Tourist Spot Near Kolkata: কলকাতা থেকে ২ ঘণ্টা! পুজোয় শহরের কোলাহল থেকে রেহাই পেতে ঘুরে আসুন এই জঙ্গলে, খরচে সাধ‍্যের মধ‍্যেই

Last Updated:
Tourist Spot Near Kolkata: শহরের কোলাহল থেকে মিলবে মানসিক শান্তি, ইতিহাসে মোড়া ঘন গড় জঙ্গলে সারা বছর পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে।
1/6
ঘন দুর্ভেদ্য জঙ্গলের মাঝেই রয়েছে বহু প্রাচীন শ্যামরুপা মন্দির।যা আজও ইতিহাস বহন করে চলেছে। ঐতিহাসিক চরিত্রগুলোর পাশাপাশি শাল - পিয়ালের ঘন গড় জঙ্গলে রয়েছে হরিণ,ময়ূর এবং নেকড়ে বাঘ, শেয়াল, গন্ধগোকুল,হায়না ইত্যাদি হিংস্র জীবজন্তু সহ নানান প্রজাতির রঙবেরঙের পাখিদের সমাহার।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
ঘন দুর্ভেদ্য জঙ্গলের মাঝেই রয়েছে বহু প্রাচীন শ্যামরুপা মন্দির।যা আজও ইতিহাস বহন করে চলেছে। ঐতিহাসিক চরিত্রগুলোর পাশাপাশি শাল - পিয়ালের ঘন গড় জঙ্গলে রয়েছে হরিণ,ময়ূর এবং নেকড়ে বাঘ, শেয়াল, গন্ধগোকুল,হায়না ইত্যাদি হিংস্র জীবজন্তু সহ নানান প্রজাতির রঙবেরঙের পাখিদের সমাহার।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার
advertisement
2/6
সপরিবারে সামনের উইকেন্ডেই চলে আসতেই পারেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরের গড় জঙ্গলে। দুর্গাপুর মহকুমার কাঁকসা ব্লকে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে গভীর জঙ্গলে রয়েছে বহু প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী গড়ের শ্যামরুপা মন্দির। এখানে রয়েছে মেধস মুনির আশ্রম।সর্বোপরি এলাকাটি একটি ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় তাৎপর্যপূর্ণ।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
সপরিবারে সামনের উইকেন্ডেই চলে আসতেই পারেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরের গড় জঙ্গলে। দুর্গাপুর মহকুমার কাঁকসা ব্লকে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে গভীর জঙ্গলে রয়েছে বহু প্রাচীন ঐতিহাসিক গড়ের শ্যামরুপা মন্দির। এখানে রয়েছে মেধস মুনির আশ্রম।সর্বোপরি এলাকাটি একটি ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় তাৎপর্যপূর্ণ।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
3/6
সবুজ জঙ্গলের মাঝে অবস্থিত মন্দির চত্বর প্রকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। মন্দির চত্বরে রয়েছে একটি ওয়াচ-টাওয়ার। ওই ওয়াচ-টাওয়ারে চড়লে দেখতে পাবেন ঘন জঙ্গলের একটি ওভারভিউ।যা সত্যিই মনমুগ্ধকর। মন্দিরের সেবায়েতের সাথে আগাম যোগাযোগ করলে শ্যামরুপা মায়ের ভোগও পাবেন আপনি।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
সবুজ জঙ্গলের মাঝে অবস্থিত মন্দির চত্বর প্রকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। মন্দির চত্বরে রয়েছে একটি ওয়াচ-টাওয়ার। ওই ওয়াচ-টাওয়ারে চড়লে দেখতে পাবেন ঘন জঙ্গলের একটি ওভারভিউ।যা সত্যিই মনমুগ্ধকর। মন্দিরের সেবায়েতের সাথে আগাম যোগাযোগ করলে শ্যামরুপা মায়ের ভোগও পাবেন আপনি।(ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
4/6
সেখানে থেকে কয়েক কিলোমিটার জঙ্গল পথে এগিয়ে গেলেই দেখা মিলবে হরিণের। এখানে রয়েছে ইচ্ছাই ঘোষের প্রতিষ্ঠিত বহু প্রাচীন দেউল ও দেউল থিম পার্ক। সেখানে রাত্রিযাপনের জন্য রয়েছে সুন্দর একটি কটেজ।শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য আছে খেলাধুলার সরঞ্জাম। জঙ্গলে ঘোরাঘুরি করতে করতে হঠাৎই মিলবে ময়ূরের দেখা।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
সেখানে থেকে কয়েক কিলোমিটার জঙ্গল পথে এগিয়ে গেলেই দেখা মিলবে হরিণের। এখানে রয়েছে ইচ্ছাই ঘোষের প্রতিষ্ঠিত বহু প্রাচীন দেউল ও দেউল থিম পার্ক। সেখানে রাত্রিযাপনের জন্য রয়েছে সুন্দর একটি কটেজ।শিশুদের মনরঞ্জনের জন্য আছে খেলাধুলার সরঞ্জাম। জঙ্গলে ঘোরাঘুরি করতে করতে হঠাৎই মিলবে ময়ূরের দেখা।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
5/6
কলকাতা থেকে ট্রেনে পৌঁছে যান দুর্গাপুর রেলস্টেশনে সেখান থেকে জয়দেব ঘাট যাওয়ার বাসে আসতে পারেন।তবে নিজস্ব অথবা কোনও গাড়ি রিজার্ভ করে আসায় সুবিধাজনক। আবার কলকাতা থেকে বাসে করে দুর্গাপুরের মুচিপাড়ায় নেমে গাড়ি রিজার্ভ করে মাত্র ১৮ কিলোমিটারের মধ্যেই পৌঁছে যান গড়জঙ্গল। এরপর তিন কিলোমিটারের মধ্যেই দেউল। মিলবে রাত্রি যাপনেরও বিশেষ সুযোগ সুবিধা।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
কলকাতা থেকে ট্রেনে পৌঁছে যান দুর্গাপুর রেলস্টেশনে সেখান থেকে জয়দেব ঘাট যাওয়ার বাসে আসতে পারেন।তবে নিজস্ব অথবা কোনও গাড়ি রিজার্ভ করে আসায় সুবিধাজনক। আবার কলকাতা থেকে বাসে করে দুর্গাপুরের মুচিপাড়ায় নেমে গাড়ি রিজার্ভ করে মাত্র ১৮ কিলোমিটারের মধ্যেই পৌঁছে যান গড়জঙ্গল। এরপর তিন কিলোমিটারের মধ্যেই দেউল। মিলবে রাত্রি যাপনেরও বিশেষ সুযোগ সুবিধা।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
6/6
শ্যামরুপা মন্দিরের সেবায়েত সন্তোষ রায় জানান,শহরের কোলাহল ছেড়ে এখন বহু মানুষ ঘন দুর্ভেদ্য জঙ্গলের নিস্তব্ধতা ও প্রাকৃতিক অনুভূতি নিতে আসেন গড় জঙ্গলে।সুরথ রাজার এই গড়ে সারা বছর পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। কলকাতা দিল্লী আসাম থেকেও অনেক ভক্ত শ্যামরুপা মন্দিরে পুজো দেওয়ার পাশাপাশি ঘুরতে আসেন। দেউলে থাকা - খাওয়ারও বন্দোবস্ত আছে। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
শ্যামরুপা মন্দিরের সেবায়েত সন্তোষ রায় জানান,শহরের কোলাহল ছেড়ে এখন বহু মানুষ ঘন দুর্ভেদ্য জঙ্গলের নিস্তব্ধতা ও প্রাকৃতিক অনুভূতি নিতে আসেন গড় জঙ্গলে। সারা বছর পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। কলকাতা দিল্লী আসাম থেকেও অনেক ভক্ত শ্যামরুপা মন্দিরে পুজো দেওয়ার পাশাপাশি ঘুরতে আসেন। দেউলে থাকা খাওয়ারও বন্দোবস্ত আছে। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
advertisement
advertisement