Operation Sindoor: পাকিস্তানের কোমর ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছে 'স্কাই স্ট্রাইকার',বেঙ্গালুরুতে বানানো এই ড্রোন নিঃশব্দে হামলা করে, ধরা পড়ে না রেডারেও

Last Updated:
'স্কাই স্ট্রাইকার' এক প্রকারের ড্রোন। তবে এই ড্রোন নজরদারি ড্রোনের মতো নয়, এই ড্রোন অনেকটা ক্ষেপণাস্ত্রের মতোই কাজ করে। একে বলা হয় সুইসাইড ড্রোন। সঠিক লক্ষ্য খুঁজে নিঃশব্দে হামলা করে, ধরা পড়ে না প্রতিপক্ষের রেডারে
1/6
মঙ্গলবার মধ্যরাতে ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালায় ভারত। পাক অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তানের ৯ জায়গায় প্রত্যাঘাত করে ভারতীয় সেনা। জইশ এবং লশকরের বেশ কিছু ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সূত্রের খবর, এই হামলায় পাকিস্তানের 'কোমর ভাঙতে' ভারতীয় সেনা ব্যবহার করেছিল মারণ অস্ত্র 'স্কাই স্ট্রাইকার'। কী এই অস্ত্র?Representative Image
Image Generated By AI
মঙ্গলবার মধ্যরাতে ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালায় ভারত। পাক অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তানের ৯ জায়গায় প্রত্যাঘাত করে ভারতীয় সেনা। জইশ এবং লশকরের বেশ কিছু ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সূত্রের খবর, এই হামলায় পাকিস্তানের 'কোমর ভাঙতে' ভারতীয় সেনা ব্যবহার করেছিল মারণ অস্ত্র 'স্কাই স্ট্রাইকার'। কী এই অস্ত্র? Representative Image Image Generated By AI
advertisement
2/6
'স্কাই স্ট্রাইকার' এক প্রকারের ড্রোন। তবে এই ড্রোন নজরদারি ড্রোনের মতো নয়, এই ড্রোন অনেকটা ক্ষেপণাস্ত্রের মতোই কাজ করে। একে বলা হয় সুইসাইড ড্রোন। সঠিক লক্ষ্য খুঁজে নিঃশব্দে হামলা করে, ধরা পড়ে না প্রতিপক্ষের রেডারে।Representative Image
Image Generated By AI
'স্কাই স্ট্রাইকার' এক প্রকারের ড্রোন। তবে এই ড্রোন নজরদারি ড্রোনের মতো নয়, এই ড্রোন অনেকটা ক্ষেপণাস্ত্রের মতোই কাজ করে। একে বলা হয় সুইসাইড ড্রোন। সঠিক লক্ষ্য খুঁজে নিঃশব্দে হামলা করে, ধরা পড়ে না প্রতিপক্ষের রেডারে। Representative Image Image Generated By AI
advertisement
3/6
'স্কাই স্ট্রাইকার' তৈরি ভারতেই, বেঙ্গালুরুতে। ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর সময় পাক অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটির উপর হামলা চালাতে ব্যবহার করা হয়েছে এই ড্রোন।

এই ড্রোন ৫-১০ কেজি বিস্ফোরক বহন করতে পারে, সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম।
Representative Image
Image Generated By AI
'স্কাই স্ট্রাইকার' তৈরি ভারতেই, বেঙ্গালুরুতে। ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর সময় পাক অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটির উপর হামলা চালাতে ব্যবহার করা হয়েছে এই ড্রোন। এই ড্রোন ৫-১০ কেজি বিস্ফোরক বহন করতে পারে, সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম। Representative Image Image Generated By AI
advertisement
4/6
ইজরায়েলি প্রযুক্তির এই ড্রোন বানানো হয়েছে বেঙ্গালুরুতে। এই ড্রোনের বিশেষত্ব পরীক্ষা করার পর ২০২১ সালে ভারত সরকার একশোটিরও বেশি বরাত দিয়েছিল। সূত্রের খবর, বালাকোটে এয়ারস্ট্রাইকের পরই এই ড্রোন কেনার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত।Representative Image
Image Generated By AI
ইজরায়েলি প্রযুক্তির এই ড্রোন বানানো হয়েছে বেঙ্গালুরুতে। এই ড্রোনের বিশেষত্ব পরীক্ষা করার পর ২০২১ সালে ভারত সরকার একশোটিরও বেশি বরাত দিয়েছিল। সূত্রের খবর, বালাকোটে এয়ারস্ট্রাইকের পরই এই ড্রোন কেনার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। Representative Image Image Generated By AI
advertisement
5/6
এই ড্রোনের বৈদ্যুতিক প্রপালশন সিস্টেম ন্যূনতম শব্দ সৃষ্টি করে, ফলে এটি নিশ্বঃব্দে, গোপনে এমনকি কম উচ্চতায়ও হামলা চালাতে পারে। স্বয়ংক্রিয় নেভিগেশন এবং নিখুঁত গাইডেন্স সিস্টেমের মাধ্যমে এটি মিসাইলের মতো আঘাত হানতে পারে। Representative Image
Image Generated By AI
এই ড্রোনের বৈদ্যুতিক প্রপালশন সিস্টেম ন্যূনতম শব্দ সৃষ্টি করে, ফলে এটি নিশ্বঃব্দে, গোপনে এমনকি কম উচ্চতায়ও হামলা চালাতে পারে। স্বয়ংক্রিয় নেভিগেশন এবং নিখুঁত গাইডেন্স সিস্টেমের মাধ্যমে এটি মিসাইলের মতো আঘাত হানতে পারে। Representative Image Image Generated By AI
advertisement
6/6
এই ড্রোন কম খরচ সাপেক্ষ। জঙ্গিডেরায় হামলা চালানোর জন্য আদর্শ। এই ধরনের ড্রোন ‘লয়টারিং মিউনিশন’ গোত্রের মধ্যে পড়ে। হামলাস্থলের উপরে চক্কর কাটতে কাটতে সঠিক সময়ে হামলা চালায়।Representative Image
Image Generated By AI
এই ড্রোন কম খরচ সাপেক্ষ। জঙ্গিডেরায় হামলা চালানোর জন্য আদর্শ। এই ধরনের ড্রোন ‘লয়টারিং মিউনিশন’ গোত্রের মধ্যে পড়ে। হামলাস্থলের উপরে চক্কর কাটতে কাটতে সঠিক সময়ে হামলা চালায়। Representative Image Image Generated By AI
advertisement
advertisement
advertisement