Bengali Viral Sweet: ২০০ লিটার খাঁটি দুধ থেকে হয় এই মিষ্টি! মুখে দিলেই গলে যাবে, স্বাদ পাগল করবে, কী মিষ্টি বলুন তো?

Last Updated:
বর্তমান সময় এই মিষ্টির জন্য বেশ অনেকটা চাহিদা বেড়ে উঠেছে এই দোকানের। মাত্র ১৫ টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে এই বিশেষ মিষ্টি।
1/6
সাধারণ ভাবে মিষ্টির মধ্যে সন্দেশ কিংবা কালাকান্দের নাম তো সকলেই শুনেছেন। জেলায় রাজারহাট এলাকার এক গ্রাম্য মিষ্টির দোকান বেশ অনেকটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমান সময় এই মিষ্টির জন্য বেশ অনেকটা চাহিদা বেড়ে উঠেছে এই দোকানের। মাত্র ১৫ টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে এই বিশেষ মিষ্টি। (Sarthak Pandit)
সাধারণ ভাবে মিষ্টির মধ্যে সন্দেশ কিংবা কালাকান্দের নাম তো সকলেই শুনেছেন। জেলায় রাজারহাট এলাকার এক গ্রাম্য মিষ্টির দোকান বেশ অনেকটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমান সময় এই মিষ্টির জন্য বেশ অনেকটা চাহিদা বেড়ে উঠেছে এই দোকানের। মাত্র ১৫ টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে এই বিশেষ মিষ্টি। (Sarthak Pandit)
advertisement
2/6
দোকানের কর্নধার ১৯৮৩ সালে এই দোকান শুরু করেন। তাঁর ইচ্ছে ছিল এই দোকানের নাম জনপ্রিয় করে তোলা। আর সেই কাজটি তিনি করতে পেরেছেন তাঁর কাজের মাধ্যমে। আগামীদিনে তিনি আরোও ভাল মানের মিষ্টি সকলকে খাওয়াতে চান।
দোকানের কর্নধার ১৯৮৩ সালে এই দোকান শুরু করেন। তাঁর ইচ্ছে ছিল এই দোকানের নাম জনপ্রিয় করে তোলা। আর সেই কাজটি তিনি করতে পেরেছেন তাঁর কাজের মাধ্যমে। আগামীদিনে তিনি আরোও ভাল মানের মিষ্টি সকলকে খাওয়াতে চান।
advertisement
3/6
দোকানের এক গ্রাহক সন্তোষ দে জানান, "এই দোকানের কালাকান্দের স্বাদ অনেকটা বেশি অন্যান্য মিষ্টির দোকানের চাইতে। জেলায় বহু মিষ্টির দোকান থাকলেও এই মিষ্টি যেভাবে তৈরি হয় সেটা সত্যিই আলাদা। সারাদিনে প্রায় ২০০ লিটার দুধের ছানা তৈরি করে, সেটা দিয়েই তৈরি করা হয় কালাকান্দ। যেই কারণে এই মিষ্টির স্বাদ বেশ অনেকটা সুস্বাদু হয়ে থাকে। বহু মানুষ এই মিষ্টির টানেই আসেন এই দোকানে। দীর্ঘ সময় ধরে এই মিষ্টির স্বাদ ও মন অপরিবর্তিত রয়ে গিয়েছে। যা গ্রাহকদের আকর্ষণ করে অনেকটা।"
দোকানের এক গ্রাহক সন্তোষ দে জানান, "এই দোকানের কালাকান্দের স্বাদ অনেকটা বেশি অন্যান্য মিষ্টির দোকানের চাইতে। জেলায় বহু মিষ্টির দোকান থাকলেও এই মিষ্টি যেভাবে তৈরি হয় সেটা সত্যিই আলাদা। সারাদিনে প্রায় ২০০ লিটার দুধের ছানা তৈরি করে, সেটা দিয়েই তৈরি করা হয় কালাকান্দ। যেই কারণে এই মিষ্টির স্বাদ বেশ অনেকটা সুস্বাদু হয়ে থাকে। বহু মানুষ এই মিষ্টির টানেই আসেন এই দোকানে। দীর্ঘ সময় ধরে এই মিষ্টির স্বাদ ও মন অপরিবর্তিত রয়ে গিয়েছে। যা গ্রাহকদের আকর্ষণ করে অনেকটা।"
advertisement
4/6
দোকানের গ্রাহক গোপাল দাস জানান, "জেলার মধ্যে নিজের তৈরি মিষ্টির নাম তৈরি করাই ছিল ইচ্ছে। সেই জন্য ১৯৮৩ সালে এই দোকান শুরু করেন তিনি। তখন থেকেই একা হাতে মিষ্টি তৈরি থেকে দোকান করা সবটাই তিনিই করে থাকেন। পরিবারের মানুষেরাও যথেষ্ট সাহায্য করে। এই মিষ্টি জন্য সারাদিনে প্রায় ২০০ লিটার খাঁটি দুধের প্রয়োজন হয়। মোট ২২ জন গরুর মালিকের কাছ থেকে সেই দুধ সংগ্রহ করা হয়।"
দোকানের গ্রাহক গোপাল দাস জানান, "জেলার মধ্যে নিজের তৈরি মিষ্টির নাম তৈরি করাই ছিল ইচ্ছে। সেই জন্য ১৯৮৩ সালে এই দোকান শুরু করেন তিনি। তখন থেকেই একা হাতে মিষ্টি তৈরি থেকে দোকান করা সবটাই তিনিই করে থাকেন। পরিবারের মানুষেরাও যথেষ্ট সাহায্য করে। এই মিষ্টি জন্য সারাদিনে প্রায় ২০০ লিটার খাঁটি দুধের প্রয়োজন হয়। মোট ২২ জন গরুর মালিকের কাছ থেকে সেই দুধ সংগ্রহ করা হয়।"
advertisement
5/6
দোকানের কর্ণধারের ছেলে বিশ্বজিৎ দাস জানান, "আগামীদিনে তিনি বাবার এই মিষ্টির নাম ধরে রাখবেন। তাই এখন থেকেই ধীরে ধীরে শিখে চলেছেন তিনি।"
দোকানের কর্ণধারের ছেলে বিশ্বজিৎ দাস জানান, "আগামীদিনে তিনি বাবার এই মিষ্টির নাম ধরে রাখবেন। তাই এখন থেকেই ধীরে ধীরে শিখে চলেছেন তিনি।"
advertisement
6/6
বহু মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে শুধুমাত্র এই মিষ্টি কিনতেই ছুটে আসেন কোচবিহারে। দিনের পর দিন এই মিষ্টির কদর বেড়েই চলেছে জেলার বুকে।
বহু মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে শুধুমাত্র এই মিষ্টি কিনতেই ছুটে আসেন কোচবিহারে। দিনের পর দিন এই মিষ্টির কদর বেড়েই চলেছে জেলার বুকে।
advertisement
advertisement
advertisement