Mangsho Pitha: বিদেশের 'বারবিকউ'-র টেস্ট ভুলে যাবেন এই দেশি 'মাংস-পিঠে' খেলে! শীতে পাতা পোড়ানো মাংসের স্বাদ যেন অমৃত

Last Updated:
ঝাড়গ্রাম বেড়াতে এসে মাংসপিঠে খাওয়ার ইচ্ছা থাকলে সেই ইচ্ছা পূরণ করতে হলে চলে যেতে হবে লাল মাটির হাটে। প্রতি রবিবার ঝাড়গ্রাম শহরের রবীন্দ্র পার্কে অনুষ্ঠিত হচ্ছে লালমাটির হাট কেবলমাত্র পর্যটকদের জন্য।
1/6
শীতের সময় জঙ্গলমহলের সবচেয়ে সুস্বাদু খাদ্য হল
শীতের সময় জঙ্গলমহলের সবচেয়ে সুস্বাদু খাদ্য হল "মাংসপিঠে"। মাংসপিঠে সারা বছর তেমন একটা তৈরি হয় না জঙ্গলমহলে। কিন্তু শীতের সময় প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই তৈরি করা হয় মাংসপিঠে। মাংস পিঠের স্বাদ অতুলনীয় জিভে জল নিয়ে আসার মত। জঙ্গলমহল বেড়াতে এসে এবার হাতের মুঠোয় পর্যটকরা পেয়ে যাচ্ছে মাংসপিঠে।
advertisement
2/6
পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে ঝাড়গ্রাম শহরের বুকে রবীন্দ্র পার্কে প্রতি রবিবার বীরভূমের বোলপুরের সোনাঝুরি হাটের আদলে লালমাটির হাট বসছে। আর লালমাটি হাটে দিদার বিক্রি হচ্ছে মাংস পিঠে।
পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে ঝাড়গ্রাম শহরের বুকে রবীন্দ্র পার্কে প্রতি রবিবার বীরভূমের বোলপুরের সোনাঝুরি হাটের আদলে লালমাটির হাট বসছে। আর লালমাটি হাটে দিদার বিক্রি হচ্ছে মাংস পিঠে।
advertisement
3/6
কাঁচা শালপাতার বড় বড় থালার মধ্যে কষা মাংসকে চালগুলির সঙ্গে মাখিয়ে বড় পিঠার আকারে তৈরি করা হয়। নিচে একটি কাঁচা শালপাতার থালা দেওয়া হয় তার উপর আরও একটি কাঁচা তালপাতার থালা দেওয়া হয়। দুটো শালপাতার থালার মাঝে থাকে মাংস পিঠে তৈরির মাংস ও গুড়ি মাখানো কাঁচা উপকরণ। তারপর মাঝারি আঁচে বারে বারে উল্টে পাল্টে করে সেক দিতে হয়। প্রায় ২৫ থেকে ৩০ মিনিটের সময় লাগে একটি পিঠে তৈরি করতে।
কাঁচা শালপাতার বড় বড় থালার মধ্যে কষা মাংসকে চালগুলির সঙ্গে মাখিয়ে বড় পিঠার আকারে তৈরি করা হয়। নিচে একটি কাঁচা শালপাতার থালা দেওয়া হয় তার উপর আরও একটি কাঁচা তালপাতার থালা দেওয়া হয়। দুটো শালপাতার থালার মাঝে থাকে মাংস পিঠে তৈরির মাংস ও গুড়ি মাখানো কাঁচা উপকরণ। তারপর মাঝারি আঁচে বারে বারে উল্টে পাল্টে করে সেক দিতে হয়। প্রায় ২৫ থেকে ৩০ মিনিটের সময় লাগে একটি পিঠে তৈরি করতে।
advertisement
4/6
মাংস পিঠে বিভিন্ন স্বাদের হয়ে থাকে। বিশেষ করে শালপাতা দিয়ে পোড়ানো মাংসপিঠের স্বাদ সবচেয়ে অতুলনীয়। বড় বড় মাংস পিঠে ১০০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে লালমাটির হাটে।
মাংস পিঠে বিভিন্ন স্বাদের হয়ে থাকে। বিশেষ করে শালপাতা দিয়ে পোড়ানো মাংসপিঠের স্বাদ সবচেয়ে অতুলনীয়। বড় বড় মাংস পিঠে ১০০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে লালমাটির হাটে।
advertisement
5/6
ঝাড়গ্রাম শহরের বাসিন্দা সুজাতা সরেন লালমাটির হাটে মাংস পিঠের স্টল দিয়েছে। প্রতি রবিবার লালমাটির হাটে দেদার বিক্রি হচ্ছে তাঁর হাতের তৈরি মাংস পিঠে। সুজাতা বলেন,
ঝাড়গ্রাম শহরের বাসিন্দা সুজাতা সরেন লালমাটির হাটে মাংস পিঠের স্টল দিয়েছে। প্রতি রবিবার লালমাটির হাটে দেদার বিক্রি হচ্ছে তাঁর হাতের তৈরি মাংস পিঠে। সুজাতা বলেন,"১০০ টাকা করে প্রতিটি মাংসপিঠা বিক্রি করা হচ্ছে। খুব ভালো বিক্রি হচ্ছে। বিশেষ করে কলকাতা থেকে যে সমস্ত পর্যটকায় বেড়াতে আসছে তাঁরা খেতে খুব পছন্দ করছে। মাংসপিঠের পাশাপাশি মাংসর লেটও ভালো বিক্রি হচ্ছে"।
advertisement
6/6
লালমাটির হাটে পর্যটকদের জন্য জঙ্গলমহলের গ্রামীণ হস্তশিল্পের সম্ভার রয়েছে তার পাশাপাশি মহিলাদের নানা পোশাকে স্টল রয়েছে এই লালমাটির হাটে। যে সমস্ত পর্যটকরা ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসছে তারা বেশিরভাগ শনিবার ও রবিবার দেখে ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসছে। ফলে ঝাড়গ্রাম সারাদিন ধরে বেড়ানোর পাশাপাশি এক ফাঁকে লালমাটির হাটে গিয়ে জমিয়ে খেয়ে আসছে মাংসপিঠে।
লালমাটির হাটে পর্যটকদের জন্য জঙ্গলমহলের গ্রামীণ হস্তশিল্পের সম্ভার রয়েছে তার পাশাপাশি মহিলাদের নানা পোশাকে স্টল রয়েছে এই লালমাটির হাটে। যে সমস্ত পর্যটকরা ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসছে তারা বেশিরভাগ শনিবার ও রবিবার দেখে ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসছে। ফলে ঝাড়গ্রাম সারাদিন ধরে বেড়ানোর পাশাপাশি এক ফাঁকে লালমাটির হাটে গিয়ে জমিয়ে খেয়ে আসছে মাংসপিঠে।
advertisement
advertisement
advertisement