ব্রেকফাস্ট স্কিপ করছেন? সাবধান, না-হলে আজই শরীরে হানা দেবে এইসব প্রাণঘাতী রোগ!
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Never skip breakfast here the effects: সকালে ওঠার পরে সঠিক খাবার খাওয়া বাঞ্ছনীয়। যাতে দিনের শুরুতেই পর্যাপ্ত এনার্জি পাওয়া যায়।
advertisement
advertisement
advertisement
*ওজন হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ব্রেকফাস্ট: যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টায় রয়েছেন, তাঁদের নিয়মিত ব্রেকফাস্ট করতে হবে। এক দিনের জন্যও তা বাদ দিলে চলবে না। তাই ঘুম থেকে ওঠার পরে স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর ব্রেকফাস্ট করে পেট ভরাতে হবে। এতে সারা দিনে বারবার খিদেও পাবে না এবং অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যেসও কেটে যাবে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
advertisement
*হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল: স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট করে দিনটা শুরু করলে সর্বোপরি স্বাস্থ্যও ভাল থাকবে। এমনকী মারণ হৃদরোগের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে যাবে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যাঁরা ব্রেকফাস্ট করেন না, তাঁদের ধমনী অবরুদ্ধ হয়ে যায়। এ-ছাড়া উচ্চ কোলেস্টেরল, হাইপারটেনশন, ওবেসিটি এবং আরও অন্যান্য লাইফস্টাইলজনিত রোগের আশঙ্কা তৈরি করে দেয়। আর এই সব রোগের কারণে বাড়ে হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকের ঝুঁকি। প্রতীকী ছবি।
advertisement
*কমে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও: গবেষণায় এ-ও দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত ভাল ব্রেকফাস্ট করলে ডায়াবেটিসের মতো রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। আসলে এটি রক্তে ইনসুলিন বৃদ্ধির মাত্রা কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে ইনসুলিন রেজিস্টেন্সও প্রতিরোধ করে। ফলে নিয়মিত যদি ব্রেকফাস্ট না-করা হয়, তা-হলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি তৈরি হয়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
advertisement
*জাঙ্ক ফুড থেকে বিরত রাখতে সহায়ক: ব্রেকফাস্ট না-করলে সারা দিন ধরে খিদে পেতে থাকে। যার ফলে জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যেস তৈরি হয়। শুধু তা-ই নয়, ব্রেকফাস্ট না-করা হলে সারা দিন ধরে ক্লান্তি ভাব আসে। কোনও কাজেই এনার্জি পাওয়া যায় না। তাই ব্লাড সুগার, ইনসুলিন এবং এনার্জির মাত্রা সঠিক রাখতেও নিয়ম মেনে ব্রেকফাস্ট করা জরুরি। মস্তিষ্ককের কার্যকারিতাও বজায় থাকে। নিয়মিত সময়ে ব্রেকফাস্ট করলে মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। প্রতীকী ছবি।
advertisement
*শরীরে নিউট্রিয়েন্টের জোগান: দেহ যাতে প্রয়োজনীয় জরুরি নিউট্রিয়েন্টস, ভিটামিন, মিনারেলের জোগান পায়, তার জন্য প্রতিদিন নিয়ম করে স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট করা উচিত। তাই প্রাতরাশের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, হোল গ্রেন, পালিশ করা নয় এমন ডাল, লো-ফ্যাট দুগ্ধজাত খাবার, টাটকা ফল, শাক-সবজি যোগ করতে হবে। এতে গোটা দিন এনার্জিতে ভরপুর থাকা তো যাবেই, সেই সঙ্গে নানা রোগের আশঙ্কাও কমিয়ে ফেলা যাবে। প্রতীকী ছবি।
advertisement