Travel: দোলে পুরুলিয়া নয়, যান এই পলাশ ফুলের গ্রামে! খরচ মাত্র ৩০০ টাকা! মায়াবী রাত কাটান

Last Updated:
Travel: বসন্ত মানেই পলাশ ফুলের খেলা! দোলে পলাশ রঙে মেতে উঠুন এই অজানা গ্রামে! খরচ জানলে এখুনি যেতে চাইবেন! বিস্তারিত জানুন
1/6
বাঁকুড়ার ছবির মতো পর্যটন গ্রাম শিউলিবোনা। দেখা যাচ্ছে পলাশের সমারহ। পর্যটকদের জন্য অপেক্ষা করছে এই শিউলিবোনা। এই বসন্তের সেরা ঠিকানা।
বাঁকুড়ার ছবির মতো পর্যটন গ্রাম শিউলিবোনা। দেখা যাচ্ছে পলাশের সমারহ। পর্যটকদের জন্য অপেক্ষা করছে এই শিউলিবোনা। এই বসন্তের সেরা ঠিকানা।
advertisement
2/6
পাহাড়কে ঘিরে রয়েছে সবুজ বনানী। রয়েছে রঙিন আদিবাসী গ্রাম যেখানে ভেষজ রঙ এর দেওয়াল চিত্র মনে করিয়ে দেবে প্রাগৈতিহাসিক যুগ। এছাড়াও রয়েছে মন্দির এবং ট্রেকিং করার ব্যবস্থা!
পাহাড়কে ঘিরে রয়েছে সবুজ বনানী। রয়েছে রঙিন আদিবাসী গ্রাম যেখানে ভেষজ রঙ এর দেওয়াল চিত্র মনে করিয়ে দেবে প্রাগৈতিহাসিক যুগ। এছাড়াও রয়েছে মন্দির এবং ট্রেকিং করার ব্যবস্থা!
advertisement
3/6
শুশুনিয়া পাহাড়ের আশেপাশে রয়েছে থাকার একাধিক জায়গা। মরুতবাহা ইকোপার্ক থেকে শুরু করে, যুব আবাস। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে রয়েছে রাত্রি বাসের সুযোগ।
শুশুনিয়া পাহাড়ের আশেপাশে রয়েছে থাকার একাধিক জায়গা। মরুতবাহা ইকোপার্ক থেকে শুরু করে, যুব আবাস। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে রয়েছে রাত্রি বাসের সুযোগ।
advertisement
4/6
কলকাতা থেকে সরাসরি চলে আসুন বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে করে ছাতনা হয়ে শুশুনিয়া। শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় দুদিন থাকলেই ঘুরে দেখা হয়ে যাবে। পাহাড়, জম ধারা, শিউলি বোনা, ভরতপুর।
কলকাতা থেকে সরাসরি চলে আসুন বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া থেকে বাসে করে কিংবা গাড়িতে করে ছাতনা হয়ে শুশুনিয়া। শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় দুদিন থাকলেই ঘুরে দেখা হয়ে যাবে। পাহাড়, জম ধারা, শিউলি বোনা, ভরতপুর।
advertisement
5/6
একপ্রকার আদিবাসী সংস্কৃতি, প্রাগৈতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভেষজ উদ্ভিদের সম্ভার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি দুর্দান্ত কম্বিনেশন বাঁকুড়ার এই পর্যটন কেন্দ্র। আসুন শিউলিবোনা।
একপ্রকার আদিবাসী সংস্কৃতি, প্রাগৈতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভেষজ উদ্ভিদের সম্ভার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি দুর্দান্ত কম্বিনেশন বাঁকুড়ার এই পর্যটন কেন্দ্র। আসুন শিউলিবোনা।
advertisement
6/6
পলাশের সমারোহ দেখতে গেলে এটাই সেরা সময়। ধীরে ধীরে বাঁকুড়া ছেয়ে যাচ্ছে পলাশে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আদিবাসী গ্রাম এবং সঙ্গে লাল পলাশ।
পলাশের সমারোহ দেখতে গেলে এটাই সেরা সময়। ধীরে ধীরে বাঁকুড়া ছেয়ে যাচ্ছে পলাশে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আদিবাসী গ্রাম এবং সঙ্গে লাল পলাশ।
advertisement
advertisement
advertisement