Pregnancy: কোন ভিটামিনের অভাবে গর্ভধারণে সমস্যা হয়? বাড়ে গর্ভপাতের ঝুঁকি? মা হতে চাইলে কী কী খেতেই হবে? পড়ুন

Last Updated:
কখনও কখনও শরীরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের ঘাটতির কারণে গর্ভধারণে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই ঘাটতিগুলি শুধু গর্ভধারণকে কঠিন করে তোলে না, বরং গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে
1/7
কখনও কখনও শরীরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের ঘাটতির কারণে গর্ভধারণে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই ঘাটতিগুলি শুধু গর্ভধারণকে কঠিন করে তোলে না, বরং গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে। কিছু ভিটামিন রয়েছে, যা প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন ভিটামিনের অভাবে গর্ভধারণে জটিলতা দেখা দেয়? জানাচ্ছেন বার্লা ফার্টিলিটি অ্যান্ড আইভিএফ-এর ফার্টিলিটি স্পেশালিস্ট ডা. শিল্পা সিংহাল Image: News18
কখনও কখনও শরীরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের ঘাটতির কারণে গর্ভধারণে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই ঘাটতিগুলি শুধু গর্ভধারণকে কঠিন করে তোলে না, বরং গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে। কিছু ভিটামিন রয়েছে, যা প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন ভিটামিনের অভাবে গর্ভধারণে জটিলতা দেখা দেয়? জানাচ্ছেন বার্লা ফার্টিলিটি অ্যান্ড আইভিএফ-এর ফার্টিলিটি স্পেশালিস্ট ডা. শিল্পা সিংহাল Image: News18
advertisement
2/7
ভিটামিন ডি-- চিকিৎসক বলেছেন, গর্ভধারণের জন্য প্রথমেই গুরুত্বপূর্ণ হল ভিটামিন ডি। এটি হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং ওভিলিউশন প্রক্রিয়া উন্নত করে। ভিটামিন ডি-র অভাবে অনিয়মিত ঋতুচক্র, ওভিলিউশন প্রক্রিয়ায় সমস্যা এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা কমতে পারে। গর্ভাবস্থায় ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি মায়ের দুর্বলতা এবং শিশুর হাড়ের গঠনে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। Image: News18
ভিটামিন ডি-- চিকিৎসক বলেছেন, গর্ভধারণের জন্য প্রথমেই গুরুত্বপূর্ণ হল ভিটামিন ডি। এটি হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং ওভিলিউশন প্রক্রিয়া উন্নত করে। ভিটামিন ডি-র অভাবে অনিয়মিত ঋতুচক্র, ওভিলিউশন প্রক্রিয়ায় সমস্যা এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা কমতে পারে। গর্ভাবস্থায় ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি মায়ের দুর্বলতা এবং শিশুর হাড়ের গঠনে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। Image: News18
advertisement
3/7
ফলিক অ্যাসিড-- গর্ভধারণের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন হল ফলিক অ্যাসিড (ভিটামিন বি৯)। ফলিক অ্যাসিডের ঘাটতি শুধু গর্ভধারণেই জটিলতা সৃষ্টি করে না, এটি গর্ভাবস্থার প্রাথমিক সপ্তাহগুলিতে শিশুর মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের গঠনে গুরুতর সমস্যা যেমন নিউরাল টিউব ডিফেক্ট (neural tube defects) তৈরি করতে পারে।
ফলিক অ্যাসিড-- গর্ভধারণের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন হল ফলিক অ্যাসিড (ভিটামিন বি৯)। ফলিক অ্যাসিডের ঘাটতি শুধু গর্ভধারণেই জটিলতা সৃষ্টি করে না, এটি গর্ভাবস্থার প্রাথমিক সপ্তাহগুলিতে শিশুর মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের গঠনে গুরুতর সমস্যা যেমন নিউরাল টিউব ডিফেক্ট (neural tube defects) তৈরি করতে পারে।
advertisement
4/7
ভিটামিন বি১২--গর্ভধারণের জন্য তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন হল ভিটামিন বি১২। এই ভিটামিনের ঘাটততিতে অ্যানিমিয়া হতে পারে যা গর্ভধারণে জটিলতা তৈরি করে। এই ভিটামিন ডিম্বাণুর গুণমান উন্নত করতেও সাহায্য করে।
ভিটামিন বি১২--গর্ভধারণের জন্য তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন হল ভিটামিন বি১২। এই ভিটামিনের ঘাটততিতে অ্যানিমিয়া হতে পারে যা গর্ভধারণে জটিলতা তৈরি করে। এই ভিটামিন ডিম্বাণুর গুণমান উন্নত করতেও সাহায্য করে।
advertisement
5/7
পাশাপাশি, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন সি-ও প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ই নারী ও পুরুষ উভয়েরই উর্বরতা বাড়ায়, ভিটামিন সি শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। এই ভিটামিনগুলির ঘাটতি বন্ধ্যাত্ব, গর্ভপাতের ঝুঁকি বা গর্ভাবস্থায় জটিলতা বাড়াতে পারে।
পাশাপাশি, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন সি-ও প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ই নারী ও পুরুষ উভয়েরই উর্বরতা বাড়ায়, ভিটামিন সি শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। এই ভিটামিনগুলির ঘাটতি বন্ধ্যাত্ব, গর্ভপাতের ঝুঁকি বা গর্ভাবস্থায় জটিলতা বাড়াতে পারে।
advertisement
6/7
ভিটামিনের ঘাটতি এড়াতে খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন। ভিটামিন ডি-এর জন্য সকালে রোদে কিছুক্ষণ থাকুন এবং মাছ, দুধ বা ফোর্টিফায়েড সিরিয়াল খান। ফলিক অ্যাসিডের ভাল উৎস সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, ডাল এবং কমলালেবু।
ভিটামিনের ঘাটতি এড়াতে খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন। ভিটামিন ডি-এর জন্য সকালে রোদে কিছুক্ষণ থাকুন এবং মাছ, দুধ বা ফোর্টিফায়েড সিরিয়াল খান। ফলিক অ্যাসিডের ভাল উৎস সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, ডাল এবং কমলালেবু।
advertisement
7/7
ভিটামিন বি১২-এর জন্য ডিম, দুধ বা মাংস খান। যদি নিরামিষ খান, তাহলে সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। ভিটামিন ই-এর জন্য বাদাম, সূর্যমুখীর বীজ এবং ভিটামিন সি-এর জন্য লেবু, পেয়ারা ও ক্যাপসিকাম খান।
ভিটামিন বি১২-এর জন্য ডিম, দুধ বা মাংস খান। যদি নিরামিষ খান, তাহলে সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। ভিটামিন ই-এর জন্য বাদাম, সূর্যমুখীর বীজ এবং ভিটামিন সি-এর জন্য লেবু, পেয়ারা ও ক্যাপসিকাম খান।
advertisement
advertisement
advertisement