Vitamin D: কোন ভিটামিনের অভাবে 'ব্রণ' হয় জানেন ? ক্রিম-লোশন-পার্লারে আর হাজার-হাজার খরচ নয়, জানুন আসল কারণ

Last Updated:
Vitamin D: ত্বকের সঠিক যত্নের অভাব, অত্যধিক তেল-মশলাজাত খাবার খাওয়া, জল কম খাওয়ার মতো বিভিন্ন কারণে ব্রণ হয়। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে ব্রণ বেশি হয়। পাশাপাশি, শরীরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের অভাবে ব্রণ দেখা দেয়
1/9
গোটা মুখে ব্রণ? আয়না দেখলেই কান্না পাচ্ছে? হাজার-হাজার টাকা খরচা করে নামীদামি ক্রিম-লোশন ব্যবহার করেও ফল পাচ্ছেন না? উলটে ব্রণর সংসার বাড়ছে? মাথায় রাখুন, কোনও কেমিক্যাল প্রডাক্ট ব্যবহার করে ব্রণর প্রকোপ কমে না! উলটে সব কেমিক্যাল কসমেটিক্স-এরই সাইড এফেক্ট রয়েছে। কাজেই আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে ব্রণ কেন হচ্ছে?
গোটা মুখে ব্রণ? আয়না দেখলেই কান্না পাচ্ছে? হাজার-হাজার টাকা খরচা করে নামীদামি ক্রিম-লোশন ব্যবহার করেও ফল পাচ্ছেন না? উলটে ব্রণর সংসার বাড়ছে? মাথায় রাখুন, কোনও কেমিক্যাল প্রডাক্ট ব্যবহার করে ব্রণর প্রকোপ কমে না! উলটে সব কেমিক্যাল কসমেটিক্স-এরই সাইড এফেক্ট রয়েছে। কাজেই আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে ব্রণ কেন হচ্ছে?
advertisement
2/9
ত্বকের সঠিক যত্নের অভাব, অত্যধিক তেল-মশলাজাত খাবার খাওয়া, জল কম খাওয়ার মতো বিভিন্ন কারণে ব্রণ হয়। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে ব্রণ বেশি হয়। পাশাপাশি, শরীরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের অভাবে ব্রণ দেখা দেয়। কোন ভিটামিন বলুন তো?
ত্বকের সঠিক যত্নের অভাব, অত্যধিক তেল-মশলাজাত খাবার খাওয়া, জল কম খাওয়ার মতো বিভিন্ন কারণে ব্রণ হয়। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে ব্রণ বেশি হয়। পাশাপাশি, শরীরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের অভাবে ব্রণ দেখা দেয়। কোন ভিটামিন বলুন তো?
advertisement
3/9
২০১৬- গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাবে ব্রণ হয়। যাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি কম, তাঁদের ব্রণ হওয়ার প্রবণতা বেশি। ব্রণ-র জন্য দায়ি P. acnes নামক একটি ব্যাকটেরিয়া। গবষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি এই ব্যাকটেরিয়ার কার্যকলাপ রোধ করে। ফলে ব্রণ হতে পারে না।
২০১৬- গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাবে ব্রণ হয়। যাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি কম, তাঁদের ব্রণ হওয়ার প্রবণতা বেশি। ব্রণ-র জন্য দায়ি P. acnes নামক একটি ব্যাকটেরিয়া। গবষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি এই ব্যাকটেরিয়ার কার্যকলাপ রোধ করে। ফলে ব্রণ হতে পারে না।
advertisement
4/9
ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে এবং ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পাশাপাশি, ভিটামিন ডি স্নায়ু কোষ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে।
ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে এবং ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পাশাপাশি, ভিটামিন ডি স্নায়ু কোষ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে।
advertisement
5/9
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
6/9
তবে মাথায় রাখবেন, শরীরে ভিটামিন ডি-র মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলে কিন্তু নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
তবে মাথায় রাখবেন, শরীরে ভিটামিন ডি-র মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলে কিন্তু নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
7/9
প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন কে পাওয়া যায় সবুজ শাক, সবজি, ডিমের কুসুম, মাংসের মেটে ও চিজ-এ।
প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন কে পাওয়া যায় সবুজ শাক, সবজি, ডিমের কুসুম, মাংসের মেটে ও চিজ-এ।
advertisement
8/9
আপনাকে সঠিক পরিমাণ ভিটামিন ডি খেতে হবে। বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ডি খাওয়ার পরিমাণ বদলে যায়। ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম।
আপনাকে সঠিক পরিমাণ ভিটামিন ডি খেতে হবে। বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ডি খাওয়ার পরিমাণ বদলে যায়। ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম।
advertisement
9/9
১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদের দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন। ১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদের দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
advertisement
advertisement
advertisement