Weekend Trip: হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যের সাক্ষী বাঁকুড়ার এই রাজবাড়ি, অবশ্যই ঢুঁ মারুন! গেলে ফিরতে চাইবেন না গ্যারান্টি...

Last Updated:
Weekend Trip: ইতিহাস অনুসারে বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুরের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলি থেকে শুরু করে পুরুলিয়া জেলার কুইলাপাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মৌজা ছিল সিমলাপাল
1/6
বাঁকুড়ায় আসলে কোথায় ঘুরবেন? তাহলে চলে আসুন এই নাম না জানা রাজবাড়িতে। রাজবাড়িটি রয়েছে বাঁকুড়া জেলার সিমলাপালে।
বাঁকুড়ায় আসলে কোথায় ঘুরবেন না জানলে চলে আসুন এই নাম না জানা রাজবাড়িতে। রাজবাড়িটি রয়েছে বাঁকুড়া জেলার সিমলাপালে।
advertisement
2/6
মুখ্য দরজা দিয়ে রাজবাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলে যেন এক অন্য পৃথিবী। কত বনেদিয়ানা এবং কত আভিজাত্য। রয়েছে নাট মঞ্চ, মন্দির এবং ইতিহাসের ছোঁয়া।
মুখ্য দরজা দিয়ে রাজবাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলে যেন এক অন্য পৃথিবী। কত বনেদিয়ানা এবং কত আভিজাত্য। রয়েছে নাট মঞ্চ, মন্দির এবং ইতিহাসের ছোঁয়া।
advertisement
3/6
ইতিহাস অনুসারে বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুরের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলি থেকে শুরু করে পুরুলিয়া জেলার কুইলাপাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মৌজা ছিল সিমলাপাল রাজ পরিবারের অধীনে। সিমলাপাল রাজ পরিবারের শেষ রাজা ছিলেন শ্যামসুন্দর সিংহ চৌধুরি।
ইতিহাস অনুসারে বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুরের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলি থেকে শুরু করে পুরুলিয়া জেলার কুইলাপাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মৌজা ছিল সিমলাপাল রাজ পরিবারের অধীনে। সিমলাপাল রাজ পরিবারের শেষ রাজা ছিলেন শ্যামসুন্দর সিংহ চৌধুরি।
advertisement
4/6
এবার প্রশ্ন সিমলাপাল রাজবাড়ি যাবেন কি ভাবে? বাঁকুড়া শহর থেকে যাওয়া খুব সোজা। বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা চলে আসতে হবে তালডাংরা। বাঁকুড়া থেকে তালডাংরার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। এবার তালডাংরা থেকে সোজা রাস্তা ধরে সিমলাপাল, আরও ১২ কিলোমিটার। সিমলাপাল বাজারে ঢুকেই দেখতে পাবেন সিমলাপাল রাজবাড়ি।
এবার প্রশ্ন সিমলাপাল রাজবাড়ি যাবেন কি ভাবে? বাঁকুড়া শহর থেকে যাওয়া খুব সোজা। বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা চলে আসতে হবে তালডাংরা। বাঁকুড়া থেকে তালডাংরার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। এবার তালডাংরা থেকে সোজা রাস্তা ধরে সিমলাপাল, আরও ১২ কিলোমিটার। সিমলাপাল বাজারে ঢুকেই দেখতে পাবেন সিমলাপাল রাজবাড়ি
advertisement
5/6
সিমলাপালের স্থানীয় বাসিন্দা নরেশ কান্তি পতি জানান, যারা কলকাতা থেকে আসছেন তারা বাঁকুড়া শহর থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে চলে আসতে পারেন খুব সহজেই।
সিমলাপালের স্থানীয় বাসিন্দা নরেশ কান্তি পতি জানান, যারা কলকাতা থেকে আসছেন তারা বাঁকুড়া শহর থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে চলে আসতে পারেন খুব সহজেই।
advertisement
6/6
ঘোরার আমেজটা বহাল তবিয়তে থাকবে তা বলাই বাহুল্য। সেই কারণেই বাঁকুড়ার এই রাজবাড়ি আপনার গরম শেষে একটা সুন্দর ডেসটিনেশন হতেই পারে।
ঘোরার আমেজটা বহাল তবিয়তে থাকবে তা বলাই বাহুল্য। সেই কারণেই বাঁকুড়ার এই রাজবাড়ি আপনার গরম শেষে একটা সুন্দর ডেসটিনেশন হতেই পারে।
advertisement
advertisement
advertisement