Covaxin৷ World Health Organization: ছাড়পত্র পেল না কোভ্যাক্সিন, আরও তথ্য চায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

Last Updated:
কোভ্যাক্সিনকে (Covaxin) জরুরি ব্যবহারে ছাড়পত্র দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে এ দিনই মিলিত হয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপ৷
1/7
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছাড়পত্র পেল না কোভ্যাক্সিন৷ বরং সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই ভ্যাকসিন সম্পর্কে নির্মাতা সংস্থা ভারত বায়োটেকের কাছে বেশ কিছু নতুন ব্যাখ্যা চেয়ে পাঠিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপ৷ Photo-AP
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছাড়পত্র পেল না কোভ্যাক্সিন৷ বরং সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই ভ্যাকসিন সম্পর্কে নির্মাতা সংস্থা ভারত বায়োটেকের কাছে বেশ কিছু নতুন ব্যাখ্যা চেয়ে পাঠিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপ৷ Photo-AP
advertisement
2/7
ভারত বায়োটেকের থেকে এই ব্যাখ্যাগুলি পেয়ে সন্তুষ্ট হলেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জরুরি ক্ষেত্রে ব্যবহারের তালিকাভুক্ত করার জন্য কোভ্যাক্সিনের চূড়ান্ত রিস্ক বেনিফিট অ্যাসেসমেন্ট করা হবে৷ গত এপ্রিল মাসে কোভ্যাক্সিনকে জরুরি ব্যবহারের তালিকাভুক্ত করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল ভারত বায়োটেক৷ প্রতীকী ছবি৷
ভারত বায়োটেকের থেকে এই ব্যাখ্যাগুলি পেয়ে সন্তুষ্ট হলেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জরুরি ক্ষেত্রে ব্যবহারের তালিকাভুক্ত করার জন্য কোভ্যাক্সিনের চূড়ান্ত রিস্ক বেনিফিট অ্যাসেসমেন্ট করা হবে৷ গত এপ্রিল মাসে কোভ্যাক্সিনকে জরুরি ব্যবহারের তালিকাভুক্ত করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল ভারত বায়োটেক৷ প্রতীকী ছবি৷
advertisement
3/7
উপসর্গযুক্ত করোনা ভাইরাসের মোকাবিলার ক্ষেত্রে কোভ্যাক্সিন ৭৭.৮ শতাংশ কার্যকরী বলে গত জুন মাসে দাবি করে ভারত বায়োটেক৷ করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট রুখতে কোভ্যাক্সিন ৬৫.২ শতাংশ কার্যকর বলেও সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে৷ জুন মাসে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে এই দাবি করে নির্মাণকারী সংস্থা৷
উপসর্গযুক্ত করোনা ভাইরাসের মোকাবিলার ক্ষেত্রে কোভ্যাক্সিন ৭৭.৮ শতাংশ কার্যকরী বলে গত জুন মাসে দাবি করে ভারত বায়োটেক৷ করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট রুখতে কোভ্যাক্সিন ৬৫.২ শতাংশ কার্যকর বলেও সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে৷ জুন মাসে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে এই দাবি করে নির্মাণকারী সংস্থা৷
advertisement
4/7
রাজ্যে সেন্ট্রালের যে মেডিক্যাল স্টোর আছে, সেখানে কার্যত কোভ্যাকসিন শূন্য। স্বাস্থ্য দফতরের হাতে Covaxin-কার্যত শূন্য। মূলত, দ্বিতীয় ডোজ নেবেন যাঁরা তাঁরাই অসুবিধায় পড়বেন।
রাজ্যে সেন্ট্রালের যে মেডিক্যাল স্টোর আছে, সেখানে কার্যত কোভ্যাকসিন শূন্য। স্বাস্থ্য দফতরের হাতে Covaxin-কার্যত শূন্য। মূলত, দ্বিতীয় ডোজ নেবেন যাঁরা তাঁরাই অসুবিধায় পড়বেন।
advertisement
5/7
এই মুহূর্তে ভারতে করোনার টিকাকরণের জন্য কোভ্যাক্সিন এবং কোভিশিল্ড-এর ব্যবহারই সবথেকে বেশি হচ্ছে৷ এখনও পর্যন্ত জরুরি ব্যবহারের জন্য ফাইজার, অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং এসকে বাও/ ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি টিকা, জনসন অ্যান্ড জনসনের জ্যানসেন, মডার্না এবং সাইনোফার্ম-এর করোনার টিকাকে জরুরি ব্যবহারের জন্য ছাড়পত্র দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা৷
এই মুহূর্তে ভারতে করোনার টিকাকরণের জন্য কোভ্যাক্সিন এবং কোভিশিল্ড-এর ব্যবহারই সবথেকে বেশি হচ্ছে৷ এখনও পর্যন্ত জরুরি ব্যবহারের জন্য ফাইজার, অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং এসকে বাও/ ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি টিকা, জনসন অ্যান্ড জনসনের জ্যানসেন, মডার্না এবং সাইনোফার্ম-এর করোনার টিকাকে জরুরি ব্যবহারের জন্য ছাড়পত্র দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা৷
advertisement
6/7
গত সপ্তাহেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, ভারত বায়োটেকের কাছ থেকে তারা কোভ্যাক্সিন নিয়ে একটি অতিরিক্ত তথ্য চেয়েছে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে আরও জানানো হয়, কোনও ভ্যাক্সিনকে জরুরি ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করার আগে সেটি নিরাপদ কি না সে বিষয়ে একশো শতাংশ নিশ্চিত হতে চায় তারা৷
গত সপ্তাহেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, ভারত বায়োটেকের কাছ থেকে তারা কোভ্যাক্সিন নিয়ে একটি অতিরিক্ত তথ্য চেয়েছে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে আরও জানানো হয়, কোনও ভ্যাক্সিনকে জরুরি ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করার আগে সেটি নিরাপদ কি না সে বিষয়ে একশো শতাংশ নিশ্চিত হতে চায় তারা৷
advertisement
7/7
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ব্যাখ্যা অনুযায়ী, টিকার মান, সেটি নিরাপদ কি না, কার্যকরিতা এবং নিম্ন এবং মাঝারি আয়ের দেশগুলির ক্ষেত্রে সেই ভ্যাকসিন কতখানি উপযোগী- ভ্যাকসিনের নির্মাণকারী সংস্থা এই তথ্যগুলি যত দ্রুত তাদের হাতে তুলে দেবে, তার উপরই নির্ভর করে সেই ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের জন্য তালিকাভুক্ত করতে কতখানি সময় লাগবে৷
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ব্যাখ্যা অনুযায়ী, টিকার মান, সেটি নিরাপদ কি না, কার্যকরিতা এবং নিম্ন এবং মাঝারি আয়ের দেশগুলির ক্ষেত্রে সেই ভ্যাকসিন কতখানি উপযোগী- ভ্যাকসিনের নির্মাণকারী সংস্থা এই তথ্যগুলি যত দ্রুত তাদের হাতে তুলে দেবে, তার উপরই নির্ভর করে সেই ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের জন্য তালিকাভুক্ত করতে কতখানি সময় লাগবে৷
advertisement
advertisement
advertisement