Jagdeep Dhankhar Health History: কোন রোগে ভুগছেন জগদীপ ধনখড়? মার্চেই ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে...জুলাইয়ে ইস্তফা
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
সংবিধানের ৬৭(ক) অনুচ্ছেদ অনুসারে, উপরাষ্ট্রপতির পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হয় এবং তা অনুমোদিত হওয়ার সাথে সাথেই পদটি শূন্য হয়ে যায়। এখন নতুন উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া শীঘ্রই শুরু করতে হবে। সংসদের উভয় কক্ষে সুষ্ঠুভাবে কাজ করা এবং গুরুত্বপূর্ণ আইন প্রণয়নের জন্য এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। পদত্যাগের সাথে সাথে রাজনৈতিক দলগুলিতে আলোড়ন দেখা দিয়েছে। বিরোধী দল এবং শাসক দল কীভাবে এই সাংবিধানিক শূন্যপদ পূরণ করে এখন সেই দিকেই নজর।
দেশের উপ-রাষ্ট্রপতি তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় সোমবার হঠাৎ করেই তাঁর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে যসবাইকে অবাক করে দিয়েছেন। সংসদের বাদল অধিবেশনের মাঝামাঝি সময়ে তিনি হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত নিলেন৷ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূকে লেখা ইস্তফা পত্রে পদত্যাগের কারণ হিসাবে চিকিৎসকের পরামর্শ ও স্বাস্থ্যের কথা জানিয়েছেন ধনখড়৷ পদত্যাগপত্রে ধনখড় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে লিখেছেন যে তিনি চিকিৎসকদের পরামর্শে এই পদক্ষেপ নিচ্ছেন এবং এখন স্বাস্থ্যকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবেন।
advertisement
ধনখড়ের পদত্যাগের সাথে সাথে উপ রাষ্ট্রপতির সাংবিধানিক পদ নিয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতাও তৈরি হয়েছে। তিনি তাঁর চিঠিতে বলেছেন, কতাঁর পক্ষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন ছিল, তবে এটি প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছিল, কারণ তাঁর স্বাস্থ্য তাঁকে পূর্ণ ক্ষমতায় কাজ করতে দিচ্ছিল না। এর আগেও, গত কয়েক মাসে তাঁকে বেশ কয়েকবার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল এবং চিকিৎসকেরা তাঁকে হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
advertisement
ধনখড় কোন রোগে ভুগছেন?
এই বছর ৯ মার্চ ২০২৫ রাতে জগদীপ ধনখড় হঠাৎ বুকে ব্যথা এবং অস্বস্তি বোধ করায় তাঁকে দিল্লির এইমস হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তাঁকে সেখানে সিসিইউ (ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিট) পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল এবং সিনিয়র হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ রাজীব নারাংয়ের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা করানো হয়েছিল। ডাক্তারদের মতে, তাঁর হৃদরোগের সমস্যা ছিল যা তাৎক্ষণিকভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছিল। প্রায় তিন দিন হাসপাতালে থাকার পর, ১২ মার্চ তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে হৃদরোগ পর্যবেক্ষণ অব্যাহত ছিল।তবে হৃদরোগ পর্যবেক্ষণ অব্যাহত ছিল।
এই বছর ৯ মার্চ ২০২৫ রাতে জগদীপ ধনখড় হঠাৎ বুকে ব্যথা এবং অস্বস্তি বোধ করায় তাঁকে দিল্লির এইমস হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তাঁকে সেখানে সিসিইউ (ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিট) পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছিল এবং সিনিয়র হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ রাজীব নারাংয়ের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা করানো হয়েছিল। ডাক্তারদের মতে, তাঁর হৃদরোগের সমস্যা ছিল যা তাৎক্ষণিকভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছিল। প্রায় তিন দিন হাসপাতালে থাকার পর, ১২ মার্চ তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে হৃদরোগ পর্যবেক্ষণ অব্যাহত ছিল।তবে হৃদরোগ পর্যবেক্ষণ অব্যাহত ছিল।
advertisement
চিকিৎসকদের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ধনখড়ের উচ্চ রক্তচাপ, ক্লান্তি এবং হৃদরোগের মতো সমস্যা রয়েছে। বয়সের কারণে সেই সময় তাঁকে একজন গুরুতর রোগী হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল এবং মেডিকেল টিম তাঁকে দীর্ঘ বিশ্রাম নেওয়ার এবং কাজের চাপ কমানোর পরামর্শ দিয়েছিল। তা সত্ত্বেও, ধনখড় সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন চালিয়ে যাচ্ছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে পদত্যাগ করতে হল।
advertisement
advertisement
সংবিধানের ৬৭(ক) অনুচ্ছেদ অনুসারে, উপরাষ্ট্রপতির পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হয় এবং তা অনুমোদিত হওয়ার সাথে সাথেই পদটি শূন্য হয়ে যায়। এখন নতুন উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া শীঘ্রই শুরু করতে হবে। সংসদের উভয় কক্ষে সুষ্ঠুভাবে কাজ করা এবং গুরুত্বপূর্ণ আইন প্রণয়নের জন্য এই পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। পদত্যাগের সাথে সাথে রাজনৈতিক দলগুলিতে আলোড়ন দেখা দিয়েছে। বিরোধী দল এবং শাসক দল কীভাবে এই সাংবিধানিক শূন্যপদ পূরণ করে এখন সেই দিকেই নজর।