North 24 Parganas News: পঞ্চাশ হাজার রসগোল্লা খাইয়ে, ৩ দিন পর ফের সিংহাসনে রথতলার জগন্নাথ

Last Updated:
বিষয়টি নিয়ে মন্দির কমিটির দায়িত্বে থাকা সোমনাথ রায়চৌধুরী জানান, কথিত আছে মা লক্ষ্মীকে রসগোল্লা না দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন না জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। সে কারণে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে রাখা হয়।
1/11
ভক্তদের ৫০ হাজার রসগোল্লা খাইয়ে উল্টো রথের তিনদিন পর মন্দিরের সিংহাসনে বসলেন বেলঘড়িয়া রথতলার জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। উল্টো রথের পর থেকে বিগ্রহদের রাখা হয়েছিল রথেই।
ভক্তদের ৫০ হাজার রসগোল্লা খাইয়ে উল্টো রথের তিনদিন পর মন্দিরের সিংহাসনে বসলেন বেলঘড়িয়া রথতলার জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। উল্টো রথের পর থেকে বিগ্রহদের রাখা হয়েছিল রথেই।
advertisement
2/11
সেখানেই নিষ্ঠা সহকারে পালন করা হয় জগন্নাথ দেবের পুরীর আদলে তিন দিনের নানা নিয়ম। প্রথম দিন চলে সোনাবেশ, দ্বিতীয় দিন শরবত খাইয়ে পালন করা হয় অধরপনা এবং তৃতীয় দিন রসগোল্লার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে রথে অধিষ্ঠানের।
সেখানেই নিষ্ঠা সহকারে পালন করা হয় জগন্নাথ দেবের পুরীর আদলে তিন দিনের নানা নিয়ম। প্রথম দিন চলে সোনাবেশ, দ্বিতীয় দিন শরবত খাইয়ে পালন করা হয় অধরপনা এবং তৃতীয় দিন রসগোল্লার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে রথে অধিষ্ঠানের।
advertisement
3/11
প্রসঙ্গত, এবছরই প্রথম, জেলায় সবথেকে বড় রথযাত্রা উৎসব পালন করা হয় বেলঘড়িয়া রথতলা জগন্নাথ মন্দিরের পক্ষ থেকে। পুরীর মন্দির থেকে রথের শিল্পীরা এসে দীর্ঘদিন ধরে তৈরি করেন বিশাল আকৃতির তিনটি রথ।
প্রসঙ্গত, এবছরই প্রথম, জেলায় সবথেকে বড় রথযাত্রা উৎসব পালন করা হয় বেলঘড়িয়া রথতলা জগন্নাথ মন্দিরের পক্ষ থেকে। পুরীর মন্দির থেকে রথের শিল্পীরা এসে দীর্ঘদিন ধরে তৈরি করেন বিশাল আকৃতির তিনটি রথ।
advertisement
4/11
৩০ ফুট ২৮ ফুট এবং ২৭ ফুটের তিনটি রথে চেপে, সোজারথ এবং উল্টোরথে প্রায় ৭০০ মিটার রাস্তা প্রদক্ষিণ করেন জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা।
৩০ ফুট ২৮ ফুট এবং ২৭ ফুটের তিনটি রথে চেপে, সোজারথ এবং উল্টোরথে প্রায় ৭০০ মিটার রাস্তা প্রদক্ষিণ করেন জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা।
advertisement
5/11
উল্টো রথের পর থেকে জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা মাসির বাড়ি থেকে রথে করে মন্দির প্রাঙ্গণে আসলেও, পুরীর মন্দিরের নিয়ম মেনে মন্দিরে অধিষ্ঠান হতে পারেননি। তিন দিন রথেই ছিলেন তিন জন দেবতা।
উল্টো রথের পর থেকে জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা মাসির বাড়ি থেকে রথে করে মন্দির প্রাঙ্গণে আসলেও, পুরীর মন্দিরের নিয়ম মেনে মন্দিরে অধিষ্ঠান হতে পারেননি। তিন দিন রথেই ছিলেন তিন জন দেবতা।
advertisement
6/11
সেখানে প্রতিদিন নিয়ম করে পূজো অর্চনা চলেছে। শেষ দিনে ৫০ হাজার রসগোল্লা প্রসাদ ভক্তদের খাওয়ানোর মধ্যে দিয়ে তারা মন্দিরে প্রবেশ করলেন।
সেখানে প্রতিদিন নিয়ম করে পূজো অর্চনা চলেছে। শেষ দিনে ৫০ হাজার রসগোল্লা প্রসাদ ভক্তদের খাওয়ানোর মধ্যে দিয়ে তারা মন্দিরে প্রবেশ করলেন।
advertisement
7/11
বিষয়টি নিয়ে মন্দির কমিটির দায়িত্বে থাকা সোমনাথ রায়চৌধুরী জানান, কথিত আছে মা লক্ষ্মী কে রসগোল্লা না দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন না জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। সে কারণে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে রাখা হয়।
বিষয়টি নিয়ে মন্দির কমিটির দায়িত্বে থাকা সোমনাথ রায়চৌধুরী জানান, কথিত আছে মা লক্ষ্মী কে রসগোল্লা না দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন না জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। সে কারণে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে রাখা হয়।
advertisement
8/11
জগন্নাথ দেব এসে মন্দিরের দরজার সামনে আটকে পড়েন। তারপরে লক্ষ্মী দেবীকে নানা ভাবে বুঝিয়ে রসগোল্লা খাইয়ে, তারপরে জগন্নাথ দেব মন্দিরে অধিষ্ঠান হন। সে কারণেই আজ মন্দির কর্তৃপক্ষের থেকে প্রায় পঞ্চাশ হাজারের উপর রসগোল্লা তৈরি করা হয় ভক্তদের জন্য।
জগন্নাথ দেব এসে মন্দিরের দরজার সামনে আটকে পড়েন। তারপরে লক্ষ্মী দেবীকে নানা ভাবে বুঝিয়ে রসগোল্লা খাইয়ে, তারপরে জগন্নাথ দেব মন্দিরে অধিষ্ঠান হন। সে কারণেই আজ মন্দির কর্তৃপক্ষের থেকে প্রায় পঞ্চাশ হাজারের উপর রসগোল্লা তৈরি করা হয় ভক্তদের জন্য।
advertisement
9/11
যারা এই রসগোল্লা তৈরি করেছেন, তারা এসেছেন জগন্নাথ ধাম থেকে। সারারাত ধরে এই পঞ্চাশ হাজার রসগোল্লা তৈরি করা হয়। তারপর, সেই রসগোল্লা বলরাম, জগন্নাথ ও সুভদ্রা কে দিয়ে মা লক্ষ্মী কে খাইয়ে, পুজো দেওয়া হয়।
যারা এই রসগোল্লা তৈরি করেছেন, তারা এসেছেন জগন্নাথ ধাম থেকে। সারারাত ধরে এই পঞ্চাশ হাজার রসগোল্লা তৈরি করা হয়। তারপর, সেই রসগোল্লা বলরাম, জগন্নাথ ও সুভদ্রা কে দিয়ে মা লক্ষ্মী কে খাইয়ে, পুজো দেওয়া হয়।
advertisement
10/11
এরপরই, বলরাম, জগন্নাথ ও সুভদ্রা পুনরায় আবার বেলঘড়িয়া রথতলার মন্দিরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। সাধারণ মানুষের মধ্যে এই রসগোল্লা বিতরণ করা হয়। লাইন দিয়ে ভক্তরা সেই প্রসাদ গ্রহণ করেন।
এরপরই, বলরাম, জগন্নাথ ও সুভদ্রা পুনরায় আবার বেলঘড়িয়া রথতলার মন্দিরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। সাধারণ মানুষের মধ্যে এই রসগোল্লা বিতরণ করা হয়। লাইন দিয়ে ভক্তরা সেই প্রসাদ গ্রহণ করেন।
advertisement
11/11
আগামী বছরও মহা ধুমধাম এর সঙ্গেই রথযাত্রা উৎসব পালন করা হবে বলে মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়। (প্রতিবেদক - রুদ্র নারায়ন রায়)
আগামী বছরও মহা ধুমধাম এর সঙ্গেই রথযাত্রা উৎসব পালন করা হবে বলে মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়। (প্রতিবেদক - রুদ্র নারায়ন রায়)
advertisement
advertisement
advertisement