Sleepiness while Reading Books: পড়তে বসলেই দু'চোখ ঘুমে বন্ধ হয়ে আসে? পড়ার সময় রাজ্যের ঘুম পায় কেন? বৈজ্ঞানিক কারণ জানলে মাথা ঘুরে যাবে!

Last Updated:
Sleepiness while Reading Books: বয়স কম হোক আর বেশি বই সামনে নিয়ে বসার কিছুক্ষণের মধ্যেই যেন রাজ্যের ঘুম চোখে এসে জুড়ে বসে। কেন হয় এমন জানেন?
1/8
বয়স কম হোক আর বেশি বই সামনে নিয়ে বসার কিছুক্ষণের মধ্যেই যেন রাজ্যের ঘুম চোখে এসে জুড়ে বসে। শিশুরা পড়ার সময় এ সমস্যায় বেশি পড়ে। আর এ কারণে প্রায়ই নাজেহাল হন অভিবভাবকরা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বয়স কম হোক আর বেশি বই সামনে নিয়ে বসার কিছুক্ষণের মধ্যেই যেন রাজ্যের ঘুম চোখে এসে জুড়ে বসে। শিশুরা পড়ার সময় এ সমস্যায় বেশি পড়ে। আর এ কারণে প্রায়ই নাজেহাল হন অভিবভাবকরা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
2/8
বড়দের এ সমস্যা অভিভাবকরা তেমন একটা নজর না দিলেও শিশুদের এ সমস্যায় মনোযোগী হতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, শিশুরা এ সমস্যায় পড়লে নির্ধারিত সিলেবাসের পড়া সঠিক সময়ে শেষ করতে পারে না।
বড়দের এ সমস্যা অভিভাবকরা তেমন একটা নজর না দিলেও শিশুদের এ সমস্যায় মনোযোগী হতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, শিশুরা এ সমস্যায় পড়লে নির্ধারিত সিলেবাসের পড়া সঠিক সময়ে শেষ করতে পারে না।
advertisement
3/8
ভাবছেন, এমন সমস্যার সমাধান কী? আজ সে বিষয়েই বিশেষ কিছু টিপস দেওয়া হল যা মেনে চললে দ্রুতই ঘুমের দেশে ঘুমকেই পাঠিয়ে দিতে পারবেন।
ভাবছেন, এমন সমস্যার সমাধান কী? আজ সে বিষয়েই বিশেষ কিছু টিপস দেওয়া হল যা মেনে চললে দ্রুতই ঘুমের দেশে ঘুমকেই পাঠিয়ে দিতে পারবেন।
advertisement
4/8
পড়তে বসলেই চোখে ঘুম আসার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। আমরা যখন পড়তে শুরু করি তখন চোখের উপর চাপ পড়ে বেশি। মস্তিষ্কও ডেটা প্রসেসের কাজ করতে থাকে। চোখের মাংসপেশিগুলি ঢিলে হয়ে আসে। তাই কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের মস্তিষ্ক বিদ্রোহ শুরু করে, যার ফলে চোখে নেমে আসে ঘুম।
পড়তে বসলেই চোখে ঘুম আসার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। আমরা যখন পড়তে শুরু করি তখন চোখের উপর চাপ পড়ে বেশি। মস্তিষ্কও ডেটা প্রসেসের কাজ করতে থাকে। চোখের মাংসপেশিগুলি ঢিলে হয়ে আসে। তাই কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের মস্তিষ্ক বিদ্রোহ শুরু করে, যার ফলে চোখে নেমে আসে ঘুম।
advertisement
5/8
এ সমস্যাকে প্রশ্রয় দিলে ভাল ঘুম কিছুক্ষণের জন্য হয়তো হবে তবে জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে যেতে হবে আপনাকে। তাই পড়ার সময় ঘুমকে তাড়াতে মেনে চলুন কয়েকটি বিষয়। পড়ার স্থান অবশ্যই আলোকিত রাখুন। বাইরের খোলা বাতাসের আবহাওয়া ভেতরে ঢুকতে পারে এমন স্থান পড়ার জন্য নির্বাচন করুন।
এ সমস্যাকে প্রশ্রয় দিলে ভাল ঘুম কিছুক্ষণের জন্য হয়তো হবে তবে জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে যেতে হবে আপনাকে। তাই পড়ার সময় ঘুমকে তাড়াতে মেনে চলুন কয়েকটি বিষয়। পড়ার স্থান অবশ্যই আলোকিত রাখুন। বাইরের খোলা বাতাসের আবহাওয়া ভেতরে ঢুকতে পারে এমন স্থান পড়ার জন্য নির্বাচন করুন।
advertisement
6/8
বিছানায় কখনও পড়তে বসবেন না। চেয়ার টেবিলে বই পড়ার অভ্যাস করুন। এতে চেয়ার টেবিল দেখামাত্রই মস্তিষ্ক পড়ার জন্য তৈরি হতে থাকবে। পড়ার আগে হালকা খাবার খেতে হবে। এসময় কখনওই ভারী খাবার খাওয়া যাবে না। ভারী খাবার খাওয়ার পর মস্তিষ্ক কিছুটা অলস বোধ করে।
বিছানায় কখনও পড়তে বসবেন না। চেয়ার টেবিলে বই পড়ার অভ্যাস করুন। এতে চেয়ার টেবিল দেখামাত্রই মস্তিষ্ক পড়ার জন্য তৈরি হতে থাকবে। পড়ার আগে হালকা খাবার খেতে হবে। এসময় কখনওই ভারী খাবার খাওয়া যাবে না। ভারী খাবার খাওয়ার পর মস্তিষ্ক কিছুটা অলস বোধ করে।
advertisement
7/8
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে সকালে ওঠার অভ্যাস থাকলে সহজে পড়ার সময় ঘুম এসে ভর করতে পারে না। তাই শিশুদের সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। পড়ার সময় ৫০০ মিলি জল পান করুন। এতে মস্তিষ্ক আর্দ্র থাকে, যা পড়া বুঝতে ও মনে রাখতে কাজ করবে। পড়ার ৩০ মিনিটের মাঝে ৫ মিনিট বিরতি রাখুন। এ সময় গান শোনা যায়।
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে সকালে ওঠার অভ্যাস থাকলে সহজে পড়ার সময় ঘুম এসে ভর করতে পারে না। তাই শিশুদের সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। পড়ার সময় ৫০০ মিলি জল পান করুন। এতে মস্তিষ্ক আর্দ্র থাকে, যা পড়া বুঝতে ও মনে রাখতে কাজ করবে। পড়ার ৩০ মিনিটের মাঝে ৫ মিনিট বিরতি রাখুন। এ সময় গান শোনা যায়।
advertisement
8/8
আওয়াজ করে পড়তে পারেন। মনে মনে পড়ার অভ্যাস থাকলে পড়ার পর তা লিখে ফেলার চেষ্টা করুন। পড়ার মাঝে তন্দ্রাভাব কাটাতে আধা কাপ চা খাওয়ারও অভ্যাস করা যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
আওয়াজ করে পড়তে পারেন। মনে মনে পড়ার অভ্যাস থাকলে পড়ার পর তা লিখে ফেলার চেষ্টা করুন। পড়ার মাঝে তন্দ্রাভাব কাটাতে আধা কাপ চা খাওয়ারও অভ্যাস করা যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement