Banana: অদ্ভুত গঠন, সবার থেকে আলাদা! কখনও ভেবে দেখেছেন কলা কেন বাঁকা হয়? এমনি এমনি নয় কিন্তু

Last Updated:
প্রথমে কলা মাটির দিকে চলে যায়। কয়েকদিন পরে কলাগুলি বড় হওয়ার সময় ধীরে-ধীরে বেঁকতে থাকে। এক কারণকে বিজ্ঞানের ভাষায় নেগেটিভ জিওট্রপিজম বলা হয়।
1/7
সবথেকে সহজলভ্য, সবচেয়ে বেশি খাওয়া ফলটি হল কলা। এর উপকারিতার শেষ নেই।
সবথেকে সহজলভ্য, সবচেয়ে বেশি খাওয়া ফলটি হল কলা। এর উপকারিতার শেষ নেই।
advertisement
2/7
কলা পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন বি৬ এর ভাল উৎস। এটি রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।  গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতিদিন কলা খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
কলা পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন বি৬ এর ভাল উৎস। এটি রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতিদিন কলা খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
advertisement
3/7
কলা ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজগুলির ভাল উৎস। একটি মাঝারি আকারের কলায় প্রায় ৩গ্রাম ফাইবার থাকে।
কলা ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজগুলির ভাল উৎস। একটি মাঝারি আকারের কলায় প্রায় ৩গ্রাম ফাইবার থাকে।
advertisement
4/7
ফল তো বটেই। এর খোসার গুণও অপরিসীম। কলার খোসায় ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন, আয়রন ইত্যাদি অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত  উপকারী। কলার  খোসা পিষে একটি পেস্ট তৈরি করে ত্বকে মাখা যেতে পারে। এতে ব্রণ, ত্বকের প্রদাহ, ত্বকের জ্বালা, চুলকানি, একজিমা, সোরিয়াসিসের সমস্যা কমতে পারে। কলার খোসা ত্বককে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করে, শুষ্কতা দূর করে।
ফল তো বটেই। এর খোসার গুণও অপরিসীম। কলার খোসায় ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন, আয়রন ইত্যাদি অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কলার খোসা পিষে একটি পেস্ট তৈরি করে ত্বকে মাখা যেতে পারে। এতে ব্রণ, ত্বকের প্রদাহ, ত্বকের জ্বালা, চুলকানি, একজিমা, সোরিয়াসিসের সমস্যা কমতে পারে। কলার খোসা ত্বককে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করে, শুষ্কতা দূর করে।
advertisement
5/7
কখনও ভেবে দেখেছেন কলা কেন বাঁকা হয়? এমনি এমনি নয় কিন্তু
কখনও ভেবে দেখেছেন কলা কেন বাঁকা হয়? এমনি এমনি নয় কিন্তু
advertisement
6/7
প্রথমে কলা মাটির দিকে চলে যায়। কয়েকদিন পরে কলাগুলি বড় হওয়ার সময় ধীরে-ধীরে বেঁকতে থাকে। এক কারণকে বিজ্ঞানের ভাষায় নেগেটিভ জিওট্রপিজম বলা হয়।
প্রথমে কলা মাটির দিকে চলে যায়। কয়েকদিন পরে কলাগুলি বড় হওয়ার সময় ধীরে-ধীরে বেঁকতে থাকে। এক কারণকে বিজ্ঞানের ভাষায় নেগেটিভ জিওট্রপিজম বলা হয়।
advertisement
7/7
অন্যান্য বৃক্ষ বা ফলের মতো কলার পাতা ও ফল গ্র্যাভিটির জন্য নিচের দিকে ঝুলে থাকে। কিন্তু কলা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের আলোর দিকে বাড়তে শুরু করে, যার কারণে কলার আকৃতি বাঁকা হয়ে যায়।
অন্যান্য বৃক্ষ বা ফলের মতো কলার পাতা ও ফল গ্র্যাভিটির জন্য নিচের দিকে ঝুলে থাকে। কিন্তু কলা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের আলোর দিকে বাড়তে শুরু করে, যার কারণে কলার আকৃতি বাঁকা হয়ে যায়।
advertisement
advertisement
advertisement