

হাতরসের গণধর্ষণ কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর মোড়৷ সূত্রের খবর, নির্যাতিতার দাদার সঙ্গে মূল অভিযুক্ত সন্দীপের আগে থেকেই পরিচয় ছিল৷ এমন কি, ফোনে দু জনের দীর্ঘক্ষণ কথাও হত৷


News 18-এর হাতে আসা কল ডেটা রেকর্ড বা সিডিআর থেকেই এই তথ্য মিলেছে৷ সেখানে মূল অভিযুক্ত সন্দীপের নম্বর থেকে নির্যাতিতার পরিবারের এক সদস্যের নম্বরে বার বার ফোন আসার প্রমাণ মিলেছে৷


নির্যাতিতার পরিবারের ওই ফোন নম্বরটি তাঁর দাদার নামে নথিভুক্ত৷ ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে চলতি বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত দু'টি নম্বরের মধ্যে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা কথা হয়েছে৷প্রতীকী চিত্র।


মঙ্গলবারই হাতরস গণধর্ষণ কাণ্ডকে শিউরে ওঠার মতো ঘটনা বলে মন্তব্য করেছে শীর্ষ আদালত৷ সাক্ষীদের পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়ার জন্যও উত্তর প্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি শরদ অরবিন্দ বোবদে৷ যার ফলে আরও চাপে পড়েছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার৷


সোমবারই উত্তর প্রদেশ পুলিশ দিল্লি থেকে হাতরস যাওয়ার সময় পিএফআই বা Popular Front of India-র চার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে৷ তাঁদের বিরুদ্ধে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করা এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর ষড়যন্ত্র করার মতো গুরুতর অভিযোগ আনা হয়েছে৷ এর মধ্যে মাসুদ খান নামে জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র রয়েছেন৷