আমগাছে গোল পাকিয়ে ওটা কী! ঘুটঘুটে অন্ধকারে সামনে যেতেই কেঁপে উঠল সারা শরীর, ভয়ে কাঁটা এলাকাবাসী...

Last Updated:
এই ঘটনায় চা বাগানের শ্রমিকদের মুখে এখন স্বস্তির হাসি। আর দুই তরুণের সাহসিকতা আর সাপ-প্রেম দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ সবাই।
1/5
আমগাছে গোল পাকিয়ে ওটা কী? সামনে গিয়ে দেখতেই হতবম্ভ! এ যে বিশাল কিং কোবরা! প্রাণ বাজি রেখে উদ্ধার করল দুই তরুণ। আমগাছের মগডালে পাকিয়ে ছিল বিশাল এক কিং কোবরা!
আমগাছে গোল পাকিয়ে ওটা কী? সামনে গিয়ে দেখতেই হতবম্ভ! এ যে বিশাল কিং কোবরা! প্রাণ বাজি রেখে উদ্ধার করল দুই তরুণ। আমগাছের মগডালে পাকিয়ে ছিল বিশাল এক কিং কোবরা।
advertisement
2/5
জলপাইগুড়ির নাগরাকাটার চ্যাংমারি চা বাগানের আপার ডিভিশনের নেপালি লাইনে নজরে আসে এই ১৩ ফুট লম্বা বিষধর সাপটি। গাছের ডালে এমন দৃশ্য দেখে চা বাগানের শ্রমিকরা হতবম্ভ। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় ডায়না রেঞ্জের বনদফতরে।বিষধর সাপ উদ্ধারের কথা শুনে কেউই প্রথমে এগিয়ে আসতে চাননি।
জলপাইগুড়ির নাগরাকাটার চ্যাংমারি চা বাগানের আপার ডিভিশনের নেপালি লাইনে নজরে আসে এই ১৩ ফুট লম্বা বিষধর সাপটি। গাছের ডালে এমন দৃশ্য দেখে চা বাগানের শ্রমিকরা হতবম্ভ। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় ডায়না রেঞ্জের বনদফতরে।<em>বিষধর সাপ</em> উদ্ধারের কথা শুনে কেউই প্রথমে এগিয়ে আসতে চাননি।
advertisement
3/5
শেষমেশ ডাকা হয় সুলকাপাড়ার দুই সর্পপ্রেমী যুবক সমাবেশ বিশ্বাস এবং ফরিদুল হককে। রীতিমতো ঝুঁকি নিয়ে, প্রায় ২০ ফুট উঁচু আমগাছে উঠে, গাছের মগডালে পাকিয়ে থাকা সেই বিশাল সাপটিকে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনেন তাঁরা।
শেষমেশ ডাকা হয় সুলকাপাড়ার দুই সর্পপ্রেমী যুবক সমাবেশ বিশ্বাস এবং ফরিদুল হককে। রীতিমতো ঝুঁকি নিয়ে, প্রায় ২০ ফুট উঁচু আমগাছে উঠে, গাছের মগডালে পাকিয়ে থাকা সেই বিশাল সাপটিকে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনেন তাঁরা।
advertisement
4/5
রাত তখন নেমে এসেছে, অন্ধকারের মধ্যে একফোঁটা ভুলেরও জায়গা নেই কারণ, সামনে দাঁড়িয়ে মরণফাঁদ। কিন্তু অভিজ্ঞতা, সাহসে ভর করেই দুই তরুণ শেষমেশ সফল। উদ্ধার হওয়ার পর সাপটিকে নিয়ে যাওয়া হয় বনদফতরে।
রাত তখন নেমে এসেছে, অন্ধকারের মধ্যে একফোঁটা ভুলেরও জায়গা নেই কারণ, সামনে দাঁড়িয়ে মরণফাঁদ। কিন্তু অভিজ্ঞতা, সাহসে ভর করেই দুই তরুণ শেষমেশ সফল। উদ্ধার হওয়ার পর সাপটিকে নিয়ে যাওয়া হয় বনদফতরে।
advertisement
5/5
এই ঘটনায় চা বাগানের শ্রমিকদের মুখে এখন স্বস্তির হাসি। আর দুই তরুণের সাহসিকতা আর সাপ-প্রেম দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ সবাই।এভাবে সাহস আর সচেতনতার হাত ধরে প্রতিদিনই কেউ না কেউ রক্ষা করছেন প্রকৃতির ভারসাম্য।
এই ঘটনায় চা বাগানের শ্রমিকদের মুখে এখন স্বস্তির হাসি। আর দুই তরুণের সাহসিকতা আর সাপ-প্রেম দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ সবাই।এভাবে সাহস আর সচেতনতার হাত ধরে প্রতিদিনই কেউ না কেউ রক্ষা করছেন প্রকৃতির ভারসাম্য।
advertisement
advertisement
advertisement