Indian Air Force: আকাশে এবার আসল খেলা দেখাবে ভারত...চেয়ে দেখবে চিন-রাশিয়া! ৬১,০০০ কোটির প্রকল্পের ‘এই’ প্রস্তাব মঞ্জুর করল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক

Last Updated:
আকাশে এবার আসল খেলা দেখাবে ভারত...চেয়ে চেয়ে দেখবে চিন-রাশিয়া! ৬১,০০০ কোটির প্রকল্পের ‘এই’ প্রস্তাব মঞ্জুর করল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক
1/6
এবার থেকে আকাশ পথেও হতে চলেছে দেশীয় প্রযুক্তির জয়জয়কার। ভারত আর ফ্রান্সের মধ্যে হতে চলেছে এক গুরুত্বপুর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি, যার ফলে ভারতের মাটিতেই তৈরি হবে নেক্সট যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন। পুরো প্রকল্পের বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ৬১,০০০ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ইতিমধ্যেই এই প্রস্তাব মঞ্জুর করেছে। কী স্পেশাল থাকছে এই প্রজেক্ট?
এবার থেকে আকাশ পথেও হতে চলেছে দেশীয় প্রযুক্তির জয়জয়কার। ভারত আর ফ্রান্সের মধ্যে হতে চলেছে এক গুরুত্বপুর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি, যার ফলে ভারতের মাটিতেই তৈরি হবে নেক্সট যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন। পুরো প্রকল্পের বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ৬১,০০০ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ইতিমধ্যেই এই প্রস্তাব মঞ্জুর করেছে। কী স্পেশাল থাকছে এই প্রজেক্ট?
advertisement
2/6
এই ইঞ্জিন ভবিষ্যতের তেজস এমকে-২, এএমসিএ (AMCA) আর টেডবিএফ (TEDBF) যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা হবে। পুরো প্রকল্পটা যৌথভাবে চালাবে ভারতের হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) আর ফ্রান্সের বিখ্যাত ইঞ্জিন কোম্পানি স্যাফরান (Safran) । ইঞ্জিনের ডিজাইন, তৈরির কাজ, এমনকি উৎপাদনের বড় অংশই হবে ভারতের অন্দরেই ।
এই ইঞ্জিন ভবিষ্যতের তেজস এমকে-২, এএমসিএ (AMCA) আর টেডবিএফ (TEDBF) যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা হবে। পুরো প্রকল্পটা যৌথভাবে চালাবে ভারতের হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) আর ফ্রান্সের বিখ্যাত ইঞ্জিন কোম্পানি স্যাফরান (Safran) । ইঞ্জিনের ডিজাইন, তৈরির কাজ, এমনকি উৎপাদনের বড় অংশই হবে ভারতের অন্দরেই ।
advertisement
3/6
এটা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর দৃষ্টিকোণ থেকে বিশাল এক মাইলফলক । এই ইঞ্জিনে দেশীয় প্রযুক্তির অংশীদারিত্ব হবে অন্তত ৬০ শতাংশ, এমনটাই আশা করা হচ্ছে। এর ফলে ভারত অ্যারো ইঞ্জিন তৈরি করা দেশগুলোর সীমিত তালিকায় নিজের জায়গা করে নেবে ।
এটা ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর দৃষ্টিকোণ থেকে বিশাল এক মাইলফলক । এই ইঞ্জিনে দেশীয় প্রযুক্তির অংশীদারিত্ব হবে অন্তত ৬০ শতাংশ, এমনটাই আশা করা হচ্ছে। এর ফলে ভারত অ্যারো ইঞ্জিন তৈরি করা দেশগুলোর সীমিত তালিকায় নিজের জায়গা করে নেবে ।
advertisement
4/6
এই প্রকল্প শুধু প্রতিরক্ষা খাতে নয়, গোটা দেশের প্রযুক্তি, গবেষণা আর কর্মসংস্থানের দিক থেকেও নতুন দরজা খুলে দেবে। ভবিষ্যতে এই ইঞ্জিন বিদেশেও রপ্তানি করার সুযোগ আসবে, যেটা ভারতের প্রতিরক্ষা রপ্তানির শক্তিকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেবে ।
এই প্রকল্প শুধু প্রতিরক্ষা খাতে নয়, গোটা দেশের প্রযুক্তি, গবেষণা আর কর্মসংস্থানের দিক থেকেও নতুন দরজা খুলে দেবে। ভবিষ্যতে এই ইঞ্জিন বিদেশেও রপ্তানি করার সুযোগ আসবে, যেটা ভারতের প্রতিরক্ষা রপ্তানির শক্তিকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেবে ।
advertisement
5/6
এক কথায়, এটা শুধু একটা ইঞ্জিন বানানোর পরিকল্পনা নয়—এই প্রকল্প ভারতের ভবিষ্যতের প্রতিরক্ষা কাঠামোকে আরও মজবুত করছে । যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, মানে তার ‘হৃদয়’, যদি নিজেই তৈরি করতে পারে দেশ, তাহলে সেটা কৌশলগত দিক থেকেও এক বিশাল সাফল্য।
এক কথায়, এটা শুধু একটা ইঞ্জিন বানানোর পরিকল্পনা নয়—এই প্রকল্প ভারতের ভবিষ্যতের প্রতিরক্ষা কাঠামোকে আরও মজবুত করছে । যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, মানে তার ‘হৃদয়’, যদি নিজেই তৈরি করতে পারে দেশ, তাহলে সেটা কৌশলগত দিক থেকেও এক বিশাল সাফল্য।
advertisement
6/6
এই প্রকল্প সফল হলে, ভারত প্রথমবারের মতো নিজস্ব ফাইটার জেট ইঞ্জিন তৈরির দৌড়ে জার্মানি, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা, চিনের পাশে দাঁড়াতে পারবে । শুধু তাই নয়, ভবিষ্যতে এই ইঞ্জিন বিদেশে রফতানির সম্ভাবনাও তৈরি হবে, যেটা ভারতের প্রতিরক্ষা রফতানি নীতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে । 
এই প্রকল্প সফল হলে, ভারত প্রথমবারের মতো নিজস্ব ফাইটার জেট ইঞ্জিন তৈরির দৌড়ে জার্মানি, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা, চিনের পাশে দাঁড়াতে পারবে । শুধু তাই নয়, ভবিষ্যতে এই ইঞ্জিন বিদেশে রফতানির সম্ভাবনাও তৈরি হবে, যেটা ভারতের প্রতিরক্ষা রফতানি নীতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে ।
advertisement
advertisement
advertisement