Viral| Old Couple Marriage: বুড়ো বয়সে আবার বিয়ে! দাদুর বিয়ে সাক্ষী থাকল নাতি-নাতনিরা!

Last Updated:
প্রৌঢ় দম্পতির (Old Couple marriage) বিয়ের সাক্ষী থাকল গোটা গ্রাম৷
1/5
•একেবারে অন্য রকম বিয়ের সাক্ষী থাকল মহারাষ্ট্রের সাংলি জেলার মানুষ৷ প্রৌঢ়ের বিয়ে নিয়ে মেতে উঠলেন সকলে৷ যেখানে বরের বয়স ৭৯ আর কনের বয়স ৬৬! পরিবারে বাবার বিয়ে শুধু নয়, দাদুর বিয়ের সাক্ষী থাকল নাতি-নাতনিরাও! বিয়ের নিয়ম মালন হল সবই৷ প্রৌঢ়ত্বে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে খুশি পাত্র-পাত্রীও৷ শেষ জীবনটা সঙ্গীর সঙ্গে কাটানোর প্রবল ইচ্ছে থেকেই নতুন করে সাত পাকে বাঁধা পড়া৷
•একেবারে অন্য রকম বিয়ের সাক্ষী থাকল মহারাষ্ট্রের সাংলি জেলার মানুষ৷ প্রৌঢ়ের বিয়ে নিয়ে মেতে উঠলেন সকলে৷ যেখানে বরের বয়স ৭৯ আর কনের বয়স ৬৬! পরিবারে বাবার বিয়ে শুধু নয়, দাদুর বিয়ের সাক্ষী থাকল নাতি-নাতনিরাও! বিয়ের নিয়ম মালন হল সবই৷ প্রৌঢ়ত্বে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে খুশি পাত্র-পাত্রীও৷ শেষ জীবনটা সঙ্গীর সঙ্গে কাটানোর প্রবল ইচ্ছে থেকেই নতুন করে সাত পাকে বাঁধা পড়া৷
advertisement
2/5
•মহারাষ্ট্রের সাংলি জেলার মিরাজে অবস্থিত এক আস্থাহীন, গৃহহীন মহিলাদের কেন্দ্রে বিয়ের অনুষ্ঠানটি হয়৷ যেখানে ৬৬ বছর বয়সি কনে শালিনীদেবী এবং ৭৯ বছর বয়সি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দাদাসাহেব সালুঙ্খে একে অপরের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই কেন্দ্রের আবাসিক ছিলেন শালিনীদেবী৷ পাত্র-পাত্রী দু’জনেই এই বিয়েতে সম্মত হওয়ার পর, পরিবারও বিয়ে রীতিতে সম্মত হয়। চার হাত এক হয় তারপর৷
•মহারাষ্ট্রের সাংলি জেলার মিরাজে অবস্থিত এক আস্থাহীন, গৃহহীন মহিলাদের কেন্দ্রে বিয়ের অনুষ্ঠানটি হয়৷ যেখানে ৬৬ বছর বয়সি কনে শালিনীদেবী এবং ৭৯ বছর বয়সি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দাদাসাহেব সালুঙ্খে একে অপরের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই কেন্দ্রের আবাসিক ছিলেন শালিনীদেবী৷ পাত্র-পাত্রী দু’জনেই এই বিয়েতে সম্মত হওয়ার পর, পরিবারও বিয়ে রীতিতে সম্মত হয়। চার হাত এক হয় তারপর৷
advertisement
3/5
•মিরাজের গৃহহীন কেন্দ্রে বসবাসকারী ৬৬ বছর বয়সি শালিনীদেবীর স্বামী ও সন্তানের অকাল মৃত্যুর পর থেকেই তিনি এই কেন্দ্রে একা জীবন কাটাচ্ছিলেন। অন্যদিকে ৭৯ বছর বয়সি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দাদাসাহেব সালুঙ্খের স্ত্রীরও মৃত্যু হয়েছে। ফলে দু’জনের জীবনে সঙ্গীর অভাব ছিল৷ দু’জনেই একাকীত্বে ভুগতেন৷
•মিরাজের গৃহহীন কেন্দ্রে বসবাসকারী ৬৬ বছর বয়সি শালিনীদেবীর স্বামী ও সন্তানের অকাল মৃত্যুর পর থেকেই তিনি এই কেন্দ্রে একা জীবন কাটাচ্ছিলেন। অন্যদিকে ৭৯ বছর বয়সি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দাদাসাহেব সালুঙ্খের স্ত্রীরও মৃত্যু হয়েছে। ফলে দু’জনের জীবনে সঙ্গীর অভাব ছিল৷ দু’জনেই একাকীত্বে ভুগতেন৷
advertisement
4/5
•দাদাসাহেব সালুঙ্খের সন্তানরা বিয়ের পর নিজেদের জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়েন৷ তাই দাদাসাহেব সালুঙ্খে একাই কাটাচ্ছিলেন নিজের জীবন কাটছিল৷ এই এককীত্ব দূর করতে বাবার দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মতি জানান সন্তানরা। দাদাসাহেব সালুঙ্খের সন্ধান পান আরও এক একাকী মহিলা শালিনীদেবী৷ তখন থেকেই ধীরে ধীরে কথা এগোতে থাকে৷ তারপর দাদাসাহেব সালুঙ্খে শালিনীদেবীরে তাঁর জীবনসঙ্গী করার সিদ্ধান্ত নেন।
•দাদাসাহেব সালুঙ্খের সন্তানরা বিয়ের পর নিজেদের জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়েন৷ তাই দাদাসাহেব সালুঙ্খে একাই কাটাচ্ছিলেন নিজের জীবন কাটছিল৷ এই এককীত্ব দূর করতে বাবার দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মতি জানান সন্তানরা। দাদাসাহেব সালুঙ্খের সন্ধান পান আরও এক একাকী মহিলা শালিনীদেবী৷ তখন থেকেই ধীরে ধীরে কথা এগোতে থাকে৷ তারপর দাদাসাহেব সালুঙ্খে শালিনীদেবীরে তাঁর জীবনসঙ্গী করার সিদ্ধান্ত নেন।
advertisement
5/5
•প্রথমে কিছুটা ইতস্তত করেছিলেন শালিনীদেবী৷ অন্য আবাসিকরা তাকে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা বোঝান৷ এতে কিছুটা সিদ্ধান্ত নিয়ে সুবিধা হয় ৬৬ বছর বয়সি পাত্রীর৷ সমস্ত আইনি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর, পুরানো রীতি অনুসরণ করে মালা বদল হয় এবং বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। বিয়ের সময়, আমন্ত্রিত গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এবং পুরো গ্রাম বর -কনেকে সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য আশীর্বাদ করেছেন।
•প্রথমে কিছুটা ইতস্তত করেছিলেন শালিনীদেবী৷ অন্য আবাসিকরা তাকে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা বোঝান৷ এতে কিছুটা সিদ্ধান্ত নিয়ে সুবিধা হয় ৬৬ বছর বয়সি পাত্রীর৷ সমস্ত আইনি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর, পুরানো রীতি অনুসরণ করে মালা বদল হয় এবং বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। বিয়ের সময়, আমন্ত্রিত গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এবং পুরো গ্রাম বর -কনেকে সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য আশীর্বাদ করেছেন।
advertisement
advertisement
advertisement