Red Fort Attack: আসল টার্গেট ছিল দীপাবলি-২৬ জানুয়ারি? লালকেল্লা হামলার ছক বদলের কারণ সামনে! কেন ব্যর্থ হয় সেই প্ল্যান!

Last Updated:
Red Fort Attack: গত সোমবার সন্ধ্যায় রেড ফোর্ট মেট্রো স্টেশন সংলগ্ন রাস্তায় একটি হুন্ডাই i20 গাড়িতে প্রবল বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় কমপক্ষে ১৩ জনের, আহত হন আরও অনেকে।
1/6
নয়াদিল্লি: লালকেল্লা বিস্ফোরণের তদন্তে উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ধৃত সন্দেহভাজন ড. মুজাম্মিল গনাই ‘হোয়াইট-কলার টেরর মডিউল’-এর অন্যতম মূলচক্রী৷ তিনি একাধিকবার রেড ফোর্ট এলাকার নজরদারি চালিয়েছিলেন বলে দাবি তদন্তকারীদের। তাঁর মোবাইল ফোনের ডাম্প ডেটা বিশ্লেষণে মিলেছে এর স্পষ্ট প্রমাণ।
নয়াদিল্লি: লালকেল্লা বিস্ফোরণের তদন্তে উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ধৃত সন্দেহভাজন ড. মুজাম্মিল গনাই ‘হোয়াইট-কলার টেরর মডিউল’-এর অন্যতম মূলচক্রী৷ তিনি একাধিকবার রেড ফোর্ট এলাকার নজরদারি চালিয়েছিলেন বলে দাবি তদন্তকারীদের। তাঁর মোবাইল ফোনের ডাম্প ডেটা বিশ্লেষণে মিলেছে এর স্পষ্ট প্রমাণ।
advertisement
2/6
প্রসঙ্গত, গত সোমবার সন্ধ্যায় রেড ফোর্ট মেট্রো স্টেশন সংলগ্ন রাস্তায় একটি হুন্ডাই i20 গাড়িতে প্রবল বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় কমপক্ষে ১৩ জনের, আহত হন আরও অনেকে। আশেপাশের তিন থেকে চারটি গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিস্ফোরণের নেপথ্যে কারা, তা খতিয়ে দেখতে গিয়ে পুলিশ আবিষ্কার করে— ঘটনার বহু আগেই শুরু হয়েছিল ‘রেকি’ বা এলাকায় নজরদারির কাজ।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার সন্ধ্যায় রেড ফোর্ট মেট্রো স্টেশন সংলগ্ন রাস্তায় একটি হুন্ডাই i20 গাড়িতে প্রবল বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় কমপক্ষে ১৩ জনের, আহত হন আরও অনেকে। আশেপাশের তিন থেকে চারটি গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিস্ফোরণের নেপথ্যে কারা, তা খতিয়ে দেখতে গিয়ে পুলিশ আবিষ্কার করে— ঘটনার বহু আগেই শুরু হয়েছিল ‘রেকি’ বা এলাকায় নজরদারির কাজ।
advertisement
3/6
তদন্ত সূত্রে উঠে এসেছে, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে লালকেল্লা ও তার আশপাশে একাধিকবার ঘুরে গিয়েছিলেন ড. মুজাম্মিল। মোবাইল টাওয়ার লোকেশন ও সিসিটিভি ফুটেজ মিলিয়ে দেখা গিয়েছে, তিনি সেই সময় নিয়মিত ওই এলাকায় আসতেন। এক সিনিয়র পুলিশ আধিকারিক বলেন, “এই সফরগুলির উদ্দেশ্য ছিল নিরাপত্তার দুর্বল জায়গাগুলি খতিয়ে দেখা। ২৬ জানুয়ারির আগে একটি বড় হামলার প্রস্তুতি চলছিল।” এমনকী দীপাবলির সময়ও একটি জনবহুল এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটানোর পরিকল্পনা ছিল মুজাম্মিলদের, কিন্তু বাড়তি নিরাপত্তা ও কড়া নজরদারির কারণে সেই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়।
তদন্ত সূত্রে উঠে এসেছে, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে লালকেল্লা ও তার আশপাশে একাধিকবার ঘুরে গিয়েছিলেন ড. মুজাম্মিল। মোবাইল টাওয়ার লোকেশন ও সিসিটিভি ফুটেজ মিলিয়ে দেখা গিয়েছে, তিনি সেই সময় নিয়মিত ওই এলাকায় আসতেন। এক সিনিয়র পুলিশ আধিকারিক বলেন, “এই সফরগুলির উদ্দেশ্য ছিল নিরাপত্তার দুর্বল জায়গাগুলি খতিয়ে দেখা। ২৬ জানুয়ারির আগে একটি বড় হামলার প্রস্তুতি চলছিল।” এমনকী দীপাবলির সময়ও একটি জনবহুল এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটানোর পরিকল্পনা ছিল মুজাম্মিলদের, কিন্তু বাড়তি নিরাপত্তা ও কড়া নজরদারির কারণে সেই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়।
advertisement
4/6
মুজাম্মিলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন আরেক সন্দেহভাজন ড. উমর নবি। পুলিশের মতে, দু’জনেই রেড ফোর্ট সংলগ্ন এলাকায় বারবার যাতায়াত করতেন। তাঁদের গতিবিধি মিলিয়ে দেখা হয়েছে টাওয়ার লোকেশন ও সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে। উমরের ফোন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যা তদন্তকে নতুন দিকে নিয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
মুজাম্মিলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন আরেক সন্দেহভাজন ড. উমর নবি। পুলিশের মতে, দু’জনেই রেড ফোর্ট সংলগ্ন এলাকায় বারবার যাতায়াত করতেন। তাঁদের গতিবিধি মিলিয়ে দেখা হয়েছে টাওয়ার লোকেশন ও সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে। উমরের ফোন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যা তদন্তকে নতুন দিকে নিয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
advertisement
5/6
দিল্লি বিস্ফোরণের পরেই দেশজুড়ে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আর এরপরই শুরু হয়েছে তদন্ত। বুধবার সকালেও বিস্ফোরণের স্থানে রয়েছে কড়া প্রহরা। দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি জম্মু ও কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গাতেও তল্লাশি চালানো হচ্ছে সেনার তরফে।
দিল্লি বিস্ফোরণের পরেই দেশজুড়ে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আর এরপরই শুরু হয়েছে তদন্ত। বুধবার সকালেও বিস্ফোরণের স্থানে রয়েছে কড়া প্রহরা। দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি জম্মু ও কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গাতেও তল্লাশি চালানো হচ্ছে সেনার তরফে।
advertisement
6/6
তদন্তে উঠে এসেছে, মূলত ফরিদাবাদের আল ফালা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন চিকিৎসক রয়েছে এই নাশকতার নেপথ্যে। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ একে বলছে ‘হোয়াইট কলার টেরর ইকোসিস্টেম’। ধৃত মুজাম্মিলকে জেরা করে আরও তথ্য জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা।
তদন্তে উঠে এসেছে, মূলত ফরিদাবাদের আল ফালা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন চিকিৎসক রয়েছে এই নাশকতার নেপথ্যে। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ একে বলছে ‘হোয়াইট কলার টেরর ইকোসিস্টেম’। ধৃত মুজাম্মিলকে জেরা করে আরও তথ্য জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা।
advertisement
advertisement
advertisement