‘জন্মদিন এলেই আসত আমার প্রিয় চকোলেট কেক’, সুষমার প্রয়াণের পর স্মৃতিচারণে শোকার্ত আদবানি

বিদেশমন্ত্রককে তিনি দিয়েছিলেন মানবিক মুখ। হয়ে উঠেছিলেন ভারতীয় রাজনীতির সুপার মম। তিনি রাজনীতিকে রাজনীতিতেই রাখতেন। রাজনৈতিক লড়াই কখনও ব্যক্তিগত সম্পর্কে প্রভাব ফেলত না। হঠাৎ ভারতীয় রাজনীতির সুষমা-অধ্যায়ের সমাপ্তি।

মঙ্গলবার রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াণ ভারতীয় রাজনীতির অন্যতম নক্ষত্রের ৷ মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর ৷ অনুজ সুষমা স্বরাজের প্রয়াণে শোকার্ত বিজেপির প্রবীণ নেতা লালকৃষ্ণ আদবানি ৷ বলেন, ‘রাষ্ট্র এক ‘রিমার্কেবল’ নেতাকে হারাল ৷ আমার জন্য এ এক অপূরণীয় ক্ষতি ৷ সুষমা অনুপস্থিতি আমার পক্ষে মেনে নেওয়া খুবই কঠিন ৷’

বাজপেয়ীর জমানার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সৈনিক ছিলেন সুষমা ৷ আদবানির স্নেহধন্যা এই নেত্রীর মৃত্যুর খবর আসতেই আজ ভেসে উঠছে পুরনো অনেক স্মৃতি ৷ সুষমার শোকবার্তায় বিজেপি লৌহপুরুষ বলেন, ‘উনি আমাদের পার্টির সবচেয়ে লোকপ্রিয় নেত্রী ও প্রথমসারির নেতাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ৷ বাস্তবে ভবিষ্যতের নেত্রীদের জন্য সুষমা স্বরাজ এক আদর্শ ৷’

জানা গিয়েছে, লালকৃষ্ণ আদবানির খুবই কাছের মানুষ ছিলেন সুষমা ৷ অনুজের প্রয়াণের বার্তা শোনার পর থেকেই শোকে বিহ্বল লৌহপুরুষ ৷ বলেন, ‘ওর কথা আমার খুব মনে পড়বে ৷ সুষমার সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর থেকে আমার একটা জন্মদিনও মনে পড়ে না যখন ও আমার প্রিয় চকোলেট কেকটা পাঠায়নি ৷’

জানা গিয়েছে, লালকৃষ্ণ আদবানির খুবই কাছের মানুষ ছিলেন সুষমা ৷ অনুজের প্রয়াণের বার্তা শোনার পর থেকেই শোকে বিহ্বল লৌহপুরুষ ৷ বলেন, ‘ওর কথা আমার খুব মনে পড়বে ৷ সুষমার সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর থেকে আমার একটা জন্মদিনও মনে পড়ে না যখন ও আমার উল্লেখ্য, সুষমা স্বরাজ ভারতের প্রথম মহিলা বিদেশ মন্ত্রী এবং দিল্লির প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ৷