Travel: বর্ষায় ঘুরে আসুন পুরুলিয়ার বড়ন্তি জলাধার, প্রকৃতির কোলে এক অপার শান্তি
- Published by:Sanjukta Sarkar
- hyperlocal
- Reported by:Shantonu Das
Last Updated:
বর্ষা নামলেই যেন প্রাণ ফিরে পায় পুরুলিয়ার ছোট্ট স্বপ্নপুরী বড়ন্তি। চারপাশে সবুজে মোড়া ছোট ছোট পাহাড়, আকাশজুড়ে ভেসে বেড়ানো সাদা-কাল মেঘের খেলা, আর মাঝখানে বড়ন্তি জলাধারের শান্ত, নির্জন জলরাশি, সব মিলিয়ে বড়ন্তি হয়ে ওঠে প্রকৃতিপ্রেমীদের এক স্বর্গ!
বর্ষা নামলেই পুরুলিয়ার ছোট্ট স্বপ্নপুরী বড়ন্তি যেন জেগে ওঠে এক নতুন প্রাণে। সবুজে ঢাকা ছোট ছোট পাহাড়, ঘন মেঘে ঢেকে থাকা আকাশ আর মাঝে বড়ন্তি জলাধারের শান্ত জলরাশি, সবকিছু মিলিয়ে এটি হয়ে ওঠে প্রকৃতিপ্রেমীদের স্বর্গ। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
বর্ষার মেঘে ঢাকা আকাশ সঙ্গে সবুজে মোড়ানো পাহাড় আর বড়ন্তি জলাধারের নির্জন সৌন্দর্য, সব মিলিয়ে বর্ষাকালের এক অনন্য গন্তব্য হয়ে ওঠে বড়ন্তি। যারা শহরের কোলাহল ছেড়ে প্রকৃতির কাছে যেতে চান, তাদের জন্য বড়ন্তি আদর্শ স্থান। এখানে জল, জঙ্গল আর পাহাড়, তিনের অপূর্ব মিলনে তৈরি হয় এক স্বপ্নময় পরিবেশ। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
কলকাতা থেকে ট্রেনে বড়ন্তি আসার একটি উপায় হল আপনি হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে আসানসোলের যে কোনও ট্রেন ধরে আসানসোল আসতে পারেন। তারপরে আসানসোল থেকে মুরাদি যাওয়ার জন্য আরেকটি ট্রেন ধরুন। মুরাদি থেকে বরন্তি ৬ কিমি মাত্র। সেখান থেকে একটি গাড়িতে খুব সহজেই পৌছে যেতে পারবেন বড়ন্তি। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
বিকল্প আরেকটি উপায় হল আপনি হাওড়া থেকে আদ্রা পর্যন্ত ট্রেনে আসুন, তারপরে আদ্রা থেকে মুরাডি যাওয়ার জন্য আদ্রা-আসানসোল বা বোকারো- আসানসোল যেকোন একটা ট্রেন ধরে নিন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
বড়ন্তি পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত মনোরম জলাধারে প্রকৃতি প্রেমীদের কাছে আরও একটি বিশেষ আকর্ষণ হল এখানে রয়েছে নৌকো বিহারের সুন্দর ও সুশৃঙ্খল ব্যবস্থা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
জলাধারের জলে নৌকো বিহারের সময় আপনি উপভোগ করতে পারবেন শান্ত পরিবেশ, পাহাড়ের ছায়া, পাখির ডাক এবং সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য। পর্যটকদের জন্য কাঠের ও প্যাডেলচালিত নৌকা ভাড়া পাওয়া যায় এবং অভিজ্ঞ মাঝিরা আপনাকে নিরাপদে ঘুরিয়ে আনেন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
বড়ন্তি খুব একটা উঁচু পাহাড়ের পর্যায়ে পড়ে না, তবে এই পাহাড়ের গায়ে ঘন জঙ্গলে হাঁটা বা ট্রেক করার মধ্যে বেশ একটা রোমাঞ্চকর ব্যাপার আছে। ভোরবেলায় লেকের পাশে হাঁটুন শরীর ও মন দুই ভাল হবে। বিকেলবেলায় সূর্যাস্ত দেখা সে এক দারুণ অভিজ্ঞতা। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
