মরণাপন্ন দাদা! প্রাণ বাঁচাল IVF পদ্ধতিতে জন্মানো এক বছরের বোন

Last Updated:
অভিজিৎ-কে বাঁচানোর শেষ উপায় হিসেবে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা৷ কিন্তু অস্থি মজ্জা দেওয়ার জন্য উপযুক্ত HLA (Human Leukocyte Antigen) ডোনারের খোঁজ মিলছিল না৷
1/7
সংবাদসংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, এই ধরনের পরীক্ষামূলক চিকিৎসা ভারতে এই প্রথমবার সফল হল৷ সহদেব সিং সোলাঙ্কি এবং অল্পা সোলাঙ্কির দ্বিতীয় সন্তান অভিজিৎ থ্যালাসেমিয়া মেজরে আক্রান্ত ছিল৷ এই ধরনের রোগীদের নিয়মিত রক্ত দিতে হয়৷ শুধু তাই নয়, তাদের জীবনকালও খুব কম হয়৷
সংবাদসংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, এই ধরনের পরীক্ষামূলক চিকিৎসা ভারতে এই প্রথমবার সফল হল৷ সহদেব সিং সোলাঙ্কি এবং অল্পা সোলাঙ্কির দ্বিতীয় সন্তান অভিজিৎ থ্যালাসেমিয়া মেজরে আক্রান্ত ছিল৷ এই ধরনের রোগীদের নিয়মিত রক্ত দিতে হয়৷ শুধু তাই নয়, তাদের জীবনকালও খুব কম হয়৷
advertisement
2/7
অভিজিৎ-কে বাঁচানোর শেষ উপায় হিসেবে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা৷ কিন্তু অস্থি মজ্জা দেওয়ার জন্য উপযুক্ত HLA (Human Leukocyte Antigen) ডোনারের খোঁজ মিলছিল না৷
অভিজিৎ-কে বাঁচানোর শেষ উপায় হিসেবে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা৷ কিন্তু অস্থি মজ্জা দেওয়ার জন্য উপযুক্ত HLA (Human Leukocyte Antigen) ডোনারের খোঁজ মিলছিল না৷
advertisement
3/7
অভিজিৎ নামে ওই শিশুটির একজন বড় দিদি থাকলেও তাঁর এইচএলএ থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুটির সঙ্গে মেলেনি৷ এর পরেই একটি আইভিএফ ফার্টিলিটি সেন্টারের দ্বারস্থ হন শিশুটির বাবা৷ representative image
অভিজিৎ নামে ওই শিশুটির একজন বড় দিদি থাকলেও তাঁর এইচএলএ থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুটির সঙ্গে মেলেনি৷ এর পরেই একটি আইভিএফ ফার্টিলিটি সেন্টারের দ্বারস্থ হন শিশুটির বাবা৷ representative image
advertisement
4/7
আহমেদাবাদের নোভা আইভিএফ ফার্টিলিটির মেডিক্যাল ডিরেক্টর মণীশ বাঙ্কার পিটিআই-কে জানিয়েছেন, 'যেহেতু এইচএলএ ডোনারের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না, তাই এইচএলএ ম্যাচিং করে আইভিএফ পদ্ধতিতে শিশুটিকে জন্ম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই আমরা৷'representative image
আহমেদাবাদের নোভা আইভিএফ ফার্টিলিটির মেডিক্যাল ডিরেক্টর মণীশ বাঙ্কার পিটিআই-কে জানিয়েছেন, 'যেহেতু এইচএলএ ডোনারের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না, তাই এইচএলএ ম্যাচিং করে আইভিএফ পদ্ধতিতে শিশুটিকে জন্ম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই আমরা৷'representative image
advertisement
5/7
২০১৯ সালে আইভিএফ পদ্ধতিতে কাব্য নামে একটি সুস্থ কন্যাসন্তানের জন্ম দেন অভিজিতের মা৷ প্রত্যাশিত ভাবেই তার এইচএলএ অভিজিতের সঙ্গে মিলে যায়৷
২০১৯ সালে আইভিএফ পদ্ধতিতে কাব্য নামে একটি সুস্থ কন্যাসন্তানের জন্ম দেন অভিজিতের মা৷ প্রত্যাশিত ভাবেই তার এইচএলএ অভিজিতের সঙ্গে মিলে যায়৷
advertisement
6/7
মার্চ মাসে কাব্য নামে ওই শিশুটি অস্থি মজ্জা দান করার মতো প্রয়োজনীয় ওজনে পৌঁছয়৷ তার পরেই তার বোন ম্যারো অভিজিতের শরীরে সফল ভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়৷ আপাতত অভিজিতের বিপদ কেটে গিয়েছে৷ ভবিষ্যতে তাকে আর রক্তও দিতে হবে না৷
মার্চ মাসে কাব্য নামে ওই শিশুটি অস্থি মজ্জা দান করার মতো প্রয়োজনীয় ওজনে পৌঁছয়৷ তার পরেই তার বোন ম্যারো অভিজিতের শরীরে সফল ভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়৷ আপাতত অভিজিতের বিপদ কেটে গিয়েছে৷ ভবিষ্যতে তাকে আর রক্তও দিতে হবে না৷
advertisement
7/7
মার্চ মাসে কাব্য নামে ওই শিশুটি অস্থি মজ্জা দান করার মতো প্রয়োজনীয় ওজনে পৌঁছয়৷ তার পরেই তার বোন ম্যারো অভিজিতের শরীরে সফল ভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়৷ আপাতত অভিজিতের বিপদ কেটে গিয়েছে৷ ভবিষ্যতে তাকে আর রক্তও দিতে হবে না৷ Representative Image
মার্চ মাসে কাব্য নামে ওই শিশুটি অস্থি মজ্জা দান করার মতো প্রয়োজনীয় ওজনে পৌঁছয়৷ তার পরেই তার বোন ম্যারো অভিজিতের শরীরে সফল ভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়৷ আপাতত অভিজিতের বিপদ কেটে গিয়েছে৷ ভবিষ্যতে তাকে আর রক্তও দিতে হবে না৷ Representative Image
advertisement
advertisement
advertisement