North Bengal Trip: হিমালয়ের কোলে রূপকথার গ্রাম! কেউ কোথাও নেই, একেবারে 'ভার্জিন' বিউটি! ডেস্টিনেশন হোক গিতডাবলিং

Last Updated:
Weekend Trip: কালিম্পং থেকে গাড়ি করে গিতডাবলিং ২০ কিলোমিটার, যেতে সময় লাগে প্রায় ১ ঘণ্টা। শেয়ার জিপ বা প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করলে খরচ পড়তে পারে ১২০০ টাকা।
1/6
*বর্ষাকাল মানেই পাহাড়, জঙ্গল সেজে ওঠে অপরূপ সাজে। তাই এই সময় বেশির ভাগ ভ্রমণপ্রেমীই ছুটে যান পাহাড়ে মন ভাল করার রসদ খুঁজতে। আজ আপনাদের জন্য রইল একটি অফবিট লোকেশন। গিতডাবলিং, কালিম্পংয়ের কোলঘেঁষা নিঃশব্দ পাহাড়ি গ্রাম।
*বর্ষাকাল মানেই পাহাড়, জঙ্গল সেজে ওঠে অপরূপ সাজে। তাই এই সময় বেশির ভাগ ভ্রমণপ্রেমীই ছুটে যান পাহাড়ে মন ভাল করার রসদ খুঁজতে। আজ আপনাদের জন্য রইল একটি অফবিট লোকেশন। গিতডাবলিং, কালিম্পংয়ের কোলঘেঁষা নিঃশব্দ পাহাড়ি গ্রাম।
advertisement
2/6
*বিকেলের নরম রোদে হিমালয়ের কোলে বসে থাকা এক মায়াবী গ্রাম গিতডাবলিং। এখনও পর্যটকদের কাছে প্রায় অজানা। চারপাশে ছড়ানো চা বাগান, ধোঁয়াটে পর্বত আর ঝরনার শব্দে তৈরি এক স্বপ্নের ঠিকানা। নতুন প্রজন্মের পর্যটকদের জন্য অফবিট ঘোরার আদর্শ জায়গা।
*বিকেলের নরম রোদে হিমালয়ের কোলে বসে থাকা এক মায়াবী গ্রাম গিতডাবলিং। এখনও পর্যটকদের কাছে প্রায় অজানা। চারপাশে ছড়ানো চা বাগান, ধোঁয়াটে পর্বত আর ঝরনার শব্দে তৈরি এক স্বপ্নের ঠিকানা। নতুন প্রজন্মের পর্যটকদের জন্য অফবিট ঘোরার আদর্শ জায়গা।
advertisement
3/6
*এই গ্রামের বাসিন্দারা মূলত লেপচা ও ভুটিয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। তাদের সহজ জীবনযাত্রা, অতিথিপরায়ণতা ও লোকসংস্কৃতি পর্যটকদের আলাদা অভিজ্ঞতা দেয়। রঙিন ঘর, বাঁশের বাগান আর স্থানীয় কৃষিজ জীবন আপনাকে টানবেই। প্রকৃতির সঙ্গে সংস্কৃতির এক অপূর্ব মেলবন্ধন এখানে খুঁজে পাবেন।
*এই গ্রামের বাসিন্দারা মূলত লেপচা ও ভুটিয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। তাদের সহজ জীবনযাত্রা, অতিথিপরায়ণতা ও লোকসংস্কৃতি পর্যটকদের আলাদা অভিজ্ঞতা দেয়। রঙিন ঘর, বাঁশের বাগান আর স্থানীয় কৃষিজ জীবন আপনাকে টানবেই। প্রকৃতির সঙ্গে সংস্কৃতির এক অপূর্ব মেলবন্ধন এখানে খুঁজে পাবেন।
advertisement
4/6
*সকালে পরিষ্কার আকাশ থাকলে এখান থেকে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়া। গ্রামের শেষ প্রান্তে একাধিক ভিউ পয়েন্ট আছে, যেখান থেকে পাহাড়ি সূর্যোদয় অপূর্ব লাগে। জঙ্গল আর ছোট ছোট ঝরনা মিলে এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য চিত্রনাট্যের মতো। এখানে সময় যেন ধীরে চলে, প্রকৃতি নিজেই যেন শিল্পী।
*সকালে পরিষ্কার আকাশ থাকলে এখান থেকে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়া। গ্রামের শেষ প্রান্তে একাধিক ভিউ পয়েন্ট আছে, যেখান থেকে পাহাড়ি সূর্যোদয় অপূর্ব লাগে। জঙ্গল আর ছোট ছোট ঝরনা মিলে এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য চিত্রনাট্যের মতো। এখানে সময় যেন ধীরে চলে, প্রকৃতি নিজেই যেন শিল্পী।
advertisement
5/6
*গিতডাবলিং-এ বর্তমানে কয়েকটি ছোট হোমস্টে গড়ে উঠেছে পর্যটকদের থাকার জন্য। বাঁশে তৈরি ঘর, কাঠের জানালা আর পাহাড়ি ফুলে ঘেরা উঠোন এখানেই আপনাকে বরণ করবে। খাবারে থাকবে স্থানীয় পণ্য ভুট্টার রুটি, সুপ, ভাত ও সবজি, এছাড়াও সুস্বাদু কচি পাঁঠা কিংবা দেশি মুরগির ঝোল। প্রতিটি হোমস্টেতেই স্নেহময় পরিবেশ, যেন নিজের বাড়িতে ফিরে আসা।
*গিতডাবলিং-এ বর্তমানে কয়েকটি ছোট হোমস্টে গড়ে উঠেছে পর্যটকদের থাকার জন্য। বাঁশে তৈরি ঘর, কাঠের জানালা আর পাহাড়ি ফুলে ঘেরা উঠোন এখানেই আপনাকে বরণ করবে। খাবারে থাকবে স্থানীয় পণ্য ভুট্টার রুটি, সুপ, ভাত ও সবজি, এছাড়াও সুস্বাদু কচি পাঁঠা কিংবা দেশি মুরগির ঝোল। প্রতিটি হোমস্টেতেই স্নেহময় পরিবেশ, যেন নিজের বাড়িতে ফিরে আসা।
advertisement
6/6
*কালিম্পং থেকে গাড়ি করে গিতডাবলিং ২০ কিলোমিটার, যেতে সময় লাগে প্রায় ১ ঘণ্টা। শেয়ার জিপ বা প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করলে খরচ পড়তে পারে ১২০০ টাকা। ঝরনার ট্রেক, পাখি দেখা, স্থানীয় লোকসংস্কৃতির সঙ্গে সময় কাটানোই এখানে প্রধান আকর্ষণ। তাই এই মনসুন-এ প্রকৃতির স্পর্শে মিলিয়ে যেতে ঘুরে যেতেই পারেন এই শান্ত গ্রাম থেকে।
*কালিম্পং থেকে গাড়ি করে গিতডাবলিং ২০ কিলোমিটার, যেতে সময় লাগে প্রায় ১ ঘণ্টা। শেয়ার জিপ বা প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করলে খরচ পড়তে পারে ১২০০ টাকা। ঝরনার ট্রেক, পাখি দেখা, স্থানীয় লোকসংস্কৃতির সঙ্গে সময় কাটানোই এখানে প্রধান আকর্ষণ। তাই এই মনসুন-এ প্রকৃতির স্পর্শে মিলিয়ে যেতে ঘুরে যেতেই পারেন এই শান্ত গ্রাম থেকে।
advertisement
advertisement
advertisement