Mukutmanipur Tourism: খাঁখাঁ করছে, এক ধাক্কায় কমছে পর্যটন, কী হল মুকুটমণিপুরে? কপালে হাত পর্যটন শিল্পে জড়িতদের

Last Updated:
বাঁকুড়ার রানি ভুগছে একাকীত্বে! কী এমন হল যার জন্য, কেউ পাত্তা দিচ্ছে না তাঁকে?
1/5
বাঁকুড়ার রানি ভুগছে একাকিত্বে। কীএমন হল যার জন্য, কেউ পাত্তা দিচ্ছে না তাঁকে? এই প্রশ্ন উঠতেই পারে। বাঁকুড়া জেলার মুখ্য পর্যটনকেন্দ্র মুকুটমণিপুরকে বাঁকুড়ার রানী বলা হয়। যেখানে পার্শ্ববর্তী জেলা পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে এখনও রয়েছে পর্যটক সেখানে খাঁ খাঁ করছে মুকুটমণিপুর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ভূ-বৈচিত্র্যের দিক থেকে কোথায় পিছিয়ে রয়েছে মুকুটমণিপুর? নাকি ভাগ্যের কোনও পরিহাসে কাকতালীয়ভাবে আসছেন না পর্যটকেরা? (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
বাঁকুড়ার রানি ভুগছে একাকিত্বে। কীএমন হল যার জন্য, কেউ পাত্তা দিচ্ছে না তাঁকে? এই প্রশ্ন উঠতেই পারে। বাঁকুড়া জেলার মুখ্য পর্যটনকেন্দ্র মুকুটমণিপুরকে বাঁকুড়ার রানী বলা হয়। যেখানে পার্শ্ববর্তী জেলা পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে এখনও রয়েছে পর্যটক সেখানে খাঁ খাঁ করছে মুকুটমণিপুর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ভূ-বৈচিত্র্যের দিক থেকে কোথায় পিছিয়ে রয়েছে মুকুটমণিপুর? নাকি ভাগ্যের কোনও পরিহাসে কাকতালীয়ভাবে আসছেন না পর্যটকেরা? (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
advertisement
2/5
গরম পড়েছে বলে দিঘা, অযোধ্যা, মন্দারমনি এবং তারাপীঠে কমেছে পর্যটকদের সংখ্যা। তবে মুকুটমণিপুর যথেষ্ট ফাঁকা।মুকুটমণিপুরের মত মনোরম সুন্দর একটি জায়গা পড়ে রয়েছে পর্যটকদের অপেক্ষায়। গুটিকয়েক পর্যটক যারা এসেছেন তারা নিজেরাই অবাক হয়েছেন। কেউ কেউ আবার পছন্দ করছেন এই ফাঁকায় মুকুটমণিপুর ঘুরে নেওয়ার সুযোগ।
গরম পড়েছে বলে দিঘা, অযোধ্যা, মন্দারমনি এবং তারাপীঠে কমেছে পর্যটকদের সংখ্যা। তবে মুকুটমণিপুর যথেষ্ট ফাঁকা।মুকুটমণিপুরের মত মনোরম সুন্দর একটি জায়গা পড়ে রয়েছে পর্যটকদের অপেক্ষায়। গুটিকয়েক পর্যটক যারা এসেছেন তারা নিজেরাই অবাক হয়েছেন। কেউ কেউ আবার পছন্দ করছেন এই ফাঁকায় মুকুটমণিপুর ঘুরে নেওয়ার সুযোগ।
advertisement
3/5
পর্যটক না আসার কারণে যথেষ্ট ক্ষতির মুখে পড়েছে বিভিন্ন মাঝারি এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। মুকুটমণিপুরের কংসাবতী জলাধারের নৌকা চালকেরা বছরে এই সময়টাতে পর্যটকদের নৌকো বিহারে নিয়ে গিয়ে কিছুটা উপার্জন করে থাকেন সেই উপার্জনে ভাটা পড়েছে। এক নৌকো চালক জানান, এমনিতেই পর্যটক হচ্ছে না, তার মধ্যেও যে'কজন আসছেন তারা নৌকোয় চাপছেন না অংশীদারের অভাবে।
পর্যটক না আসার কারণে যথেষ্ট ক্ষতির মুখে পড়েছে বিভিন্ন মাঝারি এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। মুকুটমণিপুরের কংসাবতী জলাধারের নৌকা চালকেরা বছরে এই সময়টাতে পর্যটকদের নৌকো বিহারে নিয়ে গিয়ে কিছুটা উপার্জন করে থাকেন সেই উপার্জনে ভাটা পড়েছে। এক নৌকো চালক জানান, এমনিতেই পর্যটক হচ্ছে না, তার মধ্যেও যে'কজন আসছেন তারা নৌকোয় চাপছেন না অংশীদারের অভাবে।
advertisement
4/5
কংসাবতী জলাধারের নীল জলরাশি, গোটা জলাধার বিস্তৃত ছোট বড় টিলা। হরিণের দ্বীপ এবং পাহাড়ের উপরে শিবের মন্দির। সঙ্গে নৌকো বিহারের সুবিধা। সবকিছুই অপেক্ষা করছে পর্যটকদের জন্য। যারা আসছেন তারা ফাঁকায় ফাঁকায় ঘুরে নিচ্ছেন বাঁকুড়ার রানিকে।
কংসাবতী জলাধারের নীল জলরাশি, গোটা জলাধার বিস্তৃত ছোট বড় টিলা। হরিণের দ্বীপ এবং পাহাড়ের উপরে শিবের মন্দির। সঙ্গে নৌকো বিহারের সুবিধা। সবকিছুই অপেক্ষা করছে পর্যটকদের জন্য। যারা আসছেন তারা ফাঁকায় ফাঁকায় ঘুরে নিচ্ছেন বাঁকুড়ার রানিকে।
advertisement
5/5
আর যারা আসছেন না তারা নিঃসন্দেহে মিস করছেন একটি সুবর্ণ সুযোগ। চিত্রটা অন্যরকম, সেই কারণে আপনার প্রিয়জন কিংবা পরিবারের সঙ্গে একাকিত্বে প্রকৃতির বুকে কাটাতেই পারেন কয়েকটা দিন মুকুটমণিপুরে।
আর যারা আসছেন না তারা নিঃসন্দেহে মিস করছেন একটি সুবর্ণ সুযোগ। চিত্রটা অন্যরকম, সেই কারণে আপনার প্রিয়জন কিংবা পরিবারের সঙ্গে একাকিত্বে প্রকৃতির বুকে কাটাতেই পারেন কয়েকটা দিন মুকুটমণিপুরে।
advertisement
advertisement
advertisement