পুরীর মন্দির হিন্দুদের কাছে অন্যতম পীঠস্থান ৷ কেননা সেখানে আছে জগন্নাথ-বলভদ্র-সুভদ্রার আশীর্বাদ ৷ প্রতিটি মানুষের জীবনের লক্ষ্যই হল মুক্তি পাওয়া জগন্নাথদেবের মহাকৃপা সংসারে সমস্ত খারাপকে মুছে দেয় ৷ তাঁর করুণা যিনি পেয়েছেন তিনি সত্যি জীবনে ধন্য হয়েছেন ৷ জগন্নাথদেবকে মনে করা হয় তিনি এক অপার শক্তির অফুরন্ত উৎস ৷ প্রচলিত আছে তিনি স্বয়ং নারায়ণের অবতার ৷ প্রতিটি মানুষের জীবনের লক্ষ্যই হল মুক্তি ৷ যিনি রথের উপরে ভগবান জগন্নাথকে দর্শন করেছেন তাঁর জীবন পূর্ণ হয়েছে ৷ তিনি মুক্তি পেয়েছেন ৷ এমনই প্রচলিত আছে ৷ নীচতা যখন মানুষের মনুষ্যত্বকে কলুষিত করে ঠিক তখনই জগন্নাথ ভজন সঠিক পথের দিশা দেয় ৷