শীতের বাজারে থরেথরে সাজানো! এই সবজিকে বলা হয় 'মহৌষধ'... মারণ রোগ 'ক্যানসার'-এরও যম, 'কিডনি' তে পাথরের 'রামবাণ'

Last Updated:
মূলা বা মুলো মূলত শীতেরই সবজি। এখন অবশ্য গ্রীষ্ম-বর্ষা নির্বিশেষে মানুষ তাঁদের খাদ্যতালিকায় এটি রাখেন। মুলোর স্বাদ কিছুটা তিক্ত হলেও, এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন  অনেক রোগ নিরাময়ের ওষুধ হিসাবেও কাজ করে এটি।
1/6
মূলা বা মুলো মূলত শীতেরই সবজি। এখন অবশ্য গ্রীষ্ম-বর্ষা নির্বিশেষে মানুষ তাঁদের খাদ্যতালিকায় এটি রাখেন। মুলোর স্বাদ কিছুটা তিক্ত হলেও, এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন  অনেক রোগ নিরাময়ের ওষুধ হিসাবেও কাজ করে এটি।
মূলা বা মুলো মূলত শীতেরই সবজি। এখন অবশ্য গ্রীষ্ম-বর্ষা নির্বিশেষে মানুষ তাঁদের খাদ্যতালিকায় এটি রাখেন। মুলোর স্বাদ কিছুটা তিক্ত হলেও, এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন  অনেক রোগ নিরাময়ের ওষুধ হিসাবেও কাজ করে এটি।
advertisement
2/6
এতে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। এতে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। মুলো হজমের ক্ষেত্রে একটি চমৎকার ওষুধ। এতে থাকা উচ্চ ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
এতে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। এতে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। মুলো হজমের ক্ষেত্রে একটি চমৎকার ওষুধ। এতে থাকা উচ্চ ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
advertisement
3/6
কম ক্যালোরি এবং উচ্চ ফাইবারের কারণে মুলো দ্রুত পেট ভরায়। ফলে এটি অতিরিক্ত খাওয়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি লিভার এবং কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পাশাপাশি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে সহায়তা করে।
কম ক্যালোরি এবং উচ্চ ফাইবারের কারণে মুলো দ্রুত পেট ভরায়। ফলে এটি অতিরিক্ত খাওয়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি লিভার এবং কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পাশাপাশি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে সহায়তা করে।
advertisement
4/6
মুলোয় আইসোথিওসায়ানেটস নামক শক্তিশালী যৌগ রয়েছে। এই যৌগ ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। খাদ্যতালিকায় মুলো অন্তর্ভুক্ত করলে ক্যানসারের মতো মারণরোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি স্যালাড বা আচার আকারে খাওয়া যেতে পারে।
মুলোয় আইসোথিওসায়ানেটস নামক শক্তিশালী যৌগ রয়েছে। এই যৌগ ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। খাদ্যতালিকায় মুলো অন্তর্ভুক্ত করলে ক্যানসারের মতো মারণরোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি স্যালাড বা আচার আকারে খাওয়া যেতে পারে।
advertisement
5/6
মুলো শাকে মুলোর দ্বিগুণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। শরীরে রক্তের পরিমাণ কম থাকলে এটি অব্যর্থ। মুলো পাতার রস বের করে দিনে ৩ বার ২০-২০ মিলিলিটার পান করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। জন্ডিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও মূলা পাতা খুবই উপকারী।
মুলো শাকে মুলোর দ্বিগুণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। শরীরে রক্তের পরিমাণ কম থাকলে এটি অব্যর্থ। মুলো পাতার রস বের করে দিনে ৩ বার ২০-২০ মিলিলিটার পান করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে। জন্ডিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও মূলা পাতা খুবই উপকারী।
advertisement
6/6
কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তির জন্য মুলো একটি চমৎকার ঘরোয়া প্রতিকার। এর জন্য প্রায় ১০০ গ্রাম মুলো পাতার রস বের করে দিনে ৩ বার পান করুন যাতে পাথর প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে বের হয়।
কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তির জন্য মুলো একটি চমৎকার ঘরোয়া প্রতিকার। এর জন্য প্রায় ১০০ গ্রাম মুলো পাতার রস বের করে দিনে ৩ বার পান করুন যাতে পাথর প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে বের হয়।
advertisement
advertisement
advertisement