১টি ভোট কাটতে ৮০ টাকা....! মুছে ফেলা হয়েছে ৬০০০ ভোটারের নাম! কোথায় জানেন? লাখ, লাখ টাকার কারবার, SIT-এর চাঞ্চল্যকর দাবি!

Last Updated:
Vote Scam: কংগ্রেসের ভোট চুরির অভিযোগ সম্পর্কে সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য। ভোটার তালিকার অনিয়মের তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি তুলেছে পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল (SIT)। কর্ণাটকের আলান্দ বিধানসভা কেন্দ্রে উঠল এই চাঞ্চল্যকর ভোট চুরির অভিযোগ! কী ভাবে হয়েছে ভোট চুরি? বিস্ফোরক দাবি তুলল তদন্তকারী সিট।
1/10
কংগ্রেসের ভোট চুরির অভিযোগ সম্পর্কে সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য। ভোটার তালিকার অনিয়মের তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি তুলেছে পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল (SIT)। কর্ণাটকের আলান্দ বিধানসভা কেন্দ্রে উঠল এই চাঞ্চল্যকর ভোট চুরির অভিযোগ! কী ভাবে হয়েছে ভোট চুরি? বিস্ফোরক দাবি তুলল তদন্তকারী সিট।
কংগ্রেসের ভোট চুরির অভিযোগ সম্পর্কে সামনে এল বিস্ফোরক তথ্য। ভোটার তালিকার অনিয়মের তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি তুলেছে পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল (SIT)। কর্ণাটকের আলান্দ বিধানসভা কেন্দ্রে উঠল এই চাঞ্চল্যকর ভোট চুরির অভিযোগ! কী ভাবে হয়েছে ভোট চুরি? বিস্ফোরক দাবি তুলল তদন্তকারী সিট।
advertisement
2/10
তদন্তে দেখা যাচ্ছে একজন ডেটা সেন্টার অপারেটর জালিয়াতি করে প্রতিটি ভোটারের নাম মুছে ফেলার জন্য পেয়েছে ₹৮০ টাকা। আর এই ভাবেই বাদ পড়েছে ৬,০০০-এরও বেশি ভোটারের নাম। আর প্রত্যেকের জন্য দেওয়া হয়েছে ৮০ টাকা করে। উঠে এল বিস্ফোরক তথ্য।
তদন্তে দেখা যাচ্ছে একজন ডেটা সেন্টার অপারেটর জালিয়াতি করে প্রতিটি ভোটারের নাম মুছে ফেলার জন্য পেয়েছে ₹৮০ টাকা। আর এই ভাবেই বাদ পড়েছে ৬,০০০-এরও বেশি ভোটারের নাম। আর প্রত্যেকের জন্য দেওয়া হয়েছে ৮০ টাকা করে। উঠে এল বিস্ফোরক তথ্য।
advertisement
3/10
গত ২০২৩ -এর ভোটের আগে কর্ণাটকের অলান্দ বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটার তালিকা থেকে ৬,০০০-এরও বেশি নাম বাদ দেওয়ার একটি চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আসতেই শোরগোল পরে গিয়েছে দেশ জুড়ে।
গত ২০২৩ -এর ভোটের আগে কর্ণাটকের অলান্দ বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটার তালিকা থেকে ৬,০০০-এরও বেশি নাম বাদ দেওয়ার একটি চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আসতেই শোরগোল পরে গিয়েছে দেশ জুড়ে।
advertisement
4/10
কর্ণাটক পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল (SIT) জানিয়েছে, ২০২৩এর ভোটের আগে একটি সাইবার সেন্টার থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ভোটারদের নাম মুছে ফেলা হয়েছিল, প্রতিটি নামের জন্য ৮০ টাকা করে চার্জ করা হয়েছিল। তাতে মোট ৪.৮ লক্ষ টাকার লেনদেন করা হয়। বেশিরভাগ দলিত এবং সংখ্যালঘু ভোটারদের টার্গেট করা হয়েছিল বলেও দাবি সিটের ওই তদন্ত রিপোর্টে।
কর্ণাটক পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল (SIT) জানিয়েছে, ২০২৩এর ভোটের আগে একটি সাইবার সেন্টার থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ভোটারদের নাম মুছে ফেলা হয়েছিল, প্রতিটি নামের জন্য ৮০ টাকা করে চার্জ করা হয়েছিল। তাতে মোট ৪.৮ লক্ষ টাকার লেনদেন করা হয়। বেশিরভাগ দলিত এবং সংখ্যালঘু ভোটারদের টার্গেট করা হয়েছিল বলেও দাবি সিটের ওই তদন্ত রিপোর্টে।
advertisement
5/10
সর্বভারতীয় দৈনিক, টাইমস অফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন অনুসারে, কর্ণাটক পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল (SIT) আলান্দ বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটার তালিকা থেকে ভোটার তালিকা মুছে ফেলার একটি বিরাট কেলেঙ্কারির ঘটনা উন্মোচন করেছে এবং ঘটনায় ছয়জন সন্দেহভাজনকেও শনাক্ত করেছে তদন্তকারীরা।
সর্বভারতীয় দৈনিক, টাইমস অফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন অনুসারে, কর্ণাটক পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল (SIT) আলান্দ বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটার তালিকা থেকে ভোটার তালিকা মুছে ফেলার একটি বিরাট কেলেঙ্কারির ঘটনা উন্মোচন করেছে এবং ঘটনায় ছয়জন সন্দেহভাজনকেও শনাক্ত করেছে তদন্তকারীরা।
advertisement
6/10
অভিযোগগুলিতে স্পষ্ট ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে ৬,০০০-এরও বেশি নাম বাদ পড়েছে। যা মূলত দলিত এবং সংখ্যালঘু ভোটারদের লক্ষ্য করেই করা হয়েছে।
অভিযোগগুলিতে স্পষ্ট ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে ৬,০০০-এরও বেশি নাম বাদ পড়েছে। যা মূলত দলিত এবং সংখ্যালঘু ভোটারদের লক্ষ্য করেই করা হয়েছে।
advertisement
7/10
অভিযোগ, প্রতি আবেদনের জন্য ৮০ টাকা ফি দিয়ে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল এই নামগুলি। SIT সূত্র জানিয়েছে যে তাদের সন্দেহ, অভিযুক্তরা এই ভোট মুছে ফেলার কাজে সহায়তাকারীদের ৪.৮ লক্ষ টাকা দিয়েছে বলেও অভিযোগ। তদন্তকারীদের দাবি, কেন্দ্রীয় সরকার স্বার্থসিদ্ধি করতেই ভোটার তালিকা মুছে ফেলার জন্য নির্বাচন কমিশনের পোর্টালে প্রবেশ করেছিল।
অভিযোগ, প্রতি আবেদনের জন্য ৮০ টাকা ফি দিয়ে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল এই নামগুলি। SIT সূত্র জানিয়েছে যে তাদের সন্দেহ, অভিযুক্তরা এই ভোট মুছে ফেলার কাজে সহায়তাকারীদের ৪.৮ লক্ষ টাকা দিয়েছে বলেও অভিযোগ। তদন্তকারীদের দাবি, কেন্দ্রীয় সরকার স্বার্থসিদ্ধি করতেই ভোটার তালিকা মুছে ফেলার জন্য নির্বাচন কমিশনের পোর্টালে প্রবেশ করেছিল।
advertisement
8/10
সিআইডি-র দেওয়া তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকোলের মাধ্যমে ৬,৯৯৪টি ভোট মুছে ফেলার অনুরোধ পাঠানো হয়েছিল। এর মধ্যে কিছু বৈধ ছিল, তবে বেশিরভাগই জালিয়াতিপূর্ণভাবে করা।
সিআইডি-র দেওয়া তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকোলের মাধ্যমে ৬,৯৯৪টি ভোট মুছে ফেলার অনুরোধ পাঠানো হয়েছিল। এর মধ্যে কিছু বৈধ ছিল, তবে বেশিরভাগই জালিয়াতিপূর্ণভাবে করা।
advertisement
9/10
এসআইটি আবিষ্কার করেছে যে এই কাজটি বিধানসভা নির্বাচনী এলাকার একটি সাইবার সেন্টার থেকে করা হয়েছিল, যেখানে অপারেটরদের প্রতিটি আবেদনের জন্য ৮০ টাকা দেওয়া হয়েছিল। তদন্তে জানা গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের পোর্টালে অননুমোদিত অ্যাক্সেস পেয়ে এই জালিয়াতি করা হয়। একজন সিআইডি কর্মকর্তার দাবি,
এসআইটি আবিষ্কার করেছে যে এই কাজটি বিধানসভা নির্বাচনী এলাকার একটি সাইবার সেন্টার থেকে করা হয়েছিল, যেখানে অপারেটরদের প্রতিটি আবেদনের জন্য ৮০ টাকা দেওয়া হয়েছিল। তদন্তে জানা গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের পোর্টালে অননুমোদিত অ্যাক্সেস পেয়ে এই জালিয়াতি করা হয়। একজন সিআইডি কর্মকর্তার দাবি, "কমপক্ষে ৬,০০০ ভোট মুছে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।"
advertisement
10/10
এই তদন্তে নেমে সিট গত ১৭ অক্টোবর, এসআইটি প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক সুভাষ গুট্টেদার, তাঁর ছেলে এবং তাঁর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট মল্লিকার্জুন মহন্তগোলের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে সাতটি ল্যাপটপ এবং বেশ কয়েকটি মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
এই তদন্তে নেমে সিট গত ১৭ অক্টোবর, এসআইটি প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক সুভাষ গুট্টেদার, তাঁর ছেলে এবং তাঁর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট মল্লিকার্জুন মহন্তগোলের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে সাতটি ল্যাপটপ এবং বেশ কয়েকটি মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement