হাতির দাঁত, লেপার্ডের দেহাংশ! ফিজিওথেরাপিস্টের বাড়ি হানা দিতে চক্ষু চড়ক গাছ বনকর্মীদের, কোন 'গোপন' কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত দম্পতি?

Last Updated:
Wild Animal: ফিজিওথেরাপিস্টের বাড়িতে হানা দিতে চক্ষু চড়ক গাছ বনকর্মীদের। বন্যপ্রাণীর দেহাংশ দিয়ে ভরা তাঁর বাড়ি। দম্পতিকে গ্রেফতার করেছে বন দফতরের কর্মীরা।
1/5
মাদারিহাট, অনন্যা দে: ফিজিওথেরাপিস্টের বাড়ি হানা দিতে চক্ষু চড়ক গাছ বনকর্মীদের।বন্যপ্রাণীর দেহাংশ দিয়ে ভরা তাঁর বাড়ি। দুজনকেই গ্রেফতার করেছে বন দফতরের কর্মীরা।বাকিদের খোঁজ চলছে।
মাদারিহাট, আলিপুরদুয়ার, অনন্যা দে: ফিজিওথেরাপিস্টের বাড়ি হানা দিতে চক্ষু চড়ক গাছ বনকর্মীদের। বন্যপ্রাণীর দেহাংশ দিয়ে ভরা তাঁর বাড়ি। দম্পতিকে গ্রেফতার করেছে বন দফতরের কর্মীরা। বাকিদের খোঁজ চলছে।
advertisement
2/5
দুই কেজি ওজনের হাতির দাঁত সহ বন দফতরের জালে এক দম্পতি। তাঁদের বাড়ি কোচবিহার জেলায়। জলদাপাড়া বন বিভাগের এ সি এফের উপস্থিতিতে চলে এদিন বিশেষ অভিযান।খবর ছিল ফিজিওথেরাপিস্টের বাড়িতে রয়েছে বন্যপ্রাণীর দেহাংশ।
দু'কেজি ওজনের হাতির দাঁত-সহ বন দফতরের জালে এক দম্পতি। তাঁদের বাড়ি কোচবিহার জেলায়। জলদাপাড়া বন বিভাগের এ সি এফের উপস্থিতিতে চলে এদিন বিশেষ অভিযান। বনদফতরের কাছে খবর ছিল, ফিজিওথেরাপিস্টের বাড়িতে রয়েছে বন্যপ্রাণীর দেহাংশ। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে)
advertisement
3/5
এরপর বন কর্মী ও অধিকারিকদের তরফে অভিযান চালিয়ে তাঁদের বন্যপ্রাণীর দেহাংশ সহ গ্রেফতার করা হয়। জানা গিয়েছে তাঁদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তিন টুকরো হাতির দাঁত। যার ওজন ২ কেজি। চারটি লেপার্ডের দেহাংশ উদ্ধার হয়।
এরপর বনকর্মী ও অধিকারিকদের তরফে অভিযান চালিয়ে তাদের বাড়ি থেকে বন্যপ্রাণীর দেহাংশ উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার হয় দম্পতি। জানা গিয়েছে, তাদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তিন টুকরো হাতির দাঁত উদ্ধার হয়। যার ওজন প্রায় ২ কেজি। চারটি লেপার্ডের দেহাংশ উদ্ধার হয়। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে)
advertisement
4/5
পাশাপাশি এই কাজে ব্যবহৃত একটি ছোট গাড়ি উদ্ধার করেছে বন দফতরের কর্মীরা। ধৃতদের নাম পরিমল চন্দ্র দে , দেবযানী রায় দে। তারা কোচবিহারের ঝিনাইডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা।
পাশাপাশি এই কাজে ব্যবহৃত একটি ছোট গাড়ি উদ্ধার করেছে বন দফতরের কর্মীরা। ধৃতদের নাম পরিমল চন্দ্র দে এবং দেবযানী রায় দে। তারা কোচবিহারের ঝিনাইডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা।
advertisement
5/5
এর আগেও পরিমল চন্দ্র দেব অস্ত্র রাখার অপরাধে গ্রেপ্তার হয়েছিল। তার স্ত্রী একজন ফিজিওথেরাপিস্ট। বন কর্মীদের অনুমান ধৃতদের জাতীয় আন্তর্জাতিক যোগসূত্র রয়েছে।এই কাজে তাঁদের আরও কেউ সাহায্য করেছে তাঁদের খোঁজ করছে বন কর্মীরা।
এর আগেও পরিমল চন্দ্র দে অস্ত্র রাখার অপরাধে গ্রেফতার হয়েছিলেন। তার স্ত্রী একজন ফিজিওথেরাপিস্ট। বন কর্মীদের অনুমান, ধৃতদের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক যোগসূত্র রয়েছে। এই কাজে তাদের আরও কেউ সাহায্য করেছে। বাকিদের খোঁজ করছে বন কর্মীরা।
advertisement
advertisement
advertisement