। (Represental Image)
advertisement
advertisement
advertisement