Weekend Destination:তিনটে নদীর সঙ্গমস্থলে চোখজুড়ানো দৃশ্য, ছোট্ট ছুটিতে নিরিবিলিতে সময় কাটাতে ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে

Last Updated:
তিনটে নদীর সঙ্গমস্থল গেঁওখালি। একদিক থেকে রূপনারায়ণ, অন্য দিক থেকে হলদী এবং হুগলি নদী এসে মিলিত হয়েছে এখানে
1/7
বাঙালি বেড়াতে ভালবাসে! ছুটি মানেই এক-ছুট! কাছে হোক বা দূরে! বেড়াতে গেলেই খুশি। কেউ পাহাড়ে যেতে চান, কেউ বা মরুভূমিতে, কেউ সমুদ্রে আবার কেউ বা শান্ত নিরিবিলিতে কাছের মানুষের সঙ্গে দুদণ্ড একান্ত সময় কাটাতে চান! সেরকমই একটি জায়গা পূর্ব মেদিনীপুর জেলার গেঁওখালি
বাঙালি বেড়াতে ভালবাসে! ছুটি মানেই এক-ছুট! কাছে হোক বা দূরে! বেড়াতে গেলেই খুশি। কেউ পাহাড়ে যেতে চান, কেউ বা মরুভূমিতে, কেউ সমুদ্রে আবার কেউ বা শান্ত নিরিবিলিতে কাছের মানুষের সঙ্গে দুদণ্ড একান্ত সময় কাটাতে চান! সেরকমই একটি জায়গা পূর্ব মেদিনীপুর জেলার গেঁওখালি।
advertisement
2/7
গেঁওখালি তিনটি নদীর সঙ্গমস্থল। এইখানে মিলিত হয়েছে রূপনারায়ণ, হলদি ও হুগলি নদী। ছবি ও তথ্য (সৈকত শী)
তিনটি নদীর সঙ্গমস্থল গেঁওখালি। একদিক থেকে রূপনারায়ণ, অন্য দিক থেকে হলদী এবং অপর দিক থেকে হুগলি নদী এসে মিলিত হয়েছে এই জায়গায়। এমনিতে শান্ত নদী ধীর প্রবাহে বয়ে যাচ্ছে। তবে জোয়ারের সময় স্রোত তীব্র। ছোট ছোট মালবাহী জাহাজের যাওয়া-আসা দেখতে দেখতে নিরিবিলি শান্ত প্রকৃতির মাঝে মন প্রাণ জুড়িয়ে নেওয়ার জন্য আদর্শ জায়গা গেঁওখালি।
advertisement
3/7
কলকাতা থেকে গেঁওখালির দূরত্ব ১১৫ কিলোমিটার। কলকাতা থেকে গেঁওখালির দূরত্ব ১১৫ কিলোমিটার। মেচেদা থেকে গেঁওখালির দূরত্ব ৪১ কিলোমিটার। হলদিয়া থেকে গেঁওখালির দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর তমলুক থেকে দূরত্ব মাত্র ২৮ কিলোমিটার। ছবি ও তথ্য (সৈকত শী)
কলকাতা থেকে গেঁওখালির দূরত্ব ১১৫ কিলোমিটার। মেচেদা থেকে গেঁওখালির দূরত্ব ৪১ কিলোমিটার। হলদিয়া থেকে গেঁওখালির দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর তমলুক থেকে দূরত্ব মাত্র ২৮ কিলোমিটার। যাওয়া যায় স্থল ও জলপথে।
advertisement
4/7
ট্রেন, বাস বা লঞ্চে চেপে যাওয়া যায় গেঁওখালিতে। হাওড়া-হলদিয়া লোকালে চেপে সতীশ সামন্ত রেল স্টেশনে নেমে টোটো, অটো বা বাসে করে যাওয়া যায় গেঁওখালিতে। আবার মেচেদা থেকে হলদিয়াগামী ভায়া তমলুক বাসে চেপে মহিষাদল সিনেমা মোড় বাস স্টপে নেমে গেঁওখালি যাওয়া যায়। গেঁওখালির রুটে বাস চলাচল করে। গেঁওখালি থেকে হাওড়া জেলার গাদিয়াড়া এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার নূরপুর জলপথে ফেরি সার্ভিস রয়েছে প্রতিদিন
ট্রেন, বাস বা লঞ্চে চেপে যাওয়া যায় গেঁওখালিতে। হাওড়া-হলদিয়া লোকালে চেপে সতীশ সামন্ত রেল স্টেশনে নেমে টোটো, অটো বা বাসে করে যাওয়া যায় গেঁওখালিতে। আবার মেচেদা থেকে হলদিয়াগামী ভায়া তমলুক বাসে চেপে মহিষাদল সিনেমা মোড় বাস স্টপে নেমে গেঁওখালি যাওয়া যায়। গেঁওখালির রুটে বাস চলাচল করে। গেঁওখালি থেকে হাওড়া জেলার গাদিয়াড়া এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার নূরপুর জলপথে ফেরি সার্ভিস রয়েছে প্রতিদিন।
advertisement
5/7
গেঁওখালিতে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের দুটি গেস্ট হাউস রয়েছে। গেস্ট হাউসের নাম ত্রিবেণী সঙ্গম। রয়েছে এসি ঘর, ভাড়া ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা। এছাড়াও সেচ দফতরের বাংলো রয়েছে। তবে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের গেস্ট হাউস সবচেয়ে ভাল। হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ-এর নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে গেস্ট হাউসের রুম বুক করা যায়। ওয়েবসাইট www.hda.gov.in
গেঁওখালিতে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের দুটি গেস্ট হাউস রয়েছে। গেস্ট হাউসের নাম ত্রিবেণী সঙ্গম। রয়েছে এসি ঘর, ভাড়া ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা। এছাড়াও সেচ দফতরের বাংলো রয়েছে। তবে হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের গেস্ট হাউস সবচেয়ে ভাল। হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ-এর নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে গেস্ট হাউসের রুম বুক করা যায়। ওয়েবসাইট www.hda.gov.in
advertisement
6/7
গেঁওখালির কাছেই রয়েছে পর্তুগীজ পাড়া, প্রাচীন চার্চ। যেতে পারেন ইতিহাস সমৃদ্ধ মহিষাদলে। মহিষাদল রাজবাড়ি, রাজবাড়ি সংলগ্ন আম্রকুঞ্জ, জাপানি পদ্ধতিতে মিওয়াকি ফরেস্ট, গোপাল জিউর মন্দির ঘুরে দেখতে পারেন। কিছুটা দূরে গান্ধিজির পদধূলি ধন্য গান্ধি কুটির, মহিষাদলের রথতলা
গেঁওখালির কাছেই রয়েছে পর্তুগীজ পাড়া, প্রাচীন চার্চ। যেতে পারেন ইতিহাস সমৃদ্ধ মহিষাদলে। মহিষাদল রাজবাড়ি, রাজবাড়ি সংলগ্ন আম্রকুঞ্জ, জাপানি পদ্ধতিতে মিওয়াকি ফরেস্ট, গোপাল জিউর মন্দির ঘুরে দেখতে পারেন। কিছুটা দূরে গান্ধিজির পদধূলি ধন্য গান্ধি কুটির, মহিষাদলের রথতলা।
advertisement
7/7
কাছেপিঠে গোপালপুরে রয়েছে তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের প্রথম সর্বাধিনায়ক সতীশ সামন্তের জন্মস্থান ও বসতবাড়ি। স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে নির্মল প্রকৃতির মাঝে নিরিবিলি সময় কাটাতে ঘুরে আসতে পারেন গেঁওখালি। নদীতে ঢেউ এর আনাগোনা,মালবাহী ছোট ছোট জাহাজের আসা-যাওয়া দেখতে দেখতে বেলা ফুরিয়ে সন্ধে নেমে আসবে নদীর বুকে
কাছেপিঠে গোপালপুরে রয়েছে তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের প্রথম সর্বাধিনায়ক সতীশ সামন্তের জন্মস্থান ও বসতবাড়ি। স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে নির্মল প্রকৃতির মাঝে নিরিবিলি সময় কাটাতে ঘুরে আসতে পারেন গেঁওখালি। নদীতে ঢেউ এর আনাগোনা,মালবাহী ছোট ছোট জাহাজের আসা-যাওয়া দেখতে দেখতে বেলা ফুরিয়ে সন্ধে নেমে আসবে নদীর বুকে।
advertisement
advertisement
advertisement