#RIPArunJaitley: বিরলতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, মিষ্টভাষী সুবক্তা অরুণ জেটলি জড়িয়েছিলেন এহেন বিতর্কেও
Last Updated:
চোস্ত ইংরেজি...দুঁদে আইনজীবী....গেরুয়া শিবিরের প্রথম কর্পোরেট মুখ ৷ তিনি অরুণ জেটলি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বিতর্কেও জড়িয়েছেন।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
এরপরই তিনি আইনজীবীর পেশা ছেড়ে দেন। সেখানেও কিন্তু দাগ কেটে গেছেন। ১৯৮৭ সালে তিনি সুপ্রিম কোর্ট ও বিভিন্ন হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯৮৯ সালে ভি পি সিং সরকারের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হন ৷ বফর্স কেলেঙ্কারি তদন্তের আইনি কাগজপত্র তিনিই তৈরি করেছিলেন ৷ বিভিন্ন দলের হেভিওয়েট নেতারা ছিলেন আইনজীবী জেটলির মক্কেল ৷ শরদ যাদব, মাধবরাও সিন্ধিয়া থেকে লালকৃষ্ণ আদবানির হয়ে কোর্টে সওয়াল করেছেন ৷ পেপসিকো বনাম কোকাকোলার মতো কর্পোরেট মামলাও সামলেছেন ৷
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
এই দুই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিরোধীরা কোমর বেঁধে নামে। তখন বারবার মোদি সরকারের ঢাল হন অরুণ জেটলি। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের আগে যখন রাফাল নিয়ে প্রতিদিন নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করছেন রাহুল গান্ধি, তখন অর্থমন্ত্রকে থাকা সত্ত্বেও মোদি সরকারের হয়ে প্রতিদিন জবাব দেন সেই অরুণ জেটলিই। অসুস্থতার কারণেই ২০১৯ সালে দ্বিতীয় মোদি মন্ত্রিসভায় আর তিনি থাকেননি।
advertisement
বিরলতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, মিষ্টভাষী সুবক্তা অরুণ জেটলি ৷ দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বিতর্কেও জড়িয়েছেন। দিল্লি ক্রিকেট সংস্থার সভাপতি থাকাকালীন উঠেছিল আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ ৷ ঋণ খেলাপিতে অভিযুক্ত বিজয় মালিয়া গত বছর দাবি করেন দেশ ছাড়ার আগে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন। জানিয়েছিলেন লন্ডন যাচ্ছেন।
advertisement
এ সব অভিযোগ অবশ্য উড়িয়ে দেন জেটলি। তিনি পাল্টা যুক্তি নিয়ে হাজির হন সংবাদমাধ্যমের সামনে। জেটলি এরকমই। প্রথম মোদি সরকার যখনই বিপাকে পড়েছেন, আসরে নেমেছেন। দল যখন বিরোধী আসনে, তখনও রাজ্যসভায় ঝড় তুলেছেন। মন্ত্রিসভায় না থেকেও মোদির পাশে থেকেছেন। জোরাল সওয়াল করেছেন ৩৭০ ধারা বাতিলের পক্ষে। বিজেপি শক্তিশালী স্বর হারাল। হারাল প্রথম কর্পোরেট মুখ।