Parenting Tips: সন্তানের জিনিয়াস হওয়া আটকানো যাবে না! পড়াশোনায় মন না বসলে কাজে লাগান এই ৬ কায়দা

Last Updated:
Parenting Tips: পড়াশোনা মন দিয়ে করলে সাফল্য আসবেই। কিন্তু অনেক বাচ্চাই পড়তে বসার সময়ে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। বইখাতা নিয়ে বসলেও যেন পড়ায় মন থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত? বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
1/7
পড়াশোনা মন দিয়ে করলে সাফল্য আসবেই। কিন্তু অনেক বাচ্চাই পড়তে বসার সময়ে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। বইখাতা নিয়ে বসলেও যেন পড়ায় মন থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত? বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পড়াশোনা মন দিয়ে করলে সাফল্য আসবেই। কিন্তু অনেক বাচ্চাই পড়তে বসার সময়ে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। বইখাতা নিয়ে বসলেও যেন পড়ায় মন থাকে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত? বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
2/7
অধ্যয়নের জন্য সর্বদা একটি নিরিবিলি জায়গা বেছে নিতে হবে। এমন একটি জায়গা বেছে নিন যা শান্ত এবং সুশৃঙ্খল। বাচ্চার চারপাশের স্থান পরিষ্কার এবং সংগঠিত রাখুন। সম্ভব হলে প্রাকৃতিক আলো আসে, এরকম জায়গায় বসে বাচ্চাকে পড়াশোনা করাতে বসান।
অধ্যয়নের জন্য সর্বদা একটি নিরিবিলি জায়গা বেছে নিতে হবে। এমন একটি জায়গা বেছে নিন যা শান্ত এবং সুশৃঙ্খল। বাচ্চার চারপাশের স্থান পরিষ্কার এবং সংগঠিত রাখুন। সম্ভব হলে প্রাকৃতিক আলো আসে, এরকম জায়গায় বসে বাচ্চাকে পড়াশোনা করাতে বসান।
advertisement
3/7
আরামদায়ক চেয়ার এবং টেবিল ব্যবহার করুন। এমন চেয়ার এবং টেবিল রাখতে হবে যাতে আপনার শিশুর বসতে কোনও প্রকার অসুবিধা না হয়। পড়াশোনার সময় ফোন, ট্যাবলেট এবং ল্যাপটপের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলি বন্ধ রাখুন।
আরামদায়ক চেয়ার এবং টেবিল ব্যবহার করুন। এমন চেয়ার এবং টেবিল রাখতে হবে যাতে আপনার শিশুর বসতে কোনও প্রকার অসুবিধা না হয়। পড়াশোনার সময় ফোন, ট্যাবলেট এবং ল্যাপটপের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলি বন্ধ রাখুন।
advertisement
4/7
পড়াশোনার জন্য সময়সূচী তৈরি করে দিন। এবং শিশুকে সেটি অনুসরণ করতে বলুন। প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করে দিন। বড় লক্ষ্যগুলোকে ছোট গোলে ভাগ করে দিন। পড়াশোনার কিছু সময় পর নিয়মিত বিরতি নিতে দিন।
পড়াশোনার জন্য সময়সূচী তৈরি করে দিন। এবং শিশুকে সেটি অনুসরণ করতে বলুন। প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করে দিন। বড় লক্ষ্যগুলোকে ছোট গোলে ভাগ করে দিন। পড়াশোনার কিছু সময় পর নিয়মিত বিরতি নিতে দিন।
advertisement
5/7
প্রতি ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর পাঁচ থেকে ১০ মিনিটের বিরতি নিতে। শিশুর যাতে পর্যাপ্ত ঘুম হয়, সেদিকেও নজর দিতে হবে। তাকে স্বাস্থ্যকর এবং সুষম খাবার খাওয়ান যা শক্তি জোগাবে। নিয়মিত ব্যায়াম মনোযোগ এবং একাগ্রতা উন্নত করতে পারে।
প্রতি ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর পাঁচ থেকে ১০ মিনিটের বিরতি নিতে। শিশুর যাতে পর্যাপ্ত ঘুম হয়, সেদিকেও নজর দিতে হবে। তাকে স্বাস্থ্যকর এবং সুষম খাবার খাওয়ান যা শক্তি জোগাবে। নিয়মিত ব্যায়াম মনোযোগ এবং একাগ্রতা উন্নত করতে পারে।
advertisement
6/7
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন। পোমোডোরো কৌশলে ২৫ মিনিট কাজ এবং পাঁচ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। জটিল ধারণাগুলি বুঝতে এবং মনে রাখতে শিশুকে মাইন্ড ম্যাপিং ব্যবহার করুন। ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করুন। শব্দভাণ্ডার বা তথ্য মনে রাখতে ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করতে হবে। অনলাইন তথ্য, টিউটোরিয়াল, ভিডিওর সাহায্যও নেওয়া যেতে পারে।
পোমোডোরো টেকনিক ব্যবহার করুন। পোমোডোরো কৌশলে ২৫ মিনিট কাজ এবং পাঁচ মিনিটের বিরতি নেওয়া হয়। জটিল ধারণাগুলি বুঝতে এবং মনে রাখতে শিশুকে মাইন্ড ম্যাপিং ব্যবহার করুন। ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করুন। শব্দভাণ্ডার বা তথ্য মনে রাখতে ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার করতে হবে। অনলাইন তথ্য, টিউটোরিয়াল, ভিডিওর সাহায্যও নেওয়া যেতে পারে।
advertisement
7/7
শিশুকে নিয়ে ইতিবাচক থাকুন। তার যদি কোনও বিষয় বুঝতে সমস্যা হয়, তাহলে শিক্ষক, সহপাঠী বা গৃহশিক্ষকের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে যেন ভয় না পায়।
শিশুকে নিয়ে ইতিবাচক থাকুন। তার যদি কোনও বিষয় বুঝতে সমস্যা হয়, তাহলে শিক্ষক, সহপাঠী বা গৃহশিক্ষকের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে যেন ভয় না পায়।
advertisement
advertisement
advertisement