Taki Tourist Spot: শীতের উইকেন্ডে টুক করে ঘুরে আসুন টাকি, অনবদ্য এই কটেজ, জাস্ট ঘরে বসে রিল্যাক্স করলেই সব ক্লান্তি দূর

Last Updated:
বাইরে থেকে দেখে মনে হবে একেবারে গ্রামবাংলার সাধারণ কাঠের ঘর—ইট, সিমেন্ট বা আধুনিকতার বাড়াবাড়ি এখানে নেই। সবটাই প্রকৃতির সঙ্গে মিশে থাকা সাদামাটা, শান্ত আর পরিবেশবান্ধব এক আবহ। 
1/5
টাকি, উত্তর ২৪ পরগণা: ফিশিং, পিকনিক আর দেশি খাবারের স্বাদ সব একসঙ্গে ইছামতী কটেজে। টাকির ইছামতী নদীর ধারে গড়ে ওঠা ইছামতী কটেজ আজ প্রকৃতি প্রেমীদের অন্যতম পছন্দের ঠিকানা। বাইরে থেকে দেখে মনে হবে একেবারে গ্রামবাংলার সাধারণ কাঠের ঘর—ইট, সিমেন্ট বা আধুনিকতার বাড়াবাড়ি এখানে নেই। (জুলফিকার মোল্যা) (photo collected)
টাকি, উত্তর ২৪ পরগণা: ফিশিং, পিকনিক আর দেশি খাবারের স্বাদ সব একসঙ্গে ইছামতী কটেজে। টাকির ইছামতী নদীর ধারে গড়ে ওঠা ইছামতী কটেজ আজ প্রকৃতি প্রেমীদের অন্যতম পছন্দের ঠিকানা। বাইরে থেকে দেখে মনে হবে একেবারে গ্রামবাংলার সাধারণ কাঠের ঘর—ইট, সিমেন্ট বা আধুনিকতার বাড়াবাড়ি এখানে নেই। (জুলফিকার মোল্যা) (photo collected)
advertisement
2/5
সবটাই প্রকৃতির সঙ্গে মিশে থাকা সাদামাটা, শান্ত আর পরিবেশ বান্ধব এক আবহ। কিন্তু ভেতরে ঢুকলেই যেন অন্য এক জগত। কাঠে খোদাই করা সূক্ষ্ম কারুকার্য, আলোর নরম ছোঁয়া, নিপুণ সাজসজ্জা—সব মিলিয়ে কটেজের ভিতরটা হয়ে ওঠে ছবির মতো মনোরম। (Photo -Facebook)
সবটাই প্রকৃতির সঙ্গে মিশে থাকা সাদামাটা, শান্ত আর পরিবেশ বান্ধব এক আবহ। কিন্তু ভেতরে ঢুকলেই যেন অন্য এক জগত। কাঠে খোদাই করা সূক্ষ্ম কারুকার্য, আলোর নরম ছোঁয়া, নিপুণ সাজসজ্জা—সব মিলিয়ে কটেজের ভিতরটা হয়ে ওঠে ছবির মতো মনোরম। (Photo -Facebook)
advertisement
3/5
কটেজের জানলা খুললেই সামনে ভেসে ওঠে ইছামতীর নীরব জলে দুপুরের আলো, আর ওপারে বাংলাদেশের গ্রামীণ দৃশ্যপট। পাখির কলতান আর হালকা বাতাসে ভেসে আসা নদীর গন্ধ যেন মুহূর্তেই পর্যটকদের মুগ্ধ করে। এখানে রয়েছে নিজস্ব পুকুরে ফিশিং করার সুযোগ, যা ভ্রমণের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি আছে একটি পিকনিক স্পট, যেখানে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে নিশ্চিন্তে সময় কাটানো যায়। (Photo -Facebook)
কটেজের জানলা খুললেই সামনে ভেসে ওঠে ইছামতীর নীরব জলে দুপুরের আলো, আর ওপারে বাংলাদেশের গ্রামীণ দৃশ্যপট। পাখির কলতান আর হালকা বাতাসে ভেসে আসা নদীর গন্ধ যেন মুহূর্তেই পর্যটকদের মুগ্ধ করে। এখানে রয়েছে নিজস্ব পুকুরে ফিশিং করার সুযোগ, যা ভ্রমণের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি আছে একটি পিকনিক স্পট, যেখানে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে নিশ্চিন্তে সময় কাটানো যায়। (Photo -Facebook)
advertisement
4/5
খাবারের ব্যবস্থাটিও এখানে বিশেষ। বাংলার হারিয়ে যাওয়া অনেক গ্রামীণ পদ—কচু শাক, মোচা, থোড় থেকে শুরু করে টাকির ঐতিহ্যবাহী মালপোয়া পর্যন্ত সবই পাওয়া যায় মেনুতে। সঙ্গে কাতলা, ইলিশ ও কচি পাঁঠার মাংসের আস্বাদ—যা শহুরে অতিথিদের কাছে রীতিমতো বাড়তি পাওনা। (Photo -Facebook)
খাবারের ব্যবস্থাটিও এখানে বিশেষ। বাংলার হারিয়ে যাওয়া অনেক গ্রামীণ পদ—কচু শাক, মোচা, থোড় থেকে শুরু করে টাকির ঐতিহ্যবাহী মালপোয়া পর্যন্ত সবই পাওয়া যায় মেনুতে। সঙ্গে কাতলা, ইলিশ ও কচি পাঁঠার মাংসের আস্বাদ—যা শহুরে অতিথিদের কাছে রীতিমতো বাড়তি পাওনা। (Photo -Facebook)
advertisement
5/5
ঘরোয়া মশলার গন্ধে তৈরি প্রতিটি পদ যেন মন ভরিয়ে দেয়। বিশেষে, এতসব সুবিধা সত্ত্বেও খরচও খুবই কম। জন প্রতি থাকা ও খাওয়া মিলিয়ে মাত্র দেড় থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যেই এই অভিজ্ঞতা উপভোগ করা যায়। টাকির বুকে ইছামতি কটেজ তাই আজ হয়ে উঠেছে শহরের ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে প্রকৃতির কোলে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস নেওয়ার আদর্শ জায়গা। (Photo -Facebook)
ঘরোয়া মশলার গন্ধে তৈরি প্রতিটি পদ যেন মন ভরিয়ে দেয়। বিশেষে, এতসব সুবিধা সত্ত্বেও খরচও খুবই কম। জন প্রতি থাকা ও খাওয়া মিলিয়ে মাত্র দেড় থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যেই এই অভিজ্ঞতা উপভোগ করা যায়। টাকির বুকে ইছামতি কটেজ তাই আজ হয়ে উঠেছে শহরের ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে প্রকৃতির কোলে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস নেওয়ার আদর্শ জায়গা। (Photo -Facebook)
advertisement
advertisement
advertisement