Bankura Tourism: বাঁকুড়া মানেই শুধু মকুটমণিপুর-শুশুনিয়া নয়, ঘুরে আসতে পারেন এই জলাধার, মন ভাল হয়ে যাবে

Last Updated:
Bankura Tourism: স্বচ্ছ কাচের মতো ‘নীল জলে’ নৌকাবিহার ! কলকাতা থেকে মাত্র ৩ ঘণ্টার রাস্তা, সামনের ছুটিতেই ঘুরে আসুন এই জায়গায়
1/6
দেখুন বর্ষার গাংদুয়া ড্যাম! মেঘে ঢাকা মায়াবী। আসুন, থাকতে পারবেন মাত্র ৩০০ টাকায়। ড্যামের পাশে রয়েছে থাকার সুলভ মূল্যে ব্যবস্থা। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দোপাধ্যায়)
দেখুন বর্ষার গাংদুয়া ড্যাম! মেঘে ঢাকা মায়াবী। আসুন, থাকতে পারবেন মাত্র ৩০০ টাকায়। ড্যামের পাশে রয়েছে থাকার সুলভ মূল্যে ব্যবস্থা। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দোপাধ্যায়)
advertisement
2/6
বছরের বেশিরভাগটা সময়, এই রকম থাকে বাঁকুড়ার গাংদুয়া সেচ জলাধার। নীল জল, স্বচ্ছ বাতাস এবং পাখির কলতান। তবে বর্ষায় যেন এক রূপসী যুবতীর মত সেজে ওঠে এই জলাধার। পুজোর আগে পর্যটকেরা আসছেন সেই কারণেই।
বছরের বেশিরভাগটা সময়, এই রকম থাকে বাঁকুড়ার গাংদুয়া সেচ জলাধার। নীল জল, স্বচ্ছ বাতাস এবং পাখির কলতান। তবে বর্ষায় যেন এক রূপসী যুবতীর মত সেজে ওঠে এই জলাধার। পুজোর আগে পর্যটকেরা আসছেন সেই কারণেই।
advertisement
3/6
ছবি তোলার একটি দুর্দান্ত জায়গা গাংদুয়া ড্যাম। জলাধারের আশেপাশে রয়েছে বড় বড় গাছ। গাছগুলির নিচে রয়েছে বসার জায়গা। চাইলে জলাধারে নেমে করতে পারবেন স্নান। রয়েছে বাঁধানো সিঁড়ি।
ছবি তোলার একটি দুর্দান্ত জায়গা গাংদুয়া ড্যাম। জলাধারের আশেপাশে রয়েছে বড় বড় গাছ। গাছগুলির নিচে রয়েছে বসার জায়গা। চাইলে জলাধারে নেমে করতে পারবেন স্নান। রয়েছে বাঁধানো সিঁড়ি।
advertisement
4/6
দূরে দেখা যাচ্ছে শুশুনিয়া পাহাড়। অসম্ভব সুন্দর লাগে দেখতে। যেন মনে হয় বসে বসে লেখা যাবে কবিতা। চাইলে নৌকা বিহার করতে পারবেন। একটি নৌকো সচল থাকলেও, শীতকালের জন্য চলছে প্রস্তুতি।
দূরে দেখা যাচ্ছে শুশুনিয়া পাহাড়। অসম্ভব সুন্দর লাগে দেখতে। যেন মনে হয় বসে বসে লেখা যাবে কবিতা। চাইলে নৌকা বিহার করতে পারবেন। একটি নৌকো সচল থাকলেও, শীতকালের জন্য চলছে প্রস্তুতি।
advertisement
5/6
পর্যটক পবন পাতর জানান,
পর্যটক পবন পাতর জানান, "এইখানে যতবার আসি ততবার ভালো লাগে। প্রতিটা ঋতুতে ভাল লাগে এই জলাধার। আশেপাশের ছবি তোলার খুব সুন্দর সুন্দর জায়গা রয়েছে। রয়েছে একটি ব্রিজ। বন্ধুদের সঙ্গে আসলে অনায়াসেই কেটে যায় সময়।"
advertisement
6/6
গাংদুয়া ড্যাম আসবেন কী ভাবে? বাঁকুড়া শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে গঙ্গাজলঘাটি ব্লক থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত শালী নদীর ওপরে এই ড্যাম, যার নাম গাংদুয়া। টুক করে বাস ধরে চলে আসুন, বা মোটরসাইকেলে। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
গাংদুয়া ড্যাম আসবেন কী ভাবে? বাঁকুড়া শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে গঙ্গাজলঘাটি ব্লক থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত শালী নদীর ওপরে এই ড্যাম, যার নাম গাংদুয়া। টুক করে বাস ধরে চলে আসুন, বা মোটরসাইকেলে। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
advertisement
advertisement