Weekend Trip: বারে বারে পুরুলিয়া গেলেও এই '৫' জায়গার সন্ধান পাননি অনেকেই, এবারের ছুটিতে অফবিট স্পটগুলি ঘুরে আসুন, ছবির চেয়েও সুন্দর

Last Updated:
Weekend Trip: সপ্তাহের ছুটিতে পুরুলিয়া বেড়ানোর প্ল্যানিং থাকলে ঘুরে আসুন প্রকৃতির উজাড় করা রূপ ও মন ভাল করার ঠিকানা পুরুলিয়ার অফবিট এই পাঁচ লোকেশনে। 
1/5
*পাহাড় ও সবুজ অরণ্যে ঘেরা জেলা পুরুলিয়া। সপ্তাহের ছুটিতে পুরুলিয়া বেড়ানোর প্ল্যানিং থাকলে ঘুরে আসুন প্রকৃতির উজাড় করা রূপ ও মন ভাল করার ঠিকানা পুরুলিয়ার অফবিট এই পাঁচ লোকেশনে। রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রে পুরুলিয়ার জয়চণ্ডী পাহাড় অন্যতম প্রধান জায়গা দখল করে আছে। যেখানে অরণ্যের মাঝে প্রকৃতিকে খুব সহজেই আপনি উপভোগ করতে পারবেন। যদি আপনি রক ক্লাইম্বিং-এর ভক্ত হন, তাহলে জয়চণ্ডী পাহাড়ে অবশ্যই আসতে পারেন। জয়চণ্ডী পাহাড় জয়চণ্ডী রেল স্টেশন থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। আদ্রা রেল স্টেশন থেকেও এখানে খুব সহজেই চলে আসতে পারবেন। এখানে থাকার জন্য রিসর্ট, কর্টেজ ও অতিথিশালার পরিষেবাও রয়েছে।
*পাহাড় ও সবুজ অরণ্যে ঘেরা জেলা পুরুলিয়া। সপ্তাহের ছুটিতে পুরুলিয়া বেড়ানোর প্ল্যানিং থাকলে ঘুরে আসুন প্রকৃতির উজাড় করা রূপ ও মন ভাল করার ঠিকানা পুরুলিয়ার অফবিট এই পাঁচ লোকেশনে। রাজ্যের পর্যটন মানচিত্রে পুরুলিয়ার জয়চণ্ডী পাহাড় অন্যতম প্রধান জায়গা দখল করে আছে। যেখানে অরণ্যের মাঝে প্রকৃতিকে খুব সহজেই আপনি উপভোগ করতে পারবেন। যদি আপনি রক ক্লাইম্বিং-এর ভক্ত হন, তাহলে জয়চণ্ডী পাহাড়ে অবশ্যই আসতে পারেন। জয়চণ্ডী পাহাড় জয়চণ্ডী রেল স্টেশন থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। আদ্রা রেল স্টেশন থেকেও এখানে খুব সহজেই চলে আসতে পারবেন। এখানে থাকার জন্য রিসর্ট, কর্টেজ ও অতিথিশালার পরিষেবাও রয়েছে।
advertisement
2/5
*পুরুলিয়ার ট্যুরিজমে একটি নতুন জায়গার সংযোজন হয়েছে। যেটি হল মানবাজারের দুর্গাডি পর্যটন কেন্দ্র। নীল জলরাশির মাঝে দু’পাশে ফুঁড়ে উঠেছে সবুজ জঙ্গলে ঢাকা পাহাড়। কানে ভেসে আসে শুধুই পাখিদের কলরব। সোনাঝুরি ও নানান গাছগাছালির সবুজে ঘেরা কংসাবতী জলাধারের ঢেউ পাহাড়ের পাদদেশে আছড়ে পড়ার কলতান জলের মাঝে ছোট ছোট দ্বীপ এই সবই পর্যটকদের এখানে মন ছুঁয়ে যাবে। বাড়তি আকর্ষণ পড়ন্ত বিকেলে কর্টেজের বাইরে চেয়ারে বসে চায়ের কাপ হাতে সূর্যাস্ত দেখা। এখানে অনেকগুলি সরকারি কর্টেজ তৈরি হয়েছে। পুরুলিয়া থেকে মানবাজার মাত্র ঘণ্টা দেড়েকের পথ। আর মানবাজার নামলে একেবারে সামনেই দেখা যাবে দুর্গাডি পর্যটন কেন্দ্র।
*পুরুলিয়ার ট্যুরিজমে একটি নতুন জায়গার সংযোজন হয়েছে। যেটি হল মানবাজারের দুর্গাডি পর্যটন কেন্দ্র। নীল জলরাশির মাঝে দু’পাশে ফুঁড়ে উঠেছে সবুজ জঙ্গলে ঢাকা পাহাড়। কানে ভেসে আসে শুধুই পাখিদের কলরব। সোনাঝুরি ও নানান গাছগাছালির সবুজে ঘেরা কংসাবতী জলাধারের ঢেউ পাহাড়ের পাদদেশে আছড়ে পড়ার কলতান জলের মাঝে ছোট ছোট দ্বীপ এই সবই পর্যটকদের এখানে মন ছুঁয়ে যাবে। বাড়তি আকর্ষণ পড়ন্ত বিকেলে কর্টেজের বাইরে চেয়ারে বসে চায়ের কাপ হাতে সূর্যাস্ত দেখা। এখানে অনেকগুলি সরকারি কর্টেজ তৈরি হয়েছে। পুরুলিয়া থেকে মানবাজার মাত্র ঘণ্টা দেড়েকের পথ। আর মানবাজার নামলে একেবারে সামনেই দেখা যাবে দুর্গাডি পর্যটন কেন্দ্র।
advertisement
3/5
*অরণ্য ঘেরা ধ্বংসাবশেষ আজও পর্যটক মহলের আকর্ষণ পুরুলিয়ার গড় পঞ্চকোট। শহুরে কোলাহল, ধুলো ধোঁয়া এড়িয়ে মায়াবী পরিবেশে দিন কয়েক কাটাতে হলে গড় পঞ্চকোট একেবারে যথার্থ। গড় পঞ্চকোটে সরকারি, বেসরকারি দুই রকম থাকার জায়গাই আছে। প্রতিটি আবাস এমন জায়গায়, যেখান থেকে প্রকৃতির উজাড় করা রূপ দৃশ্যমান হয়। যেখানে নাগালে প্রকৃতি, পিছনে ইতিহাস। প্রকৃতির রূপ দেখে চোখ জুড়োনোর জন্য আদর্শ জায়গা গড় পঞ্চকোট। আর এই এলাকার ভৌগলিক অবস্থান এমনই যে মনে হবে মেঘ আপনাকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। পুরুলিয়া জেলার পঞ্চকোট পাহাড়ের কোলে নিতুড়িয়া থানার অন্তর্গত গোবাগ গ্রামের কাছে এই গড়পঞ্চকোট জায়গাটি অবস্থিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে প্রাচীন ইতিহাসের এক অদ্ভুত মেলবন্ধন এই স্থানটি। আদ্রা রেল স্টেশন থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরত্বে আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন গড় পঞ্চকোটে।
*অরণ্য ঘেরা ধ্বংসাবশেষ আজও পর্যটক মহলের আকর্ষণ পুরুলিয়ার গড় পঞ্চকোট। শহুরে কোলাহল, ধুলো ধোঁয়া এড়িয়ে মায়াবী পরিবেশে দিন কয়েক কাটাতে হলে গড় পঞ্চকোট একেবারে যথার্থ। গড় পঞ্চকোটে সরকারি, বেসরকারি দুই রকম থাকার জায়গাই আছে। প্রতিটি আবাস এমন জায়গায়, যেখান থেকে প্রকৃতির উজাড় করা রূপ দৃশ্যমান হয়। যেখানে নাগালে প্রকৃতি, পিছনে ইতিহাস। প্রকৃতির রূপ দেখে চোখ জুড়োনোর জন্য আদর্শ জায়গা গড় পঞ্চকোট। আর এই এলাকার ভৌগলিক অবস্থান এমনই যে মনে হবে মেঘ আপনাকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। পুরুলিয়া জেলার পঞ্চকোট পাহাড়ের কোলে নিতুড়িয়া থানার অন্তর্গত গোবাগ গ্রামের কাছে এই গড়পঞ্চকোট জায়গাটি অবস্থিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে প্রাচীন ইতিহাসের এক অদ্ভুত মেলবন্ধন এই স্থানটি। আদ্রা রেল স্টেশন থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরত্বে আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন গড় পঞ্চকোটে।
advertisement
4/5
*পুরুলিয়ায় লোকচক্ষুর আড়ালে ধীরে ধীরে সৌন্দর্য্যে মোড়া আরেক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠছে, যার নাম রঞ্জনডির যোগমায়া সরোবর। পুরুলিয়ার 'মিনি সুন্দরবন' নামে এখন এই পর্যটন কেন্দ্র বিশেষ পরিচিতি লাভ করেছে পর্যটকদের কাছে। জল-জঙ্গলের যুগলবন্দীর অফবিট ঠিকানা পুরুলিয়ার এই মিনি সুন্দরবন। শীত হোক বা বর্ষা– ঋতুর বৈচিত্র্যের সাথে সাথে এখানকার পরিবেশের মনমাতানো সাজের টানে ভিড় জমান পর্যটকরা। পুরুলিয়া শহর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে কাশীপুর রাজবাড়ির খুব কাছেই অবস্থিত এই পর্যটনকেন্দ্র। এখানে থাকার জন্য কটেজ ও অতিথিশালার পরিষেবাও রয়েছে।
*পুরুলিয়ায় লোকচক্ষুর আড়ালে ধীরে ধীরে সৌন্দর্য্যে মোড়া আরেক পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠছে, যার নাম রঞ্জনডির যোগমায়া সরোবর। পুরুলিয়ার 'মিনি সুন্দরবন' নামে এখন এই পর্যটন কেন্দ্র পরিচিতি লাভ করেছে পর্যটকদের কাছে। জল-জঙ্গলের যুগলবন্দীর অফবিট ঠিকানা পুরুলিয়ার কাশীপুরের এই মিনি সুন্দরবন। শীত হোক বা বর্ষা– ঋতুর বৈচিত্র্যের সাথে সাথে এখানকার পরিবেশের মনমাতানো সাজের টানে ভিড় জমান পর্যটকরা। পুরুলিয়া শহর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে কাশীপুর রাজবাড়ির খুব কাছেই অবস্থিত এই পর্যটন কেন্দ্র। এখানে থাকার জন্য কটেজ ও অতিথিশালার পরিষেবাও রয়েছে।
advertisement
5/5
*পুরুলিয়ার সেরা অফবিট স্থানগুলির মধ্যে একটি। এটি একটি শান্ত জায়গা যেখানে সবুজ পাহাড় একটি শান্ত হ্রদকে ঘিরে রেখেছে। যদিও এটি একটি বিশাল হ্রদ নয়। তবে এর সৌন্দর্য এবং শান্ততা মনোমুগ্ধকর। বরন্তি জলাধার একটি জনপ্রিয় সপ্তাহান্তে ছুটি কাটানোর গন্তব্য, বিশেষ করে যারা প্রকৃতির মাঝে শান্তি খুঁজছেন তাদের জন্য। এখানে নৌকা ভ্রমণেরও বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। থাকার জন্য রিসর্ট, কর্টেজের ব্যবস্থা রয়েছে। মুরাডি রেল স্টেশন থেকে খুব সহজেই আপনি বরন্তি জলাধারে পৌঁছে যেতে পারবেন।
*পুরুলিয়ার সেরা অফবিট স্থানগুলির মধ্যে একটি। এটি একটি শান্ত জায়গা যেখানে সবুজ পাহাড় একটি শান্ত হ্রদকে ঘিরে রেখেছে। যদিও এটি একটি বিশাল হ্রদ নয়। তবে এর সৌন্দর্য এবং শান্ততা মনোমুগ্ধকর। বরন্তি জলাধার একটি জনপ্রিয় সপ্তাহান্তে ছুটি কাটানোর গন্তব্য, বিশেষ করে যারা প্রকৃতির মাঝে শান্তি খুঁজছেন তাদের জন্য। এখানে নৌকা ভ্রমণেরও বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। থাকার জন্য রিসর্ট, কর্টেজের ব্যবস্থা রয়েছে। মুরাডি রেল স্টেশন থেকে খুব সহজেই আপনি বরন্তি জলাধারে পৌঁছে যেতে পারবেন।
advertisement
advertisement
advertisement