North Bengal Animals in Problem: গণ্ডার-সহ অন্য বন্য প্রাণীরা জলে ডুবে, অসহায় অবস্থা, দুর্গম এলাকায় পৌঁছাতে ভরসা একমাত্র হাতি

Last Updated:
 জলদাপাড়া, গরুমারা, বক্সা-উত্তরবঙ্গের গভীর জঙ্গল এখনও জলমগ্ন। আর সেই জলে তলিয়ে যাচ্ছে হাতি, বাইসন, গণ্ডার, পাখি- বনাঞ্চলের বাসিন্দা, এক একটি প্রাণ। উদ্ধারকার্যে ভরসা হাতি।
1/6
এক রাতের মুষলধারে বৃষ্টিতেই বদলে দিল উত্তরবঙ্গের চেনা ছবি। পাহাড়-তরাই ডুয়ার্সে ধস, প্লাবন, ভেসে যাওয়া ঘরবাড়ির পাশাপাশি বড়সড় বিপর্যয় নেমে এসেছে বন্যপ্রাণের উপরও। জলদাপাড়া, গরুমারা, বক্সা-উত্তরবঙ্গের গভীর জঙ্গল এখনও জলমগ্ন। আর সেই জলে তলিয়ে যাচ্ছে হাতি, বাইসন, গণ্ডার, পাখি- বনাঞ্চলের বাসিন্দা, এক একটি প্রাণ। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
এক রাতের মুষলধারে বৃষ্টিতেই বদলে দিল উত্তরবঙ্গের চেনা ছবি। পাহাড়-তরাই ডুয়ার্সে ধস, প্লাবন, ভেসে যাওয়া ঘরবাড়ির পাশাপাশি বড়সড় বিপর্যয় নেমে এসেছে বন্যপ্রাণের উপরও। জলদাপাড়া, গরুমারা, বক্সা-উত্তরবঙ্গের গভীর জঙ্গল এখনও জলমগ্ন। আর সেই জলে তলিয়ে যাচ্ছে হাতি, বাইসন, গণ্ডার, পাখি- বনাঞ্চলের বাসিন্দা, এক একটি প্রাণ। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
2/6
উত্তরবঙ্গে অতি বৃষ্টির ফলে পড়ে বেশ কয়েকটি সেতু, তীব্র জলের তোড়ে ভেসে যায় বন্য প্রাণীরা, আটকে পড়ে বেশ কিছু পর্যটক। হাতির সাহায্যে তাদের উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয় পাঠানো হয়েছে। এমনটাই খবর দফতর সূত্রে। অনেক জায়গাতেই জমা রয়েছে জল, গভীর পাহাড়ি এলাকায় প্রবেশ করছে না গাড়ি। সেক্ষেত্রে বন বিভাগের উদ্ধার কাজে লাগানো হয়েছে গজরাজদের। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
উত্তরবঙ্গে অতি বৃষ্টির ফলে পড়ে বেশ কয়েকটি সেতু, তীব্র জলের তোড়ে ভেসে যায় বন্য প্রাণীরা, আটকে পড়ে বেশ কিছু পর্যটক। হাতির সাহায্যে তাদের উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয় পাঠানো হয়েছে। এমনটাই খবর দফতর সূত্রে। অনেক জায়গাতেই জমা রয়েছে জল, গভীর পাহাড়ি এলাকায় প্রবেশ করছে না গাড়ি। সেক্ষেত্রে বন বিভাগের উদ্ধার কাজে লাগানো হয়েছে গজরাজদের। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
3/6
ঘটনাস্থলেই রয়েছেন বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা সহ বনদপ্তরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। তারা জঙ্গলে ঢোকার চেষ্টা করেন, কিন্তু সম্ভব হয়নি। অতি বৃষ্টির ফলে একাধিক জায়গায় জমা জল। যার কারণে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বনমন্ত্রী জানালেন, “ভিতরে না গেলে ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ চিত্র বোঝা যাবে না। আপাতত চেষ্টা চলছে, কিন্তু আমাদের লোক বল কম। যতটা পারছি, লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।” (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
ঘটনাস্থলেই রয়েছেন বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা সহ বনদফতরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। তারা জঙ্গলে ঢোকার চেষ্টা করেন, কিন্তু সম্ভব হয়নি। অতি বৃষ্টির ফলে একাধিক জায়গায় জমা জল। যার কারণে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বনমন্ত্রী জানালেন, “ভিতরে না গেলে ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ চিত্র বোঝা যাবে না। আপাতত চেষ্টা চলছে, কিন্তু আমাদের লোক বল কম। যতটা পারছি, লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।” (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
4/6
আলিপুরদুয়ারেও একই চিত্র। বহু এলাকা এখনও জলমগ্ন। কাঠের সেতু ভেঙে যাওয়ায় হলং-সহ একাধিক পর্যটনস্থলে যাতায়াত বন্ধ। পর্যটকদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তবে গরুমারায় পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল। হাতি পিঠে চেপে ওই দুর্গম এলাকাগুলিতে পৌঁছানো হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
আলিপুরদুয়ারেও একই চিত্র। বহু এলাকা এখনও জলমগ্ন। কাঠের সেতু ভেঙে যাওয়ায় হলং-সহ একাধিক পর্যটনস্থলে যাতায়াত বন্ধ। পর্যটকদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তবে গরুমারায় পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল। হাতি পিঠে চেপে ওই দুর্গম এলাকাগুলিতে পৌঁছানো হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
5/6
উত্তরবঙ্গের চা-বাগানের ক্ষতির পর এ বার বিপন্ন বনাঞ্চল ও তার বাসিন্দারাও। জল, ধস আর পলির মাঝখানে দাঁড়িয়ে এই মুহূর্তে প্রকৃতি যেন নিজেরই অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই লড়ছে। পাশে দাঁড়িয়ে সাধ্যমতো লড়ছে মানুষ, বনকর্মী আর জঙ্গলের নীরব রক্ষাকারী হাতি, গণ্ডারেরা! (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
উত্তরবঙ্গের চা-বাগানের ক্ষতির পর এ বার বিপন্ন বনাঞ্চল ও তার বাসিন্দারাও। জল, ধস আর পলির মাঝখানে দাঁড়িয়ে এই মুহূর্তে প্রকৃতি যেন নিজেরই অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই লড়ছে। পাশে দাঁড়িয়ে সাধ্যমতো লড়ছে মানুষ, বনকর্মী আর জঙ্গলের নীরব রক্ষাকারী হাতি, গণ্ডারেরা! (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
6/6
বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা পশুপ্রেমী , প্রতিনিয়তই দেখা যায় বন্যপ্রাণীদের সঙ্গে তার ভালোবাসা ও আদরের ছবি। তাই এই পরিস্থিতিতে গোটা বিষয়টি তিনি নিজেই তদারকি করছেন উত্তরবঙ্গ থেকে। তিনি আশাবাদী, “আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। তবে এখনই কিছু বলা কঠিন, কারণ যতক্ষণ না জঙ্গলের গভীরে পৌঁছনো যাচ্ছে, প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতি বোঝা যাচ্ছে না।” (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা পশুপ্রেমী , প্রতিনিয়তই দেখা যায় বন্যপ্রাণীদের সঙ্গে তার ভালোবাসা ও আদরের ছবি। তাই এই পরিস্থিতিতে গোটা বিষয়টি তিনি নিজেই তদারকি করছেন উত্তরবঙ্গ থেকে। তিনি আশাবাদী, “আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। তবে এখনই কিছু বলা কঠিন, কারণ যতক্ষণ না জঙ্গলের গভীরে পৌঁছনো যাচ্ছে, প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতি বোঝা যাচ্ছে না।” (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
advertisement
advertisement