Weekend Tour: সূর্যমন্দিরে লুকিয়ে গোপন ইতিহাস, গ্রামের মেঠো পথে শীতের মিঠে রোদ গায়ে মেখে খুঁজুন ইতিহাস

Last Updated:
Weekend Tour: আবার ফিরে আসা যাক ১৯৪০ সালের ২৮এ এপ্রিল বেলা ১১ টা নাগাদ। ধীরুবাবু যখন নেতাজীকে নিয়ে রওনা হয়েছেন গঙ্গাজলঘাটির দিকে তখন অমরকানন দেশবন্ধু বিদ্যালয়ের ছাত্ররা ছুটে চলেছে নেতাজির ভাষণ শোনার জন্যে। 
1/6
শীতের আবহে খুঁজুন ইতিহাস। বাংলায় এই কাজের জন্য বাঁকুড়ার থেকে ভাল জায়গার কোথাও নেই। আনাচে-কানাচে ইতিহাস তার মধ্যে তুলে ধরা হল এই শীতে ইতিহাস খোঁজার সেরা কিছু ঠিকানা। মোটরসাইকেল নিয়ে কিংবা গাড়িতে করে চলে আসুন। অবশ্যই নেবেন একটা ডাইরি এবং পেন। কারণ খুঁজে পাবেন দুর্লভ সব তথ্য। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
শীতের আবহে খুঁজুন ইতিহাস। বাংলায় এই কাজের জন্য বাঁকুড়ার থেকে ভাল জায়গার কোথাও নেই। আনাচে-কানাচে ইতিহাস তার মধ্যে তুলে ধরা হল এই শীতে ইতিহাস খোঁজার সেরা কিছু ঠিকানা।মোটরসাইকেল নিয়ে কিংবা গাড়িতে করে চলে আসুন। অবশ্যই নেবেন একটা ডাইরি এবং পেন। কারণ খুঁজে পাবেন দুর্লভ সব তথ্য। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
2/6
বাঁকুড়া থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে দারিকেশ্বর নদীর ঠিক দক্ষিণ তীরে অবস্থিত, সোনাতপল বলে একটি গ্রাম। এই গ্রামেই রয়েছে চিত্তাকর্ষক একটি সূর্য মন্দির। অত্যন্ত আকর্ষণীয় এই মন্দির কিছুটা রহস্যময়ও। রহস্যের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষেত্র সমীক্ষক এবং প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে এই মন্দির আসলে একটি জৈন রেখ দেউল। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
বাঁকুড়া থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে দারিকেশ্বর নদীর ঠিক দক্ষিণ তীরে অবস্থিত, সোনাতপল বলে একটি গ্রাম। এই গ্রামেই রয়েছে চিত্তাকর্ষক একটি সূর্য মন্দির। অত্যন্ত আকর্ষণীয় এই মন্দির কিছুটা রহস্যময়ও। রহস্যের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষেত্র সমীক্ষক এবং প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে এই মন্দির আসলে একটি জৈন রেখ দেউল। ছবি ও তথ্য নিলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
3/6
চাঁদে মানুষের পা রাখা থেকে শুরু করে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ এবং জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর নাথুরাম গডসের হাতে
চাঁদে মানুষের পা রাখা থেকে শুরু করে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ এবং জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর নাথুরাম গডসের হাতে "অ্যাসাসিনেশন" সঙ্গে জার্মানির দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সারেন্ডার। পৃথিবীর মুখ্য হিস্টোরিকাল ইভেন্ট গুলির গল্প খুঁজে পাবেন বাঁকুড়াতে। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
4/6
বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন আলুইকান্দি এলাকায় রয়েছে এই মিউজিয়ামটি। গেলে চমকে যাবেন। মিউজিয়ামের কোষাধ্যক্ষ চন্দন শুক্লা বলেন,
বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন আলুইকান্দি এলাকায় রয়েছে এই মিউজিয়ামটি। গেলে চমকে যাবেনমিউজিয়ামের কোষাধ্যক্ষ চন্দন শুক্লা বলেন, "যারা জার্নালিজম নিয়ে পড়াশোনা করছেন কিংবা ইতিহাস গবেষণা করছেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ কালেকশন।" ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
5/6
দীপক কুমার অগ্নিহোত্রীর লেখা, 'গোবিন্দ দর্পণ'-এর ১২৬ নম্বর পৃষ্ঠায় স্পষ্ট লেখা আছে, ১৯২২ সালে প্রথম সাক্ষাৎ হয় গোবিন্দপ্রসাদ ও নেতাজির। ১৯৪০ সালে ২৮ এপ্রিল অমরকাননের উপর দিয়ে গঙ্গাজলঘাটিতে সভা করতে যান সুভাষচন্দ্র বসু। গোবিন্দ দর্পণে উল্লেখ আছে, ঠিক ১৯৪০ সালের ২৮ এপ্রিল বেলা ১১ টা নাগাদ দেশবন্ধু বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছিলেন নেতাজি। বলেছিলেন,
দীপক কুমার অগ্নিহোত্রীর লেখা, 'গোবিন্দ দর্পণ'-এর ১২৬ নম্বর পৃষ্ঠায় স্পষ্ট লেখা আছে, ১৯২২ সালে প্রথম সাক্ষাৎ হয় গোবিন্দপ্রসাদ ও নেতাজির। ১৯৪০ সালে ২৮ এপ্রিল অমরকাননের উপর দিয়ে গঙ্গাজলঘাটিতে সভা করতে যান সুভাষচন্দ্র বসু। গোবিন্দ দর্পণে উল্লেখ আছে, ঠিক ১৯৪০ সালের ২৮ এপ্রিল বেলা ১১ টা নাগাদ দেশবন্ধু বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছিলেন নেতাজি। বলেছিলেন, "দেশবন্ধু বিদ্যালয় পরিদর্শন করিয়া বিশেষ আনন্দ লাভ করলাম। ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
6/6
আবার ফিরে আসা যাক ১৯৪০ সালের ২৮এ এপ্রিল বেলা ১১ টা নাগাদ। ধিরুবাবু যখন নেতাজীকে নিয়ে রওনা হয়েছেন গঙ্গাজলঘাটির দিকে তখন অমরকানন দেশবন্ধু বিদ্যালয়ের ছাত্ররা ছুটে চলেছে নেতাজির ভাষণ শোনার জন্যে। সেই দৃশ্য দেখে নেতাজি গাড়ির গতি আসতে করেন এবং সভার সময় পিছিয়ে দেন যাতে সকল ছাত্র তাঁর ভাষণ শুনতে পায়। এই বিদ্যালয় প্রবেশ করে ঘুরে দেখতে পারেন সংগ্রহশালা।
আবার ফিরে আসা যাক ১৯৪০ সালের ২৮এ এপ্রিল বেলা ১১ টা নাগাদ। ধিরুবাবু যখন নেতাজীকে নিয়ে রওনা হয়েছেন গঙ্গাজলঘাটির দিকে তখন অমরকানন দেশবন্ধু বিদ্যালয়ের ছাত্ররা ছুটে চলেছে নেতাজির ভাষণ শোনার জন্যে। সেই দৃশ্য দেখে নেতাজি গাড়ির গতি আসতে করেন এবং সভার সময় পিছিয়ে দেন যাতে সকল ছাত্র তাঁর ভাষণ শুনতে পায় । এই বিদ্যালয়ে প্রবেশ করে ঘুরে দেখতে পারেন সংগ্রহশালা। ছবিও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
advertisement
advertisement