Air India Crash Survivor Vishwas Kumar Ramesh: এক মাস কাটল এয়ার ইন্ডিয়া বিমান দুর্ঘটনার, একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাসের অবস্থা কেমন? জানলে কান্না পাবে!

Last Updated:
Air India Crash Survivor Vishwas Kumar Ramesh: সেই অভিশপ্ত বিমানের একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাস কুমার রমেশ এখনও ঘোরের মধ্যে রয়েছেন। কারও সঙ্গে কথা বলছেন না। কী হয়েছে তাঁর? জানলে শিউরে উঠবেন...
1/11
অনেকেই তাঁকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভাগ্যবান ব্যক্তিদের একজন বলে মনে করেন। কিন্তু গত ১২ জুন এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে যাওয়া বিশ্বাস কুমার রমেশের জন্য, এই ভয়ঙ্কর ট্র্যাজেডি কাটিয়ে ওঠা একটি বিরাট বড় সংগ্রাম।
অনেকেই তাঁকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভাগ্যবান ব্যক্তিদের একজন বলে মনে করেন। কিন্তু গত ১২ জুন এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে যাওয়া বিশ্বাস কুমার রমেশের জন্য, এই ভয়ঙ্কর ট্র্যাজেডি কাটিয়ে ওঠা একটি বিরাট বড় সংগ্রাম।
advertisement
2/11
তাঁর তুতো ভাই সানি জানিয়েছেন, এই মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা কাটিয়ে ওঠার উপায় খুঁজে বের করার জন্য বিশ্বাস কুমার রমেশ এখন একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিচ্ছেন।
তাঁর তুতো ভাই সানি জানিয়েছেন, এই মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা কাটিয়ে ওঠার উপায় খুঁজে বের করার জন্য বিশ্বাস কুমার রমেশ এখন একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিচ্ছেন।
advertisement
3/11
আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে ওড়ার কয়েক সেকেন্ড পরেই লন্ডনগামী বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারটি যখন ভেঙে পড়ে, তখন ৪০ বছর বয়সি ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক বিশ্বাসই একমাত্র যাত্রী ছিলেন যিনি জীবিত রয়েছেন।
আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে ওড়ার কয়েক সেকেন্ড পরেই লন্ডনগামী বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারটি যখন ভেঙে পড়ে, তখন ৪০ বছর বয়সি ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক বিশ্বাসই একমাত্র যাত্রী ছিলেন যিনি জীবিত রয়েছেন।
advertisement
4/11
তাঁর ভাই অজয় বিমানে থাকা আরও ২৪১ জন যাত্রীর মধ্যে ছিলেন যাঁরা মাটিতে থাকা আরও ১৯ জনের সঙ্গে মারা যান।
তাঁর ভাই অজয় বিমানে থাকা আরও ২৪১ জন যাত্রীর মধ্যে ছিলেন যাঁরা মাটিতে থাকা আরও ১৯ জনের সঙ্গে মারা যান।
advertisement
5/11
সেই অভিশপ্ত বিমানের একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাস কুমার রমেশ এখনও ঘোরের মধ্যে রয়েছেন। কারও সঙ্গে কথা বলছেন না। এমনকী, তাঁকে স্বাভাবিক করে তুলতে পরিবারের লোকজন মনোবিদের পরামর্শও নিতে শুরু করেছেন। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এ কথা জানিয়েছেন রমেশের আত্মীয়েরা।
সেই অভিশপ্ত বিমানের একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাস কুমার রমেশ এখনও ঘোরের মধ্যে রয়েছেন। কারও সঙ্গে কথা বলছেন না। এমনকী, তাঁকে স্বাভাবিক করে তুলতে পরিবারের লোকজন মনোবিদের পরামর্শও নিতে শুরু করেছেন। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এ কথা জানিয়েছেন রমেশের আত্মীয়েরা।
advertisement
6/11
রমেশের তুতো ভাই সানি জানিয়েছেন, আতঙ্ক কাটাতে তাঁকে মনোবিদের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এখনও ভাল করে ঘুমোতে পারেন না তিনি।
রমেশের তুতো ভাই সানি জানিয়েছেন, আতঙ্ক কাটাতে তাঁকে মনোবিদের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এখনও ভাল করে ঘুমোতে পারেন না তিনি।
advertisement
7/11
সানির কথায়, ''ঘটনার পর থেকে অনেকে ফোন করেছেন। রমেশের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছেন। এমনকী, আমাদের যে সমস্ত আত্মীয় বিদেশে থাকেন , তাঁরাও ফোন করেছেন অনেক বার। রমেশের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন। কিন্তু রমেশ কারও সঙ্গে কথা বলেননি। বিমান দুর্ঘটনা এবং ভাইয়ের মৃত্যুর মানসিক আতঙ্ক এখনও উনি কাটিয়ে উঠতে পারেননি।''
সানির কথায়, ''ঘটনার পর থেকে অনেকে ফোন করেছেন। রমেশের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছেন। এমনকী, আমাদের যে সমস্ত আত্মীয় বিদেশে থাকেন , তাঁরাও ফোন করেছেন অনেক বার। রমেশের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন। কিন্তু রমেশ কারও সঙ্গে কথা বলেননি। বিমান দুর্ঘটনা এবং ভাইয়ের মৃত্যুর মানসিক আতঙ্ক এখনও উনি কাটিয়ে উঠতে পারেননি।''
advertisement
8/11
রাতের ঘুম প্রসঙ্গে সানি জানান, ''রাতে বার বার জেগে ওঠেন রমেশ। তার পর ঘুমোতে পারেন না অনেক চেষ্টা করেও। এর সমাধান খুঁজতে আমরা ওঁকে মনোবিদের কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম দু’দিন আগেই। আপাতত লন্ডনে ফিরে যাওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই ওঁর। চিকিৎসা শুরু হয়েছে।''
রাতের ঘুম প্রসঙ্গে সানি জানান, ''রাতে বার বার জেগে ওঠেন রমেশ। তার পর ঘুমোতে পারেন না অনেক চেষ্টা করেও। এর সমাধান খুঁজতে আমরা ওঁকে মনোবিদের কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম দু’দিন আগেই। আপাতত লন্ডনে ফিরে যাওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই ওঁর। চিকিৎসা শুরু হয়েছে।''
advertisement
9/11
দুর্ঘটনার পর বিমানের ধ্বংসস্তূপের কাছ থেকে বেরিয়ে হেঁটে হেঁটেই অ্যাম্বুল্যান্সে উঠতে দেখা গিয়েছিল রমেশকে। কী ভাবে বেঁচে গেলেন, তা নিজেও জানেন না। তাঁর বেঁচে যাওয়া নিয়েও বিতর্ক হয়েছে। অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন একমাত্র তাঁর বেঁচে থাকা নিয়ে।
দুর্ঘটনার পর বিমানের ধ্বংসস্তূপের কাছ থেকে বেরিয়ে হেঁটে হেঁটেই অ্যাম্বুল্যান্সে উঠতে দেখা গিয়েছিল রমেশকে। কী ভাবে বেঁচে গেলেন, তা নিজেও জানেন না। তাঁর বেঁচে যাওয়া নিয়েও বিতর্ক হয়েছে। অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন একমাত্র তাঁর বেঁচে থাকা নিয়ে।
advertisement
10/11
দুর্ঘটনার পর পাঁচ দিন ছিলেন আহমেদাবাদ সিভিল হাসপাতালে। গত ১৭ জুন সেখান থেকে তাঁকে ছুটি দেওয়া হয়। একই সঙ্গে তাঁর ভাইয়ের দেহও তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়।
দুর্ঘটনার পর পাঁচ দিন ছিলেন আহমেদাবাদ সিভিল হাসপাতালে। গত ১৭ জুন সেখান থেকে তাঁকে ছুটি দেওয়া হয়। একই সঙ্গে তাঁর ভাইয়ের দেহও তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়।
advertisement
11/11
হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রমেশ জানিয়েছিলেন, তিনি বিমানের যে দিকে বসেছিলেন, সে দিকটা হস্টেল ভবনের এক তলায় পড়েছিল। তিনি ভাঙা দরজা দেখে সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রমেশ জানিয়েছিলেন, তিনি বিমানের যে দিকে বসেছিলেন, সে দিকটা হস্টেল ভবনের এক তলায় পড়েছিল। তিনি ভাঙা দরজা দেখে সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
advertisement
advertisement
advertisement