Knowledge Story: ঠকঠক করে কাঠ ঠুকরে চলেছে সারাদিন, তারপরও ঠোঁট ভাঙে না কেন এই পাখির?

Last Updated:
 এই পাখি সর্বশক্তি ব্যয় করে ঠোঁট দিয়ে কাছে আঘাত করে গাছের বাকল, কান্ড ছিদ্র করলেও এর মাথায় কোন আঘাত লাগে না। শক্ত গাছের মিনিটে প্রায় ১০০ বারের বেশি এবং দিনে প্রায় ১০ হাজারের বারেরও বেশি ঠোকর দেওয়ার ক্ষমতা রাখে কাঠঠোকরা। 
1/7
এক বিস্ময়কর পাখি কাঠঠোকরা, জানুন এর অবাক করা বৈশিষ্ট্য। বিশ্বে দশ হাজার প্রজাতির পাখি আছে এর মধ্যে ভিন্ন প্রকৃতির বৈশিষ্ট্যযুক্ত পাখি হলকাঠঠোকরা। এই পাখি সর্বশক্তি ব্যয় করে ঠোঁট দিয়ে কাছে আঘাত করে গাছের বাকল, কান্ড ছিদ্র করলেও এর মাথায় কোন আঘাত লাগে না। শক্ত গাছের মিনিটে প্রায় ১০০ বারের বেশি এবং দিনে প্রায় ১০ হাজারের বারেরও বেশি ঠোকর দেওয়ার ক্ষমতা রাখে কাঠঠোকরা।
এক বিস্ময়কর পাখি কাঠঠোকরা, জানুন এর অবাক করা বৈশিষ্ট্য। বিশ্বে দশ হাজার প্রজাতির পাখি আছে এর মধ্যে ভিন্ন প্রকৃতির বৈশিষ্ট্যযুক্ত পাখি হলকাঠঠোকরা। এই পাখি সর্বশক্তি ব্যয় করে ঠোঁট দিয়ে কাছে আঘাত করে গাছের বাকল, কান্ড ছিদ্র করলেও এর মাথায় কোন আঘাত লাগে না। শক্ত গাছের মিনিটে প্রায় ১০০ বারের বেশি এবং দিনে প্রায় ১০ হাজারের বারেরও বেশি ঠোকর দেওয়ার ক্ষমতা রাখে কাঠঠোকরা।
advertisement
2/7
ঘাড়ে শক্ত পেশী, নমনীয় পেশীসহ তাদের ঠোঁটে আছে বিশেষ ধরনের কম্পন শোষণকারী গ্রন্থি যা কোন প্রকার আলোড়ন ছাড়াই অনবরত ঠুকরে যেতে সাহায্য করে।
ঘাড়ে শক্ত পেশী, নমনীয় পেশীসহ তাদের ঠোঁটে আছে বিশেষ ধরনের কম্পন শোষণকারী গ্রন্থি যা কোন প্রকার আলোড়ন ছাড়াই অনবরত ঠুকরে যেতে সাহায্য করে।
advertisement
3/7
কাঠঠোকরার মাথায় কার্টিলেজ এবং হাড়ের একটি কার্ভিং কমপ্লেক্স থাকে। এই কমপ্লেক্সের কারণে কাঠঠোকরা মাথাব্যথা না করে ঠোঁটের সাহায্যে গাছের গায়ে হাতুড়ি ন্যায় মারতে পারে।
কাঠঠোকরার মাথায় কার্টিলেজ এবং হাড়ের একটি কার্ভিং কমপ্লেক্স থাকে। এই কমপ্লেক্সের কারণে কাঠঠোকরা মাথাব্যথা না করে ঠোঁটের সাহায্যে গাছের গায়ে হাতুড়ি ন্যায় মারতে পারে।
advertisement
4/7
এছাড়াও, কাঠঠোকরার মাথায় হাড়ের জিহ্বা-সমর্থক কাঠামো থাকে। কাঠঠোকরার ঠোঁটের চেয়েও তাদের জিহ্বা অনেক বড়। মানুষ সহ অধিকাংশ মেরুদন্ডী প্রাণীদের গলায় ইউ আকৃতির হায়য়েড নামক একটি হাঁড় থাকে যেখান জিহ্বার গোড়া সংযুক্ত থাকে।
এছাড়াও, কাঠঠোকরার মাথায় হাড়ের জিহ্বা-সমর্থক কাঠামো থাকে। কাঠঠোকরার ঠোঁটের চেয়েও তাদের জিহ্বা অনেক বড়। মানুষ সহ অধিকাংশ মেরুদন্ডী প্রাণীদের গলায় ইউ আকৃতির হায়য়েড নামক একটি হাঁড় থাকে যেখান জিহ্বার গোড়া সংযুক্ত থাকে।
advertisement
5/7
কাঠঠোকরার ক্ষেত্রে এই হাড়টির অবস্থান উপরের চঞ্চুতে অবস্থিত নাসারন্ধের মধ্যে। হায়য়েড হাঁড় থেকে শুরু হয়ে চক্ষু অঞ্চলে এসে এটি দুটি ভাগে ভাগ হয়ে ভি আকৃতি নিয়ে মাথার খুলির চারপাশ সম্পূর্ণ আবৃত করে নিচের চঞ্চুতে এসে আবার মিলিত হয়। যার ফলে এদের জিহ্বার দৈর্ঘ এদের ঠোটের তুলনায় অনেক বড় হয়। এটির সাহায্য গাছের মধ্যে থাকার যে কোন পোকা দূর থেকে টেনে খেতে সাহায্য করে।
কাঠঠোকরার ক্ষেত্রে এই হাড়টির অবস্থান উপরের চঞ্চুতে অবস্থিত নাসারন্ধের মধ্যে। হায়য়েড হাঁড় থেকে শুরু হয়ে চক্ষু অঞ্চলে এসে এটি দুটি ভাগে ভাগ হয়ে ভি আকৃতি নিয়ে মাথার খুলির চারপাশ সম্পূর্ণ আবৃত করে নিচের চঞ্চুতে এসে আবার মিলিত হয়। যার ফলে এদের জিহ্বার দৈর্ঘ এদের ঠোটের তুলনায় অনেক বড় হয়। এটির সাহায্য গাছের মধ্যে থাকার যে কোন পোকা দূর থেকে টেনে খেতে সাহায্য করে।
advertisement
6/7
কাঠঠোকরার অস্পষ্ট নাক রয়েছে। এই নাকের চিদ্রগুলো পালকে আবৃত থাকে। এরা যখন গাছের গায়ে খোঁচায় তখন নাকের এই চিদ্রগুলো ফিল্টারের মতো ধুলোগুলো বের করে দেয় যারফলে কাঠের গুড়ো এবং বালি এদের পাকস্থলিতে যেতে পারে না।
কাঠঠোকরার অস্পষ্ট নাক রয়েছে। এই নাকের চিদ্রগুলো পালকে আবৃত থাকে। এরা যখন গাছের গায়ে খোঁচায় তখন নাকের এই চিদ্রগুলো ফিল্টারের মতো ধুলোগুলো বের করে দেয় যারফলে কাঠের গুড়ো এবং বালি এদের পাকস্থলিতে যেতে পারে না।
advertisement
7/7
পরিবেশবিদ রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় জানান, প্রতিটি প্রনীই ভয় পেলে চিৎকার করে এবং যতো দুর্বলই হোক না কেনো যখন আক্রমন তীব্র হয় তখনি শত্রুর উপর চড়াও হয়। কাঠঠোকরাও তেমনি কোন শত্রুর উপস্থিতি টের পেলে গাছের গায়ে ঠুকরিয়ে ঠুকরিয়ে জোরে শব্দ করে শত্রুকে ভয় দেখায়। একই সাথে নিজের নিরাপত্তা রক্ষা করে।
পরিবেশবিদ রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় জানান, প্রতিটি প্রনীই ভয় পেলে চিৎকার করে এবং যতো দুর্বলই হোক না কেনো যখন আক্রমন তীব্র হয় তখনি শত্রুর উপর চড়াও হয়। কাঠঠোকরাও তেমনি কোন শত্রুর উপস্থিতি টের পেলে গাছের গায়ে ঠুকরিয়ে ঠুকরিয়ে জোরে শব্দ করে শত্রুকে ভয় দেখায়। একই সাথে নিজের নিরাপত্তা রক্ষা করে।
advertisement
advertisement
advertisement