Jaldapara: কপালজোরে বেঁচেছে তাই নাম...! জলদাপাড়ার নতুন সদস্যের নামকরণ মুখ্যমন্ত্রীর, কী নাম রাখা হল হস্তিশাবকের?

Last Updated:
Jaldapara National Park: জলদাপাড়া বনবিভাগের অনুরোধ রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কার্শিয়াং থেকে উদ্ধার হওয়া হস্তিশাবকের নামকরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী। পাহাড়ের বৈঠক থেকে ওই হস্তি শাবকের নাম রাখেন লাকি। খুশির হাওয়া জলদাপাড়ায়।
1/5
কার্শিয়াং থেকে উদ্ধার হওয়া হস্তিশাবক, বর্তমানে বেড়ে উঠছে হলং সেন্ট্রাল পিলখানায়। জলদাপাড়া বন বিভাগের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে অনুরোধ জানানো হয়েছিল এই শাবকের নামকরণের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাহাড়ের বৈঠক থেকে ওই হস্তিশাবকের নাম রাখেন লাকি। খুশির হাওয়া জলদাপাড়ায়। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে)
কার্শিয়াং থেকে উদ্ধার হওয়া হস্তিশাবক, বর্তমানে বেড়ে উঠছে হলং সেন্ট্রাল পিলখানায়। জলদাপাড়া বন বিভাগের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে অনুরোধ জানানো হয়েছিল এই শাবকের নামকরণের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাহাড়ের বৈঠক থেকে ওই হস্তিশাবকের নাম রাখেন লাকি। খুশির হাওয়া জলদাপাড়ায়। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে)
advertisement
2/5
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নদীর তীব্র স্রোতে ভেসে যাওয়া প্রায় ১৫ দিনের এক মাদি হস্তিশাবককে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া হয়েছে জলদাপাড়ায়। ঘটনাটি ঘটেছিল গত ৫ অক্টোবর কার্শিয়াং মহকুমার মেচি নদীতে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নদীর তীব্র স্রোতে ভেসে যাওয়া প্রায় ১৫ দিনের এক মাদি হস্তিশাবককে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া হয়েছে জলদাপাড়ায়। ঘটনাটি ঘটেছিল গত ৫ অক্টোবর কার্শিয়াং মহকুমার মেচি নদীতে।
advertisement
3/5
সেদিন উত্তরবঙ্গ জুড়ে বন্যা পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। নদীর প্রবল স্রোতে ভেসে যায় হস্তিশাবকটি। প্রথমে তা কার্শিয়ংয়ের তারাবাড়ি এলাকায় মায়ের দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এবং পরে ভেসে যায় সীমান্ত লাগোয়া মণিরাম এলাকায়। সেখানে ভারত ও নেপালের স্থানীয় মানুষ এবং দুই দেশের প্রশাসনের যৌথ প্রচেষ্টায় নদী থেকে শাবকটিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
সেদিন উত্তরবঙ্গ জুড়ে বন্যা পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। নদীর প্রবল স্রোতে ভেসে যায় হস্তিশাবকটি। প্রথমে তা কার্শিয়ংয়ের তারাবাড়ি এলাকায় মায়ের দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এবং পরে ভেসে যায় সীমান্ত লাগোয়া মণিরাম এলাকায়। সেখানে ভারত ও নেপালের স্থানীয় মানুষ এবং দুই দেশের প্রশাসনের যৌথ প্রচেষ্টায় নদী থেকে শাবকটিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
advertisement
4/5
এরপর কার্শিয়ং বনবিভাগের উদ্যোগে মা হাতিকে খুঁজে শাবককে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। শাবককে নিয়ে যাওয়া হয় পানিঘাটা রেঞ্জের কলাবাড়ি বিটের জঙ্গলে এবং পর্যবেক্ষণের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু দীর্ঘ নজরদারির পরও পালের কোনও হাতি তাকে কাছে টেনে নেয়নি। কারণ শাবকের শরীরে মানুষের ছোঁয়া লেগেছে। 
এরপর কার্শিয়ং বনবিভাগের উদ্যোগে মা হাতিকে খুঁজে শাবককে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। শাবককে নিয়ে যাওয়া হয় পানিঘাটা রেঞ্জের কলাবাড়ি বিটের জঙ্গলে এবং পর্যবেক্ষণের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু দীর্ঘ নজরদারির পরও পালের কোনও হাতি তাকে কাছে টেনে নেয়নি। কারণ শাবকের শরীরে মানুষের ছোঁয়া লেগেছে।
advertisement
5/5
একা ঘুরে বেড়াতে থাকে বাচ্চা হাতিটি। শারীরিক দুর্বলতা ও অল্প বয়স বিবেচনা করে গত ৮ অক্টোবর তাকে বিশেষ পরিচর্যার জন্য স্থানান্তর করা হয় জলদাপাড়া বন্যপ্রাণী বিভাগে। বর্তমানে শাবকটি রয়েছে জলদাপাড়ার হলং সেন্ট্রাল পিলখানায়। অভিজ্ঞ মহুতরা তাকে দুধ খাওয়ানো থেকে শুরু করে প্রতিদিনের যত্ন নিচ্ছেন। পাশাপাশি বন বিভাগের পশু চিকিৎসক দল তার স্বাস্থ্য পরীক্ষাও চালাচ্ছেন নিয়মিত। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে) 
একা ঘুরে বেড়াতে থাকে বাচ্চা হাতিটি। শারীরিক দুর্বলতা ও অল্প বয়স বিবেচনা করে গত ৮ অক্টোবর তাকে বিশেষ পরিচর্যার জন্য স্থানান্তর করা হয় জলদাপাড়া বন্যপ্রাণী বিভাগে। বর্তমানে শাবকটি রয়েছে জলদাপাড়ার হলং সেন্ট্রাল পিলখানায়। অভিজ্ঞ মহুতরা তাকে দুধ খাওয়ানো থেকে শুরু করে প্রতিদিনের যত্ন নিচ্ছেন। পাশাপাশি বন বিভাগের পশু চিকিৎসক দল তার স্বাস্থ্য পরীক্ষাও চালাচ্ছেন নিয়মিত। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে)
advertisement
advertisement
advertisement