দিঘা, মন্দারমণি-তে ভিড়? কলকাতার কাছে নিরিবিলি সাগরপাড় বেড়ানোর সেরা ঠিকানা, মুহূর্তে চাঙ্গা মন!

Last Updated:
দিঘা-মন্দারমনির ভিড় এড়িয়ে ক্যাপলদের সময় কাটানোর সেরা ‘এই’ নির্জন স্থান। এই শান্ত সমুদ্র সৈকতে কীভাবে পৌঁছবেন, কোথায় থাকবেন এবং কী কী দেখবেন, তা বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।
1/6
সপ্তাহান্তে সমুদ্র দর্শনের ইচ্ছে যখন আসে, তখন বাঙালির প্রথম পছন্দ সাধারণত দিঘা বা মন্দারমণি। তবে অনেকেই ভিড় এড়িয়ে নির্জন এবং শান্ত সমুদ্র উপভোগ করতে চান। সেই অনুসন্ধানে পূর্ব মেদিনীপুরের জুনপুট একটি আদর্শ গন্তব্য। এখানকার পরিবেশ শান্ত, বালিয়াড়ি বিস্তীর্ণ এবং সৈকতের পাশে চোখে পড়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যা শহরের কোলাহল থেকে দূরে কিছুটা শিথিলতার সুযোগ দেয়।
সপ্তাহান্তে সমুদ্র দর্শনের ইচ্ছে যখন আসে, তখন বাঙালির প্রথম পছন্দ সাধারণত দিঘা বা মন্দারমণি। তবে অনেকেই ভিড় এড়িয়ে নির্জন এবং শান্ত সমুদ্র উপভোগ করতে চান। সেই অনুসন্ধানে পূর্ব মেদিনীপুরের জুনপুট একটি আদর্শ গন্তব্য। এখানকার পরিবেশ শান্ত, বালিয়াড়ি বিস্তীর্ণ এবং সৈকতের পাশে চোখে পড়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যা শহরের কোলাহল থেকে দূরে কিছুটা শিথিলতার সুযোগ দেয়।
advertisement
2/6
জুনপুটের বেলাভূমি বেশ দীর্ঘ এবং ভাটার সময় লাল কাঁকড়ায় ভরে ওঠে। যদিও স্নানের জন্য এটি খুব নিরাপদ নয়, তবুও নির্জন বালিয়াড়িতে হাঁটাহাঁটি ও সময় কাটান এক আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। এখানে ক্যাসুয়ারিনা গাছের সারি রয়েছে। এছাড়াও মৎস দফতরের মাছের জাদুঘর ও বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুণ্ডলার স্মৃতি বিজড়িত মন্দির দর্শনীয়। মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে বাঁকিপুট সৈকত এবং কাছেই দরিয়াপুর বাতিঘর রয়েছে।
জুনপুটের বেলাভূমি বেশ দীর্ঘ এবং ভাটার সময় লাল কাঁকড়ায় ভরে ওঠে। যদিও স্নানের জন্য এটি খুব নিরাপদ নয়, তবুও নির্জন বালিয়াড়িতে হাঁটাহাঁটি ও সময় কাটান এক আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। এখানে ক্যাসুয়ারিনা গাছের সারি রয়েছে। এছাড়াও মৎস দফতরের মাছের জাদুঘর ও বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুণ্ডলার স্মৃতি বিজড়িত মন্দির দর্শনীয়। মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে বাঁকিপুট সৈকত এবং কাছেই দরিয়াপুর বাতিঘর রয়েছে।
advertisement
3/6
পর্যটকদের থাকার জন্য জুনপুটে বেশ কয়েকটি রিসর্ট রয়েছে। তবে আগে থেকে বুকিং করা ভাল, কারণ ছুটির সময় অনেক ভ্রমণকারী আসে। অনেকেই দিঘা, মন্দারমণি বা গোপালপুর থেকে এখানে আসে। গাছপালায় ঘেরা বালিয়াড়িতে চড়ুইভাতি করার ব্যবস্থা খুবই আনন্দদায়ক। চাইলে স্থানীয় মৎসজীবীদের কাছ থেকে সরাসরি তাজা মাছ কেনাও যায়।
পর্যটকদের থাকার জন্য জুনপুটে বেশ কয়েকটি রিসর্ট রয়েছে। তবে আগে থেকে বুকিং করা ভাল, কারণ ছুটির সময় অনেক ভ্রমণকারী আসে। অনেকেই দিঘা, মন্দারমণি বা গোপালপুর থেকে এখানে আসে। গাছপালায় ঘেরা বালিয়াড়িতে চড়ুইভাতি করার ব্যবস্থা খুবই আনন্দদায়ক। চাইলে স্থানীয় মৎসজীবীদের কাছ থেকে সরাসরি তাজা মাছ কেনাও যায়।
advertisement
4/6
খাদ্যপ্রেমীদের জন্য জুনপুটে সমুদ্রের স্বাদ সত্যিই আনন্দদায়ক। সরিষার সসে ইলিশ, মশলাদার চিংড়ি বা স্থানীয় বিশেষ খাবারগুলো স্বাদ ও আতিথেয়তায় ভরপুর। স্থানীয় রেস্তোরাঁগুলোতে এই খাবারগুলো পরিবেশিত হয় তাজা ও সুস্বাদু অবস্থায়। সমুদ্রের পাশের খাবারের স্বাদ ভ্রমণকে আরও আনন্দময় করে তোলে।
খাদ্যপ্রেমীদের জন্য জুনপুটে সমুদ্রের স্বাদ সত্যিই আনন্দদায়ক। সরিষার সসে ইলিশ, মশলাদার চিংড়ি বা স্থানীয় বিশেষ খাবারগুলো স্বাদ ও আতিথেয়তায় ভরপুর। স্থানীয় রেস্তোরাঁগুলোতে এই খাবারগুলো পরিবেশিত হয় তাজা ও সুস্বাদু অবস্থায়। সমুদ্রের পাশের খাবারের স্বাদ ভ্রমণকে আরও আনন্দময় করে তোলে।
advertisement
5/6
সড়কপথে কলকাতা থেকে জুনপুটের দূরত্ব প্রায় ১৫০ কিলোমিটার। দিঘা থেকে এখানে আসতে প্রায় ৪০ কিলোমিটার। প্রথমে পৌঁছাতে হবে কাঁথি, কাঁথি থেকে ছোট গাড়িতে বা লোকাল ভ্যান নিয়ে যাত্রা করা যায়। ট্রেনে যেতে চাইলে হাওড়া থেকে কাঁথির ট্রেন মেলে। সমুদ্র দর্শনের জন্য জুনপুটের এই সুবিধাজনক অবস্থান যেকোনও ভ্রমণকারীকে সহজে পৌঁছানোর সুযোগ দেয়। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
সড়কপথে কলকাতা থেকে জুনপুটের দূরত্ব প্রায় ১৫০ কিলোমিটার। দিঘা থেকে এখানে আসতে প্রায় ৪০ কিলোমিটার। প্রথমে পৌঁছাতে হবে কাঁথি, কাঁথি থেকে ছোট গাড়িতে বা লোকাল ভ্যান নিয়ে যাত্রা করা যায়। ট্রেনে যেতে চাইলে হাওড়া থেকে কাঁথির ট্রেন মেলে। সমুদ্র দর্শনের জন্য জুনপুটের এই সুবিধাজনক অবস্থান যেকোনও ভ্রমণকারীকে সহজে পৌঁছানোর সুযোগ দেয়। (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
6/6
এক পর্যটক অভিষেক রায় চৌধুরী বলেন, “আমি সপ্তাহান্তে শান্ত সমুদ্রের সন্ধানে জুনপুট এলাম, এবং সত্যিই এটি আমার প্রত্যাশার চেয়ে অনেক সুন্দর। ভিড় নেই, বালিয়াড়ি শান্ত এবং সমুদ্রের কোলাহল থেকে দূরে সময় কাটানো সত্যিই মনোরম অভিজ্ঞতা। স্থানীয় খাবারের স্বাদও অসাধারণ। আমি সময় পেলে এখানে আবারো আসব এবং সবাইকে এখানে আসার পরামর্শ দেব।” (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
এক পর্যটক অভিষেক রায় চৌধুরী বলেন, “আমি সপ্তাহান্তে শান্ত সমুদ্রের সন্ধানে জুনপুট এলাম, এবং সত্যিই এটি আমার প্রত্যাশার চেয়ে অনেক সুন্দর। ভিড় নেই, বালিয়াড়ি শান্ত এবং সমুদ্রের কোলাহল থেকে দূরে সময় কাটানো সত্যিই মনোরম অভিজ্ঞতা। স্থানীয় খাবারের স্বাদও অসাধারণ। আমি সময় পেলে এখানে আবারো আসব এবং সবাইকে এখানে আসার পরামর্শ দেব।” (তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement