Operation Sindoor: বাহাওয়ালপুর,মুরিদকে থেকে কোটলি- জঙ্গিদের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছিল পাকিস্তানের এই অঞ্চলগুলি, ভারতীয় সেনার আঘাতে তছনছ সন্ত্রাসীদের আখড়া
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
কিন্তু হামলার জন্য কেন এই নির্দিষ্ট জায়গা গুলিকে বেছে নেওয়া হল?
advertisement
advertisement
advertisement
লাহোর থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে বাহাওয়ালপুর শহর পাকিস্তানের অন্যতম বড় শহর। একে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের শক্ত ঘাঁটি বলে দাবি করা হয়। ভারতের বুকে বিভিন্ন জঙ্গিহানা ঘটানো জইশ-ই-মহম্মদের প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ আজহারের হাতে গড়া সদর দফতরও রয়েছে ‘জামিয়া মসজিদ শুভান আল্লাহ’ ক্যাম্পাসে। একে উসমান-ও-আলি ক্যাম্পাস বলেও অনেকে চেনেন। ১৮ একর জমি জুড়ে এই ক্যাম্পাস বিস্তৃত। এখানে জইশ জঙ্গিদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
advertisement
জইশের প্রতিষ্ঠাতা মৌলানা মাসুদ আজহার বাহাওয়ালপুরেই বাসিন্দা, এই ক্যাম্পাসেই থাকেন।২০০২ সালে সরকারি ভাবে জইশ-ই-মহম্মদকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ, তা কেবল খাতায় কলমে। পাকিস্তানের এই ক্যাম্পাসে বসে বিনা বাধায় কাজ করত জইশ জঙ্গিরা। ক্যাম্পাসের অদূরেই রয়েছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ক্যান্টনমেন্টও। বেশ কয়েকটি সূত্রের দাবি, এই বাহাওয়ালপুরে একটি গোপন পরমাণু ঘাঁটি রয়েছে। পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সঙ্গে জঙ্গিদের যোগাযোগ রয়েছে বলেও অনেকে দাবি করেন।
advertisement
মুরিদকে- লশকর-ই-তইবা বেস এবং ট্রেনিং গ্রাউন্ডলাহোর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে মুরিদকে লশকর-ই-তইবার অন্যতম ঘাঁটি বলে পরিচিত। এখানেই রয়েছে এই জঙ্গি সংগঠনের দাতব্য শাখা জামাত-উদ-দাওয়া। ২০০ একরের জমির উপর বিস্তৃত এই এলাকায় বিভিন্ন সময় জঙ্গিদের ট্রেনিং থেকে শুরু করে অস্ত্রশস্ত্র ও নানান সাহায্য দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement