Yawn: অন্যকে হাই তুলতে দেখলেই আমাদেরও হাই ওঠে! হাই তোলা কি ছোঁয়াচে? কোনও খারাপ ইঙ্গিত? কারণ শুনে চমকে উঠবেন কিন্তু

Last Updated:
Yawn: এরকমই একটি সাধারণ ঘটনা হল হাই তোলা। এমনটা সাধারণত বিশ্বাস করা হয় যে যখন একই কাজ করতে করতে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি বা অলস বোধ করি, তখনই আমাদের হাই ওঠে।
1/9
এমন কিছু ঘটনা আমাদের সবার জীবনে প্রতিদিনই ঘটে যাকে আমরা স্বাভাবিক ঘটনা মনে করে কখনও চিন্তাভাবনা করে দেখি না। যদিও আমরা এটাও জানি না যে এর পিছনে নানা বৈজ্ঞানিক কারণ কাজ করে।
এমন কিছু ঘটনা আমাদের সবার জীবনে প্রতিদিনই ঘটে যাকে আমরা স্বাভাবিক ঘটনা মনে করে কখনও চিন্তাভাবনা করে দেখি না। যদিও আমরা এটাও জানি না যে এর পিছনে নানা বৈজ্ঞানিক কারণ কাজ করে।
advertisement
2/9
এরকমই একটি সাধারণ ঘটনা হল হাই তোলা। এমনটা সাধারণত বিশ্বাস করা হয় যে যখন একই কাজ করতে করতে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি বা অলস বোধ করি, তখনই আমাদের হাই ওঠে। আসলেই কি ঘটনা তাই? অনেকেই নিশ্চয় দেখেছেন যে, কোনও ব্যক্তি যদি হাই তোলেন তবে তাঁদের আশেপাশের অন্যান্য মানুষরাও হাই তুলতে শুরু করেন।
এরকমই একটি সাধারণ ঘটনা হল হাই তোলা। এমনটা সাধারণত বিশ্বাস করা হয় যে যখন একই কাজ করতে করতে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি বা অলস বোধ করি, তখনই আমাদের হাই ওঠে। আসলেই কি ঘটনা তাই? অনেকেই নিশ্চয় দেখেছেন যে, কোনও ব্যক্তি যদি হাই তোলেন তবে তাঁদের আশেপাশের অন্যান্য মানুষরাও হাই তুলতে শুরু করেন।
advertisement
3/9
সর্বোপরি, অন্য কাউকে একই কাজ বার বার করতে দেখলেই কেন আমরা হাই তুলতে শুরু করি? এটা কি শুধুই অলসতার লক্ষণ না কি এর পেছনে কোনও বৈজ্ঞানিক কারণ রয়েছে?
সর্বোপরি, অন্য কাউকে একই কাজ বার বার করতে দেখলেই কেন আমরা হাই তুলতে শুরু করি? এটা কি শুধুই অলসতার লক্ষণ না কি এর পেছনে কোনও বৈজ্ঞানিক কারণ রয়েছে?
advertisement
4/9
হাই তোলাও কি সংক্রমণ? আসলে, হাই তোলা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটি যদি কোনও ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাল সংক্রমণ না-ই হয়, তাহলে কেন অন্যদের মধ্যে এই আচরণ এত দ্রুত বিকাশ লাভ করে?
হাই তোলাও কি সংক্রমণ? আসলে, হাই তোলা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটি যদি কোনও ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাল সংক্রমণ না-ই হয়, তাহলে কেন অন্যদের মধ্যে এই আচরণ এত দ্রুত বিকাশ লাভ করে?
advertisement
5/9
বিজ্ঞানীরা এর উত্তর খুঁজে পেয়েছেন, এর সরাসরি সংযোগ রয়েছে আমাদের মস্তিষ্কের সঙ্গে। ইতালীয় বিজ্ঞানীদের মতে এর পেছনে রয়েছে মিরর নিউরন।
বিজ্ঞানীরা এর উত্তর খুঁজে পেয়েছেন, এর সরাসরি সংযোগ রয়েছে আমাদের মস্তিষ্কের সঙ্গে। ইতালীয় বিজ্ঞানীদের মতে এর পেছনে রয়েছে মিরর নিউরন।
advertisement
6/9
এই নিউরন নতুন কিছু শেখার, অনুলিপি করা এবং সহানুভূতি দেখানোর সঙ্গে যুক্ত। এটি আমাদের মস্তিষ্কে সামনের ব্যক্তির একটি ছায়া তৈরি করে।
এই নিউরন নতুন কিছু শেখার, অনুলিপি করা এবং সহানুভূতি দেখানোর সঙ্গে যুক্ত। এটি আমাদের মস্তিষ্কে সামনের ব্যক্তির একটি ছায়া তৈরি করে।
advertisement
7/9
এই কারণেই যখন আমরা কাউকে হাই তুলতে দেখি, তখন মস্তিষ্কের মিরর নিউরন সক্রিয় হয়ে যায় এবং আমরাও একই কাজ শুরু করি।
এই কারণেই যখন আমরা কাউকে হাই তুলতে দেখি, তখন মস্তিষ্কের মিরর নিউরন সক্রিয় হয়ে যায় এবং আমরাও একই কাজ শুরু করি।
advertisement
8/9
এই নিউরনটি গিয়াকোমো রিজোলাটি নামে একজন নিউরোবায়োলজিস্ট আবিষ্কার করেছিলেন। প্রথমে বানরের মস্তিষ্ক নিয়ে গবেষণা করে তিনি এর কার্যকলাপ বুঝতে পেরেছিলেন।
এই নিউরনটি গিয়াকোমো রিজোলাটি নামে একজন নিউরোবায়োলজিস্ট আবিষ্কার করেছিলেন। প্রথমে বানরের মস্তিষ্ক নিয়ে গবেষণা করে তিনি এর কার্যকলাপ বুঝতে পেরেছিলেন।
advertisement
9/9
যখন এই পরীক্ষাটি মানুষের মধ্যে করা হয়, তখন দেখা গিয়েছে যে মানুষের ক্ষেত্রেও এটি ঠিক একই ভাবে কাজ করছে। মস্তিষ্কের চারটি অংশে মিরর নিউরন পাওয়া যায়। এই নিউরন তাদের কাজ করার ক্ষমতার উপরও প্রভাব ফেলে। অটিজম, সিজোফ্রেনিয়া এবং মস্তিষ্ক সংক্রান্ত কিছু রোগে এই নিউরন আক্রান্ত হয় এবং এর কার্যক্ষমতা কমে যায়।
যখন এই পরীক্ষাটি মানুষের মধ্যে করা হয়, তখন দেখা গিয়েছে যে মানুষের ক্ষেত্রেও এটি ঠিক একই ভাবে কাজ করছে। মস্তিষ্কের চারটি অংশে মিরর নিউরন পাওয়া যায়। এই নিউরন তাদের কাজ করার ক্ষমতার উপরও প্রভাব ফেলে। অটিজম, সিজোফ্রেনিয়া এবং মস্তিষ্ক সংক্রান্ত কিছু রোগে এই নিউরন আক্রান্ত হয় এবং এর কার্যক্ষমতা কমে যায়।
advertisement
advertisement
advertisement