মাত্র ৪ সপ্তাহে কমবে ওজন, বদলাবে লুক! মেনে চললেই...কোরিয়ান ‘সিক্রেট’ ডায়েট রুটিনে 'ডিটক্স' হবে পুরো শরীর!

Last Updated:
Weight Loss in 4 Weeks: ওজন কমাতে ব্যর্থ? কোরিয়ান চিকিৎসক ইয়ং উ পার্ক জানালেন এমন এক বিশেষ ডায়েট পদ্ধতি, যা মানলে মাত্র ৪ সপ্তাহেই শরীর ডিটক্স হবে এবং কমবে মেদ।
1/7
ওজন কমাতে ব্যর্থ? কোরিয়ান চিকিৎসক ইয়ং উ পার্ক জানালেন এমন এক বিশেষ ডায়েট পদ্ধতি, যা মানলে মাত্র ৪ সপ্তাহেই শরীর ডিটক্স হবে এবং কমবে মেদ। চাই শুধু সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং আর কিছুটা হাঁটা!
ওজন কমাতে ব্যর্থ? কোরিয়ান চিকিৎসক ইয়ং উ পার্ক জানালেন এমন এক বিশেষ ডায়েট পদ্ধতি, যা মানলে মাত্র ৪ সপ্তাহেই শরীর ডিটক্স হবে এবং কমবে মেদ।
advertisement
2/7
স্থূলতা কমানোর জন্য ৩৩ বছর ধরে চিকিৎসা করে আসা কোরিয়ান চিকিৎসক ইয়ং উ পার্ক জানিয়েছেন এক বিশেষ কোরিয়ান ডায়েটের কথা, যা মানলে মাত্র ৪ সপ্তাহের মধ্যেই ওজন হ্রাস হতে শুরু করবে। ইতিমধ্যেই তাঁর এই টিপস সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।
স্থূলতা কমানোর জন্য ৩৩ বছর ধরে চিকিৎসা করে আসা কোরিয়ান চিকিৎসক ইয়ং উ পার্ক জানিয়েছেন এক বিশেষ কোরিয়ান ডায়েটের কথা, যা মানলে মাত্র ৪ সপ্তাহের মধ্যেই ওজন হ্রাস হতে শুরু করবে। ইতিমধ্যেই তাঁর এই টিপস সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।
advertisement
3/7
চিকিৎসক ইয়ং উ পার্ক জানিয়েছেন, এই ডায়েট ঠিকভাবে মেনে চললে শরীর ডিটক্স হবে, ওজন কমবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে। তবে এর জন্য দরকার সহজ কিছু জিনিস মেনে চলা। ৪ সপ্তাহের রুটিন এই প্রতিবেদনে দেওয়া হল, যা মেনে চললে আপনিও পাবেন কোরিয়ানদের মতো চেহারা ও ফিটনেস।
চিকিৎসক ইয়ং উ পার্ক জানিয়েছেন, এই ডায়েট ঠিকভাবে মেনে চললে শরীর ডিটক্স হবে, ওজন কমবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে। তবে এর জন্য দরকার সহজ কিছু জিনিস মেনে চলা। ৪ সপ্তাহের রুটিন এই প্রতিবেদনে দেওয়া হল, যা মেনে চললে আপনিও পাবেন কোরিয়ানদের মতো চেহারা ও ফিটনেস।
advertisement
4/7
### চার সপ্তাহের কোরিয়ান ডায়েট রুটিন:**প্রথম সপ্তাহ:** চিকিৎসক বলেন, প্রথমে অন্ত্র পরিষ্কার করায় জোর দিতে হবে। সকালবেলা খালি পেটে প্রোবায়োটিক ও প্রোটিন শেক খেতে হবে। এরপর কমপক্ষে এক ঘণ্টা হাঁটতে হবে। খাবারে রাখতে হবে শসা, ব্রোকলি, বাঁধাকপি, দই ইত্যাদি। পরবর্তী চার দিন মাছ, মুরগি, ডিম, দুগ্ধজাত খাবার, ক্যাফেইন এবং ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার খাওয়া যেতে পারে।
### চার সপ্তাহের কোরিয়ান ডায়েট রুটিন: **প্রথম সপ্তাহ:** চিকিৎসক বলেন, প্রথমে অন্ত্র পরিষ্কার করায় জোর দিতে হবে। সকালবেলা খালি পেটে প্রোবায়োটিক ও প্রোটিন শেক খেতে হবে। এরপর কমপক্ষে এক ঘণ্টা হাঁটতে হবে। খাবারে রাখতে হবে শসা, ব্রোকলি, বাঁধাকপি, দই ইত্যাদি। পরবর্তী চার দিন মাছ, মুরগি, ডিম, দুগ্ধজাত খাবার, ক্যাফেইন এবং ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার খাওয়া যেতে পারে।
advertisement
5/7
**দ্বিতীয় সপ্তাহ:** এই সপ্তাহে শুরু করতে হবে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং। সপ্তাহের শুরুতেই ২৪ ঘণ্টার উপবাস করতে হবে। এরপর উপবাস ভাঙতে হবে উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাদ্য দিয়ে। দিনে দু'বার প্রোটিন শেক, চাল, শাকসবজি ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। দুপুরে কম কার্ব ও সবুজ শাকসবজি আর রাতে উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। খাওয়া যেতে পারে ব্ল্যাক কফি, ডাল, সাদা ভাত, বাদাম ইত্যাদি।
**দ্বিতীয় সপ্তাহ:** এই সপ্তাহে শুরু করতে হবে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং। সপ্তাহের শুরুতেই ২৪ ঘণ্টার উপবাস করতে হবে। এরপর উপবাস ভাঙতে হবে উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাদ্য দিয়ে। দিনে দু'বার প্রোটিন শেক, চাল, শাকসবজি ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। দুপুরে কম কার্ব ও সবুজ শাকসবজি আর রাতে উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। খাওয়া যেতে পারে ব্ল্যাক কফি, ডাল, সাদা ভাত, বাদাম ইত্যাদি।
advertisement
6/7
**তৃতীয় সপ্তাহ:** এই সপ্তাহে উপবাসের ওপর জোর দেওয়া হবে। সপ্তাহে দু'বার ২৪ ঘণ্টা করে উপবাস করতে হবে। খাবার কম খেতে হবে এবং স্ন্যাকসে খেতে হবে চেরি টমেটো, বেরি, চেস্টনাট, বীজজাতীয় ফল ইত্যাদি। কলা ও মিষ্টি আলুর উপকারিতা বেশি।
**তৃতীয় সপ্তাহ:** এই সপ্তাহে উপবাসের ওপর জোর দেওয়া হবে। সপ্তাহে দু'বার ২৪ ঘণ্টা করে উপবাস করতে হবে। খাবার কম খেতে হবে এবং স্ন্যাকসে খেতে হবে চেরি টমেটো, বেরি, চেস্টনাট, বীজজাতীয় ফল ইত্যাদি। কলা ও মিষ্টি আলুর উপকারিতা বেশি।
advertisement
7/7
**চতুর্থ সপ্তাহ:** সপ্তাহে তিনবার ২৪ ঘণ্টার উপবাস করতে হবে। এই সময়েও কলা ও মিষ্টি আলু বেশি করে খেতে হবে। সঙ্গে বেশি করে সবুজ শাকসবজি, বাদাম, বীজজাতীয় ফল খেতে হবে। উপবাস চলাকালীন কেবল জল ছাড়া কিছুই খাওয়া যাবে না। খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। কিছু না করলে অন্তত হাঁটাহাঁটি করতে হবে।
**চতুর্থ সপ্তাহ:** সপ্তাহে তিনবার ২৪ ঘণ্টার উপবাস করতে হবে। এই সময়েও কলা ও মিষ্টি আলু বেশি করে খেতে হবে। সঙ্গে বেশি করে সবুজ শাকসবজি, বাদাম, বীজজাতীয় ফল খেতে হবে। উপবাস চলাকালীন কেবল জল ছাড়া কিছুই খাওয়া যাবে না। খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। কিছু না করলে অন্তত হাঁটাহাঁটি করতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement