Bangla News: ভয়াবহ! খেতে বসে দেখেন মাথার উপর ঝুলছে বিরাট পাইথন! শেষ পর্যন্ত যা ঘটল

Last Updated:
Bangla News: হুলুস্থুল পড়ে গেল নাগরাকাটা বিডিও অফিসে। কারণ মাথার উপর ঝুলছে বিশাল আকার পাইথন। (রিপোর্ট- রকি চৌধুরি, নাগরাকাটা)
1/6
প্রচণ্ড গরমে হাসফাঁস অবস্থা হয়েছিল। তাই ভেবেছিলেন সিলিং ফ্যান চালিয়ে একটু জিরিয়ে বসে খাবার খাবেন। তাই ফ্যান চালাতে গিয়ে ফ্যানের দিকে চোখ যেতেই আঁতকে উঠলেন সকলেই।
প্রচণ্ড গরমে হাসফাঁস অবস্থা হয়েছিল। তাই ভেবেছিলেন সিলিং ফ্যান চালিয়ে একটু জিরিয়ে বসে খাবার খাবেন। তাই ফ্যান চালাতে গিয়ে ফ্যানের দিকে চোখ যেতেই আঁতকে উঠলেন সকলেই।
advertisement
2/6
হুলুস্থুল পড়ে গেল নাগরাকাটা বিডিও অফিসে। কারণ মাথার উপর ঝুলছে বিশাল আকার পাইথন।
হুলুস্থুল পড়ে গেল নাগরাকাটা বিডিও অফিসে। কারণ মাথার উপর ঝুলছে বিশাল আকার পাইথন।
advertisement
3/6
নাগরাকাটায় বিডিও অফিসের ক্যান্টিন থেকে সোমবার দুপুরে উদ্ধার হল প্রায় আট ফুটের একটি অজগর। সেই সময়ে ক্যান্টিনে খেতে বসেছিলেন কয়েকজন কর্মী।
নাগরাকাটায় বিডিও অফিসের ক্যান্টিন থেকে সোমবার দুপুরে উদ্ধার হল প্রায় আট ফুটের একটি অজগর। সেই সময়ে ক্যান্টিনে খেতে বসেছিলেন কয়েকজন কর্মী।
advertisement
4/6
হঠাৎ হিসহিস শব্দ শুনে উপরের দিকে তাকিয়ে দেখেন একটি বিশাল অজগর লম্বালম্বিভাবে শুয়ে আছে সিলিংয়ে।
হঠাৎ হিসহিস শব্দ শুনে উপরের দিকে তাকিয়ে দেখেন একটি বিশাল অজগর লম্বালম্বিভাবে শুয়ে আছে সিলিংয়ে।
advertisement
5/6
প্রায় ৪৫ মিনিটের চেষ্টায় সাপটিকে উদ্ধার করেন সর্পপ্রেমী সৈয়দ নইম বাবুন। প্রসঙ্গত, নাগরাকাটা বিডিও অফিসের গাঁ ঘেষেই ক্যান্টিনটি অবস্থিত। পাশাপাশি ওই ক্যাম্পাসেই রয়েছে পঞ্চায়েত সমিতির অফিস, খাদ্য দফতরের অফিস, শিক্ষা সার্কেলের অফিস।
প্রায় ৪৫ মিনিটের চেষ্টায় সাপটিকে উদ্ধার করেন সর্পপ্রেমী সৈয়দ নইম বাবুন। প্রসঙ্গত, নাগরাকাটা বিডিও অফিসের গাঁ ঘেষেই ক্যান্টিনটি অবস্থিত। পাশাপাশি ওই ক্যাম্পাসেই রয়েছে পঞ্চায়েত সমিতির অফিস, খাদ্য দফতরের অফিস, শিক্ষা সার্কেলের অফিস।
advertisement
6/6
প্রায় সারাদিনই ওই ক্যান্টিনে কর্মীদের ভিড় লেগেই থাকে। অজগরটিকে দেখতে পেয়ে মুহূর্তের মধ্যে ক্যান্টিন খালি হয়ে যায়। পরে অজগরটিকে বন দফতরের হাতে তুলে দেন সর্পপ্রেমী সৈয়দ নইম বাবুন।
প্রায় সারাদিনই ওই ক্যান্টিনে কর্মীদের ভিড় লেগেই থাকে। অজগরটিকে দেখতে পেয়ে মুহূর্তের মধ্যে ক্যান্টিন খালি হয়ে যায়। পরে অজগরটিকে বন দফতরের হাতে তুলে দেন সর্পপ্রেমী সৈয়দ নইম বাবুন।
advertisement
advertisement
advertisement