Noida Twin tower demolition latest news: ভাঙাল নয়ডা ট্যুইন টাওয়ার, যেখানে ছিল বিশাল উঁচু বিল্ডিং এখন সেখানেই যেন ধূধূ ফাঁকা মাঠ!

Last Updated:
মাঝে মাত্র ৯ সেকেন্ডের তফাৎ... উচ্চতায় কুতুব মিনারকেও হার মানানো বিল্ডিং ভেঙে পড়ার পর ধূধূ করছে গোটা এলাকা! দেখে গায়ে কাঁটা দেওয়ার অবস্থা৷ সেই ছবি রইল৷
1/9
বিশাল, লম্বা, উঁচু...সব বিশেষণ ব্যবহার করা হত নয়ডার ট্যুইন টাওয়ারকে ব্যখ্যা করতে৷ তবে সেই উঁচু বিল্ডিং ভেঙে, গুড়িয়ে গেছে সকলের চোখের সামনে! এখন সেখানে যেন অনেক বড় ফাঁকা মাঠ! যা অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত৷ এদিকে থেকে ওদিক নজর যাওয়া দায়!
বিশাল, লম্বা, উঁচু...সব বিশেষণ ব্যবহার করা হত নয়ডার ট্যুইন টাওয়ারকে ব্যখ্যা করতে৷ তবে সেই উঁচু বিল্ডিং ভেঙে, গুড়িয়ে গেছে সকলের চোখের সামনে! এখন সেখানে যেন অনেক বড় ফাঁকা মাঠ! যা অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত৷ এদিকে থেকে ওদিক নজর যাওয়া দায়!
advertisement
2/9
৯ সেকেন্ডে নয়ডার ট্যুইন টাওয়ার ভাঙা তো দেখল গোটা দেশ৷ শুরু হয়েছিল কাউন্ট ডাউন৷ তারপর বিশেষ কৌশলে, ভয়ঙ্কর আওয়াজ করে, চারিদিকে ধূলো উড়িয়ে ধ্বসে পড়ল বিল্ডিংটি৷ কিন্তু তারপর? এখন সেখানে কী অবস্থা?
৯ সেকেন্ডে নয়ডার ট্যুইন টাওয়ার ভাঙা তো দেখল গোটা দেশ৷ শুরু হয়েছিল কাউন্ট ডাউন৷ তারপর বিশেষ কৌশলে, ভয়ঙ্কর আওয়াজ করে, চারিদিকে ধূলো উড়িয়ে ধ্বসে পড়ল বিল্ডিংটি৷ কিন্তু তারপর? এখন সেখানে কী অবস্থা?
advertisement
3/9
বিস্ফোরণের কয়েক মিনিটের মধ্যেই ধুলোর মেঘ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। তবে ধীরে ধীরে দৃশ্যমানতা ফিরে আসছে। ধুলোর মেঘ কেটে গিয়েছে অনেকটাই। বিশালাকার ভবনের ধ্বংসাবশেষ পড়ে রয়েছে পাহাড়ের মতো।
বিস্ফোরণের কয়েক মিনিটের মধ্যেই ধুলোর মেঘ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। তবে ধীরে ধীরে দৃশ্যমানতা ফিরে আসছে। ধুলোর মেঘ কেটে গিয়েছে অনেকটাই। বিশালাকার ভবনের ধ্বংসাবশেষ পড়ে রয়েছে পাহাড়ের মতো।
advertisement
4/9
তৈরি করতে খরচ প্রায় ৭০ কোটি টাকা৷ আর ভেঙে ফেলতে খরচ প্রায় ২০ কোটি টাকা৷ এভাবেই নয়ডার ট্যুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার হিসেব নিকেষ করছেন সাধারণ মানুষ৷ তাদের চোখের সামনে গুড়িয়ে দেওয়া হল বেআইনি এই ইমারত৷ যা উচ্চতায় কুতুব মিনারকেও ছাড়িয়ে যেত৷
তৈরি করতে খরচ প্রায় ৭০ কোটি টাকা৷ আর ভেঙে ফেলতে খরচ প্রায় ২০ কোটি টাকা৷ এভাবেই নয়ডার ট্যুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার হিসেব নিকেষ করছেন সাধারণ মানুষ৷ তাদের চোখের সামনে গুড়িয়ে দেওয়া হল বেআইনি এই ইমারত৷ যা উচ্চতায় কুতুব মিনারকেও ছাড়িয়ে যেত৷
advertisement
5/9
ঘড়ির কাঁটা মেনে একেবারে ৯ সেকেন্ডেই ভেঙে গুড়িয়ে গেল ট্যুইন টাওয়ার৷ জানানো হয়েছে, বাতাসের গতির উপর নির্ভর করে ধুলো স্থির হতে প্রায় ১২ মিনিট সময় লাগবে। প্রায় ৫৫,০০০ টন ধ্বংসাবশেষ তৈরি হবে এবং এটি পরিষ্কার করতে তিন মাসের মতো সময় লাগতে পারে। ধ্বংসাবশেষ নির্দিষ্ট এলাকায় জমানো হবে।
ঘড়ির কাঁটা মেনে একেবারে ৯ সেকেন্ডেই ভেঙে গুড়িয়ে গেল ট্যুইন টাওয়ার৷ জানানো হয়েছে, বাতাসের গতির উপর নির্ভর করে ধুলো স্থির হতে প্রায় ১২ মিনিট সময় লাগবে। প্রায় ৫৫,০০০ টন ধ্বংসাবশেষ তৈরি হবে এবং এটি পরিষ্কার করতে তিন মাসের মতো সময় লাগতে পারে। ধ্বংসাবশেষ নির্দিষ্ট এলাকায় জমানো হবে।
advertisement
6/9
৪০-তলবিশিষ্ট দুটি টাওয়ার- অ্যাপেক্স (Apex) এবং সিয়ান (Ceyane)। নয়ডা-গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ের কাছেই নয়ডার সেক্টর ৯৩এ-তে প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ বর্গফুট এলাকা জুড়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে যেন আকাশ ছুঁয়েছিল ওই ট্যুইন টাওয়ার। উত্তরপ্রদেশের নয়ডার সুপারটেকের এমারেল্ড প্রোজেক্টের অধীনে তৈরি হয় এই ট্যুইন টাওয়ার৷ এতে ছিল ৯০০টিরও বেশি ফ্ল্যাট।
৪০-তলবিশিষ্ট দুটি টাওয়ার- অ্যাপেক্স (Apex) এবং সিয়ান (Ceyane)। নয়ডা-গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ের কাছেই নয়ডার সেক্টর ৯৩এ-তে প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ বর্গফুট এলাকা জুড়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে যেন আকাশ ছুঁয়েছিল ওই ট্যুইন টাওয়ার। উত্তরপ্রদেশের নয়ডার সুপারটেকের এমারেল্ড প্রোজেক্টের অধীনে তৈরি হয় এই ট্যুইন টাওয়ার৷ এতে ছিল ৯০০টিরও বেশি ফ্ল্যাট।
advertisement
7/9
সুপ্রিম কোর্টই ওই ট্যুইন টাওয়ার গুঁড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল, এমনই সূত্রের খবর৷ কারণ পর্যালোচনা করে তারা দেখেছিল যে, নিয়ম মেনে ট্যুইন টাওয়ার তৈরি করা হয়নি। এমারেল্ড কোর্ট গ্রুপ হাউজিং সোসাইটির রেসিডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের তরফে একটি আবেদন দাখিল করা হয়েছিল। তাতে দাবি করা হয় যে, ২০১০ সালের উত্তরপ্রদেশ অ্যাপার্টমেন্টস আইন না-মেনেই ট্যুইন টাওয়ারটি বানানো হয়েছিল। দুই টাওয়ারের মধ্যে যে ন্যূনতম দূরত্ব থাকা উচিত, তা রাখা হয়নি। এই সব দিক খতিয়ে দেখে গত বছরেই ওই জোড়া টাওয়ার ধ্বংস করার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত৷
সুপ্রিম কোর্টই ওই ট্যুইন টাওয়ার গুঁড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল, এমনই সূত্রের খবর৷ কারণ পর্যালোচনা করে তারা দেখেছিল যে, নিয়ম মেনে ট্যুইন টাওয়ার তৈরি করা হয়নি। এমারেল্ড কোর্ট গ্রুপ হাউজিং সোসাইটির রেসিডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের তরফে একটি আবেদন দাখিল করা হয়েছিল। তাতে দাবি করা হয় যে, ২০১০ সালের উত্তরপ্রদেশ অ্যাপার্টমেন্টস আইন না-মেনেই ট্যুইন টাওয়ারটি বানানো হয়েছিল। দুই টাওয়ারের মধ্যে যে ন্যূনতম দূরত্ব থাকা উচিত, তা রাখা হয়নি। এই সব দিক খতিয়ে দেখে গত বছরেই ওই জোড়া টাওয়ার ধ্বংস করার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত৷
advertisement
8/9
দুই টাওয়ারের মধ্যে যে ন্যূনতম দূরত্ব থাকা উচিত, তা রাখা হয়নি। এই সব দিক খতিয়ে দেখে গত বছরেই ওই জোড়া টাওয়ার ধ্বংস করার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত৷
দুই টাওয়ারের মধ্যে যে ন্যূনতম দূরত্ব থাকা উচিত, তা রাখা হয়নি। এই সব দিক খতিয়ে দেখে গত বছরেই ওই জোড়া টাওয়ার ধ্বংস করার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত৷
advertisement
9/9
কীভাবে ধ্বংস করা হল এই বিল্ডিং? পিলারের প্রায় ৭,০০০ গর্তে ৩,৭০০ কেজি বিস্ফোরক ঢোকানো হয়েছিল। ২ মিটার করে লম্বা ছিল এই গর্তগুলি। মানে ১৪ কিমি গর্তে বিস্ফোরক ভরা ছিল। সবটাকে একত্রিত করতে, ২০,০০০ সার্কিট বসানো হয়। এমনভাবে বিস্ফোরণটি ঘটে যে সুবিশাল টাওয়ারগুলি সোজা নীচে পড়ে গিয়েছে— একে ‘জলপ্রপাত কৌশল’ বলে।
কীভাবে ধ্বংস করা হল এই বিল্ডিং? পিলারের প্রায় ৭,০০০ গর্তে ৩,৭০০ কেজি বিস্ফোরক ঢোকানো হয়েছিল। ২ মিটার করে লম্বা ছিল এই গর্তগুলি। মানে ১৪ কিমি গর্তে বিস্ফোরক ভরা ছিল। সবটাকে একত্রিত করতে, ২০,০০০ সার্কিট বসানো হয়। এমনভাবে বিস্ফোরণটি ঘটে যে সুবিশাল টাওয়ারগুলি সোজা নীচে পড়ে গিয়েছে— একে ‘জলপ্রপাত কৌশল’ বলে।
advertisement
advertisement
advertisement