Stroke: কম বয়সীদের মধ্যেও বাড়ছে স্ট্রোকের ঝুঁকি, কীভাবে এই মারণ রোগ থেকে নিজেকে বাঁচাবেন? জানুন চিকিৎসকের মত

Last Updated:
হাই প্রেশার, সুগার-সহ নানা রিস্ক ফ্যাক্টর মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনীর পথ আটকে দেয়। এদিকে রক্তের মধ্যে ভেসে বেড়ানো চর্বির ডেলা আচমকা ধমনীতে আটকে গিয়ে রক্ত চলাচল বন্ধ করে দিতে পারে। ফলে মস্তিষ্কের কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হতে হতে অকেজো হয়ে যায়। এই ব্যাপারটাই স্ট্রোক
1/5
হাই প্রেশার, সুগার-সহ নানা রিস্ক ফ্যাক্টর মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনীর পথ আটকে দেয়। এদিকে রক্তের মধ্যে ভেসে বেড়ানো চর্বির ডেলা আচমকা ধমনীতে আটকে গিয়ে রক্ত চলাচল বন্ধ করে দিতে পারে। ফলে মস্তিষ্কের কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হতে হতে অকেজো হয়ে যায়। এই ব্যাপারটাই স্ট্রোক।
হাই প্রেশার, সুগার-সহ নানা রিস্ক ফ্যাক্টর মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনীর পথ আটকে দেয়। এদিকে রক্তের মধ্যে ভেসে বেড়ানো চর্বির ডেলা আচমকা ধমনীতে আটকে গিয়ে রক্ত চলাচল বন্ধ করে দিতে পারে। ফলে মস্তিষ্কের কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হতে হতে অকেজো হয়ে যায়। এই ব্যাপারটাই স্ট্রোক।
advertisement
2/5
একটা সময় বেশি বয়সীদের মধ্যে এই অসুখের প্রবণতা লক্ষ্য করা গেলেও বর্তমানে কম বয়সীদের মধ্যেও এই অসুখের প্রবণতা বাড়ছে।
একটা সময় বেশি বয়সীদের মধ্যে এই অসুখের প্রবণতা লক্ষ্য করা গেলেও বর্তমানে কম বয়সীদের মধ্যেও এই অসুখের প্রবণতা বাড়ছে।
advertisement
3/5
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান,'' ভারতে ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ২০ শতাংশের বয়স ৪০ বছরের নীচে। বাড়তে থাকা ধূমপানের অভ্যাস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাইপার টেনশনের মতো সমস্যা এই রোগের জন্য দায়ী। সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্যে শরীরের প্রতিটি কোষে, এমনকি মস্তিষ্কের কোষেও রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন। কোনও কারণে যদি মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনীতে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে, তখন সেই কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হয়ে যায়। এই পরিস্থতিকেই  চিকিত্সকেরা স্ট্রোক বলে থাকেন। আচমকা শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাওয়া, হঠাৎ এক চোখে বা দুই চোখেই দৃষ্টি হারিয়ে যায়, মুখের এক দিক বেঁকে যাওয়া, কথা বলতে গিয়ে কথা জড়িয়ে যাওয়া স্ট্রোকের অন্যতম লক্ষণ।''
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান,'' ভারতে ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ২০ শতাংশের বয়স ৪০ বছরের নীচে। বাড়তে থাকা ধূমপানের অভ্যাস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাইপার টেনশনের মতো সমস্যা এই রোগের জন্য দায়ী। সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্যে শরীরের প্রতিটি কোষে, এমনকি মস্তিষ্কের কোষেও রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন। কোনও কারণে যদি মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনীতে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে, তখন সেই কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হয়ে যায়। এই পরিস্থতিকেই চিকিত্সকেরা স্ট্রোক বলে থাকেন। আচমকা শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাওয়া, হঠাৎ এক চোখে বা দুই চোখেই দৃষ্টি হারিয়ে যায়, মুখের এক দিক বেঁকে যাওয়া, কথা বলতে গিয়ে কথা জড়িয়ে যাওয়া স্ট্রোকের অন্যতম লক্ষণ।''
advertisement
4/5
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি,  তাঁদের মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড প্রেশার থাকলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি, তাঁদের মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড প্রেশার থাকলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
5/5
চিকিৎসক জানান, যাঁরা দিনভর বসে কাজ করেন, হাঁটা চলা বা কায়িক শ্রম করেন না বললেই চলে, তাঁদের এই রোগের ঝুঁকি অন্যদের থেকে অনেক বেশি। পুষ্টিকর খাবারের পরিবর্তে ভাজাভুজি, ফাস্ট ফুড বেশি খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান করলেও এই ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। যাঁদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না তাঁদের ডায়েট বা এক্সারসাইজ না করা স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
চিকিৎসক জানান, যাঁরা দিনভর বসে কাজ করেন, হাঁটা চলা বা কায়িক শ্রম করেন না বললেই চলে, তাঁদের এই রোগের ঝুঁকি অন্যদের থেকে অনেক বেশি। পুষ্টিকর খাবারের পরিবর্তে ভাজাভুজি, ফাস্ট ফুড বেশি খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান করলেও এই ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। যাঁদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না তাঁদের ডায়েট বা এক্সারসাইজ না করা স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement