Amazing Egg Benefits: ব্রেকফাস্ট না ডিনারে...? কোন সময় ডিম খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর? মুখে তোলার আগে জানুন সত্যিটা!

Last Updated:
Amazing Egg Benefits: ডিম পুষ্টির একটি চমৎকার উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। ডিমে প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, সেলেনিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আয়োডিনের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তবে, ডিম খাওয়ার সঠিক সময় সবসময়ই প্রশ্ন থেকে যায়।
1/6
ডিম পুষ্টির একটি চমৎকার উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। ডিমে প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, সেলেনিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আয়োডিনের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তবে, ডিম খাওয়ার সঠিক সময় সবসময়ই প্রশ্ন থেকে যায়।
ডিম পুষ্টির একটি চমৎকার উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। ডিমে প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, সেলেনিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আয়োডিনের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তবে, ডিম খাওয়ার সঠিক সময় সবসময়ই প্রশ্ন থেকে যায়।
advertisement
2/6
এটা কি ব্রেকফাস্টের সঙ্গে খাওয়া উচিত নাকি রাতের খাবারের সঙ্গে? কেউ কেউ এটিকে সকালের ব্রেকফ্রাস্টে জন্য ভাল বলে মনে করেন, আবার কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে এটি রাতে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী হতে পারে। কিন্তু ডিম খাওয়ার কি সঠিক সময় আছে?
এটা কি ব্রেকফাস্টের সঙ্গে খাওয়া উচিত নাকি রাতের খাবারের সঙ্গে? কেউ কেউ এটিকে সকালের ব্রেকফ্রাস্টে জন্য ভাল বলে মনে করেন, আবার কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে এটি রাতে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী হতে পারে। কিন্তু ডিম খাওয়ার কি সঠিক সময় আছে?
advertisement
3/6
সকালে ডিম খাওয়ার উপকারিতাসকালে শরীরে শক্তির প্রয়োজন হয় এবং ডিমে উপস্থিত প্রোটিন ও ভিটামিন সারাদিন শরীরে শক্তি জোগায়। এ ছাড়া ডিমে উপস্থিত প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে, যা অতিরিক্ত খাওয়া বা স্ন্যাকিংয়ের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে। এর পাশাপাশি, সকালে ডিম খেলে শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল থাকে, যা শক্তির সঠিক বিতরণ নিশ্চিত করে।
সকালে ডিম খাওয়ার উপকারিতাসকালে শরীরে শক্তির প্রয়োজন হয় এবং ডিমে উপস্থিত প্রোটিন ও ভিটামিন সারাদিন শরীরে শক্তি জোগায়। এ ছাড়া ডিমে উপস্থিত প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে, যা অতিরিক্ত খাওয়া বা স্ন্যাকিংয়ের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে। এর পাশাপাশি, সকালে ডিম খেলে শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল থাকে, যা শক্তির সঠিক বিতরণ নিশ্চিত করে।
advertisement
4/6
রাতে ডিম খাওয়ার উপকারিতাশরীর পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া রাতে আরও সক্রিয় হয়। আপনি ঘুমানোর সময়, শরীর মেরামত করে এবং পেশী পুনর্নির্মাণ করে এবং ডিমের উচ্চ মানের প্রোটিন এই প্রক্রিয়াটিকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। রাতে ডিম খাওয়া ঘুমের মানও উন্নত করতে পারে, কারণ এতে উপস্থিত ট্রিপটোফ্যানের মধ্যে রয়েছে অনিদ্রাবিরোধী বৈশিষ্ট্য, যা ঘুমের উন্নতি ঘটায়।
রাতে ডিম খাওয়ার উপকারিতাশরীর পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া রাতে আরও সক্রিয় হয়। আপনি ঘুমানোর সময়, শরীর মেরামত করে এবং পেশী পুনর্নির্মাণ করে এবং ডিমের উচ্চ মানের প্রোটিন এই প্রক্রিয়াটিকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। রাতে ডিম খাওয়া ঘুমের মানও উন্নত করতে পারে, কারণ এতে উপস্থিত ট্রিপটোফ্যানের মধ্যে রয়েছে অনিদ্রাবিরোধী বৈশিষ্ট্য, যা ঘুমের উন্নতি ঘটায়।
advertisement
5/6
কোন সময় ভাল?উভয় সময়ে ডিম খাওয়ার উপকারিতা আছে, তবে এটি আপনার জীবনধারা এবং শরীরের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠে দিন শুরু করতে চান, তাহলে ডিম হতে পারে ব্রেকফাস্টের একটি ভালো বিকল্প। 
সেই সঙ্গে আপনি যদি রাতে হালকা খাবার খেতে পছন্দ করেন এবং শরীর পুনর্গঠনের জন্য প্রোটিনের প্রয়োজন হয়, তাহলে রাতে ডিম খাওয়াও উপকারী হতে পারে।
কোন সময় ভাল?উভয় সময়ে ডিম খাওয়ার উপকারিতা আছে, তবে এটি আপনার জীবনধারা এবং শরীরের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে। আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠে দিন শুরু করতে চান, তাহলে ডিম হতে পারে ব্রেকফাস্টের একটি ভালো বিকল্প। সেই সঙ্গে আপনি যদি রাতে হালকা খাবার খেতে পছন্দ করেন এবং শরীর পুনর্গঠনের জন্য প্রোটিনের প্রয়োজন হয়, তাহলে রাতে ডিম খাওয়াও উপকারী হতে পারে।
advertisement
6/6
তবে, ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি বলেন, ‘কখনের থেকেও কটা ডিম খেলেন সেটা বেশি দরকার জানার। সাধারণ নিয়ম হল ডিম থেকে মোট প্রোটিনের মাত্র ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পাওয়া উচিত। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি কঠোর শারীরিক পরিশ্রম করেন এবং আপনার প্রতিদিন ১০০ গ্রাম প্রোটিনের প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনি ২০ থেকে ৩০ গ্রাম প্রোটিনের সমতুল্য ডিম খেতে পারেন। অর্থাৎ, সেই অবস্থায় আপনি ৪ থেকে ৫টি ডিম খেতে পারেন কিন্তু এটি কারও ক্ষেত্রে ঘটে না যে তার দিনে ১০০গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন। দিনে সর্বোচ্চ ৬০ গ্রাম প্রোটিনের প্রয়োজন হতে পারে।’ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
তবে, ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি বলেন, ‘কখনের থেকেও কটা ডিম খেলেন সেটা বেশি দরকার জানার। সাধারণ নিয়ম হল ডিম থেকে মোট প্রোটিনের মাত্র ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পাওয়া উচিত। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি কঠোর শারীরিক পরিশ্রম করেন এবং আপনার প্রতিদিন ১০০ গ্রাম প্রোটিনের প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনি ২০ থেকে ৩০ গ্রাম প্রোটিনের সমতুল্য ডিম খেতে পারেন। অর্থাৎ, সেই অবস্থায় আপনি ৪ থেকে ৫টি ডিম খেতে পারেন কিন্তু এটি কারও ক্ষেত্রে ঘটে না যে তার দিনে ১০০গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন। দিনে সর্বোচ্চ ৬০ গ্রাম প্রোটিনের প্রয়োজন হতে পারে।’ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
advertisement
advertisement
advertisement