Indian Railways: বাংলাদেশের একেবারে কান ঘেঁষে যাবে...অনুমতি দিয়ে দিল ভারতীয় রেল, নর্থ-ইস্ট নিয়ে নতুন কাজ শুরু
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
এই প্রকল্পটি বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চল জুড়ে পরিবহণ নেটওয়ার্কের সামগ্রিক দক্ষতা বৃদ্ধি করবে, এই গুরুত্বপূর্ণ করিডোরে যানজট কমিয়ে দেবে, যা ভারতের পূর্বাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করবে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে এই প্রকল্পটি দক্ষতার সাথে সম্পাদনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যাতে অঞ্চলের সংযোগ এবং উন্নয়নে সর্বাধিক সুবিধা নিশ্চিত হয়
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] বাংলাদেশে নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই খানিক তিক্ত হয়েছে ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক৷ তারমধ্যেই চিন সফরে গিয়ে মহম্মদ ইউনূস ভারতের উত্তরপূর্বাংশের ‘সেভেন সিস্টার’ ৭ রাজ্যের জলপথের অভিভাবক বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করেছিলেন৷ Generated image
[/caption]
advertisement
advertisement
advertisement
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আলুয়াবাড়ি রোড এবং নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে ৩য় এবং ৪র্থ রেললাইন অনুমোদন করেছে, যা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রেল সংযোগ বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অধীনে মোট ৫৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই প্রকল্পটি প্রায় ১,৭৮৬ কোটি টাকার আনুমানিক ব্যয় সাপেক্ষে অনুমোদিত হয়েছে। এই প্রকল্পটির লক্ষ্য হল দেশের এক অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে পরিবহণ পরিকাঠামোগত ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানো। Generated image
[/caption]
advertisement
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] অতিরিক্ত ট্র্যাক চালু করার মাধ্যমে যাত্রী এবং মালবাহী ট্রেন আরও দক্ষ এবং দ্রুত চলাচল করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে, যাতায়াতের সময় কমবে এবং পরিষেবা সামগ্রিকভাবে উন্নত হবে। বর্ধিত রেল চলাচল ক্ষমতা শুধুমাত্র পরিকাঠামোর উপর চাপ কমাবে না, বরং চা, কাঠ এবং কৃষি পণ্যের মতো পণ্য পরিবহণ সহজতর করবে, যা স্থানীয় এবং আঞ্চলিক অর্থনীতিকে উৎসাহিত করবে। Generated image
[/caption]
advertisement
এই প্রকল্পটি দিল্লি - গুয়াহাটি হাই ডেনসিটি নেটওয়ার্ক রুটের অংশ এবং ভুটান, বাংলাদেশ এবং নেপালের সাথে আন্তর্জাতিক সীমান্তের নৈকট্যের কারণে এটি কৌশলগত গুরুত্ব বহন করে, যা এই প্রতিবেশী অঞ্চলগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশযোগ্যতা প্রদান করে। এটি বিহারের (কিষাণগঞ্জ) এবং পশ্চিমবঙ্গের (জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং এবং উত্তর দিনাজপুর) জেলাগুলির মধ্য দিয়ে যায়, যা যাত্রী এবং মালবাহী পরিবহণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ হিসেবে কাজ করে। Generated image
advertisement
[caption id="" align="alignnone" width="1200"] এই পরিকাঠামো উন্নয়নে ৭টি স্টেশন, ৯৯টি সেতু এবং ৩টি রোড ওভার ব্রিজ এবং ৮টি রোড আন্ডার ব্রিজ নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। প্রকল্পটির লক্ষ্য ২১.৬ মিলিয়ন টন অতিরিক্ত কার্গোর চলাচল সহজতর করা, যা লজিস্টিক খরচে ২,৫৫১ কোটি টাকা সাশ্রয় করবে। এটি প্রতি বছর ২.১৪ কোটি লিটার ডিজেল সাশ্রয়ের মাধ্যমে জ্বালানি সংরক্ষণে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। Generated image
[/caption]
advertisement
এই প্রকল্পটি বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চল জুড়ে পরিবহণ নেটওয়ার্কের সামগ্রিক দক্ষতা বৃদ্ধি করবে, এই গুরুত্বপূর্ণ করিডোরে যানজট কমিয়ে দেবে, যা ভারতের পূর্বাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করবে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে এই প্রকল্পটি দক্ষতার সাথে সম্পাদনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যাতে অঞ্চলের সংযোগ এবং উন্নয়নে সর্বাধিক সুবিধা নিশ্চিত হয়।Generated image