Soman Raghuvanshi Latest News: বিয়ে হতেই রাজার প্রতি এত ঘৃণা এল কীসে? কেন স্বামীকে নৃশংস খুন? গয়না রাখা হয় কোথায়? জেরায় এবারে বিস্ফোরক সোনম নিজেই
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Soman Raghuvanshi Latest News: ইনস্টাগ্রামে এক পর্যটকের পোস্ট করা একটি ভিডিও সামনে এসেছে, যাতে সোনম ও রাজাকে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওতে সোনম ও রাজাকে নোংরিয়াটে উঠতে দেখা গেছে। এটা রাজার হত্যার কয়েক ঘণ্টা আগের ঘটনা।
*মেঘালয় পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজিপি) ইদাশিশা নোংরাং জানিয়েছেন, সোহরায় ইনদওরের ব্যবসায়ী রাজা রঘুবংশী হত্যার তদন্তকারীরা ত্রিকোন প্রেমই একমাত্র উদ্দেশ্য, এমনটা মনে করছেন না। বরং তারা অন্যান্য বিভিন্ন দিকও খতিয়ে দেখছেন। ২৩ মে মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমায় যান রাজা এবং সোনম। ৯ জুন রাজার স্ত্রী সোনম, তার প্রেমিক রাজ ও তিন হত্যাকারীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
*পুলিশ জানিয়েছে, ওয়েইসাডং জলপ্রপাতের পার্কিংলটে সোনমের সামনে রাজাকে ছুরিকাঘাত করে রাজের বন্ধুরা। পরে তারা দেহ খাদে ফেলে দেয়। নোংরাং পিটিআইকে জানিয়েছিলেন, খুনের পর সোনম মেঘালয় থেকে পালিয়ে অসম, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও উত্তরপ্রদেশ হয়ে ট্যাক্সি, বাস ও ট্রেনে করে ইনদওরে পৌঁছন। তবে তিনি সোহরার একটি হোমস্টেতে তার মঙ্গলসূত্র এবং ট্রলি ব্যাগে একটি আংটি রেখে গিয়েছিলেন, যা পুলিশকে সন্দেহ করেছিল। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
*ইনস্টাগ্রামে এক পর্যটকের পোস্ট করা একটি ভিডিও সামনে এসেছে, যাতে সোনম ও রাজাকে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওতে সোনম ও রাজাকে নোংরিয়াটে উঠতে দেখা গেছে। এটা রাজার হত্যার কয়েক ঘণ্টা আগের ঘটনা। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া সাদা ফুলহাতা শার্টের সঙ্গে কালো ট্রাউজার পরে রাজার কয়েক পা এগিয়ে যেতে দেখা যায় সোনমকে। পুলিশ ভিডিওটির সত্যতা নিশ্চিত করেছে পিটিআইকে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
*পূর্ব খাসি হিলস জেলার পুলিশ সুপার বিবেক সিম জানিয়েছেন, সোনম স্বীকার করেছেন তিনি তাঁর স্বামীকে হত্যার ষড়যন্ত্রের অংশ ছিলেন। তিনি বলেন, "প্রথমে মনে হয়েছিল সোনম ও তার প্রেমিক খুনিদের বরাত দিয়েছিল, কিন্তু পরে জানা যায় তারা তিনজন রাজের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল এবং তাদের বন্ধুর জন্য রাজাকে হত্যা করেছিল। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
*এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এই মামলার তদন্তকারী বিশেষ তদন্তকারী দল (এসআইটি) অসম এবং আরও কয়েকটি রাজ্যের পুলিশের সহায়তা চেয়েছে, যেখানে অভিযুক্তরা অপরাধ করার আগে এবং পরে বসবাস করেছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি গুয়াহাটি থেকে আনা হয়েছিল, যেখানে হামলাকারীরা রাত কাটিয়েছিল। ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল ডিএনআর মারাক জানিয়েছেন, তিন খুনি ও ওই দম্পতি প্রায় একই সময়ে শিলং পৌঁছে ৬৫ কিলোমিটার দূরে সোহরায় চলে যায়। সংগৃহীত ছবি।